"সে আসবে তো?"

232 13 0
                                    

পরের দিন আবার সে পাঁচটায় কফি হাউসে এসে বসল। দেখতে পেল সেই মেয়েটিও এসেছে। এসে সেই একই জায়গায় বসে ফোনে কথা বলছে। অরিজিৎ নিজের চেয়ার ছেড়ে আবার তার সামনের চেয়ারে গিয়ে বসল আর বলল -

"আপনি কাল এটি ফেলে গেছিলেন। আমি এটাই ফেরত দিতে এসেছি।"

মেয়েটি ফোনটি রেখে একবার অরিজিৎ-এর দিকে তাকাল আর বলল -

"আপনাকে যে কি বলে ধন্যবাদ জনাই। আমি ভাবছিলাম চিরকালের জন্য এটি খইয়ে দিলাম। আমার পাসপোর্ট আছে এতে। আপনার অসংখ্য ধন্যবাদ আর কালকের ব্যবহারের জন্য আমি ক্ষমপ্রার্থী!"

এতগুলি কথা একসাথে বলে মেয়েটি একটি দীর্ঘনিশ্বাস ছাড়ল। তারপর অরিজিৎ-এর হাথ থেকে পার্সটি নিয়ে নিল। নেওয়ার সময় অরিজিৎ মেয়েটির কোমল হাতের স্পর্শ পেল। এবার সে মুখ খুলল -

"ধন্যবাদ কিসের, জার জিনিস তাকেই ফেরত দিলাম। আর ক্ষমা চাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই, মানুষ মাত্রেই ভুল হয়।"

মেয়েটি কৃতজ্ঞবসত অরিজিৎ কে কফি অফার করল। অরিজিৎ মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করল সে চাকরি করে কি না। মেয়েটি উত্তর দিল হ্যাঁ সে স্কুল টিচার। ফিলোসফি পড়ায় সে। মেয়েটি অরিজিৎ কেও জিজ্ঞেস করল যে সে কোথায় চাকরি করে। অরিজিৎ কি উত্তর দেবে ভেবে না পেয়ে বলল সে বাবার ব্যাবসা দেখে। দুজনের গল্প জমে উঠেছে এমন সময় মেয়েটির ফোন এল। মেয়েটি কোনো রকমে টেবিলে টাকা রেখে হন্ত-দন্ত হয়ে বেরিয়ে গেল কফি হাউস থেকে......

মেয়েটি কৃতজ্ঞবসত অরিজিৎ কে কফি অফার করল। অরিজিৎ মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করল সে চাকরি করে কি না। মেয়েটি উত্তর দিল হ্যাঁ সে স্কুল টিচার। ফিলোসফি পড়ায় সে। মেয়েটি অরিজিৎ কেও জিজ্ঞেস করল যে সে কোথায় চাকরি করে। অরিজিৎ কি উত্তর দেবে ভেবে না পেয়ে বলল সে ...

Oops! This image does not follow our content guidelines. To continue publishing, please remove it or upload a different image.
অপরিমেয় ভালোবাসাWhere stories live. Discover now