Pony Riya:1
রিয়া বাংলাদেশ এর নাম করা ব্যাবসায়ির একমাএ মেয়ে ছোটবেলা থেকেই টাকা পয়সার সাথে সাথে সুখ এর ও কোন অভাব নেই কোটিপতি হওয়ার ফলে ছোট থেকেই বিভিন্ন রকম পার্টি বা রেইস এ যাওয়া অাশা অনেক তবে রিয়া ঘোড়ার রেইস দেখতে বেশি যেত ঘোড়ার প্রতি তার অন্য রকম একটা টান অনুভব করত একটু বড় হওয়ার পর রিয়া তার বাবার কাছে ঘোড়া কিনে দেয়ার অাবদার করে একমাত্র মেয়ের খুশির জন্য তার বাবা থাকে ২ টা ঘোড়া কিনে দে তাদের বাসার পাশেই একটা অাস্তাবল বানিয়ে ঘোড়া গুলো ওখানে রাখা হই রিয়া সারাদিন ঘোড়া গুলো নিয়েই পরে থাকে ঘোড়ার উপর তার অালাদা মায়া জমে গেছে ১৮ বছর বয়স হতে হতে তার হাতে মোবাইল ল্যাপটপ ইন্টারনেট সব চলে অাসে ফলে সে ঘোড়ার প্রতি অধিক ভালোবাসা থেকে ইন্টারনেট এ এই বিষয় নিয়ে ঘটাগাটি করতে গিয়ে সে একটা পেইজ এ ডুকে পরে পেইজ এর পোস্ট অার পিকগুলো দেখে সে যেন অাকাশ থেকে পরল পেইজ এর নাম ছিল পর্নি গাল মানে মানুষকে ঘোড়ার মত ব্যাবহার করা পেইজ এর পিকগুলো দেখে রিয়া অারও উতেজিত হয়ে পরে সে নিজেকে পিক এর মেয়েগুলোর জায়গায় কল্পনা করতে থাকে তার এই জিনিস গুলো দরকার পেইজ এডমিনর সাথে কথা বলা দরকার কিন্তু সে তার বাবাকে এই বিষয় এ বলতে পারছে তাই সে ঐ পেইজ এর এডমিনার কে নক দে এডমিনার একটা মেয়ে তবে সেটা রিয়া এখনো জানতে পারে না অনেক বার মেসেজ দেয়ার পর এডমিনার দিক থেকে রিপ্লে অাসে রিয়া বলে সে ঐ পর্নি হাউস এ যেতে চাই পর্নিদের সাথে থাকতে চাই কিন্তু এডমিনার সরাসরি মানা করে দে বলে এটা কোনদিন ও সম্ভব না কিন্তু রিয়ার বারবার জোরাজুরি তে এডমিনার রিয়াকে একটা পেপার পাটাবে বলে কন্টাক্ট পেপার ওখানে লেখা শর্তগুলো যদি রিয়া মানতে পারে তাহলে সে এখানে অাসতে পারবে রিয়া রাজি হই ২ দিন পর সকাল বেলা ঘুম থেকে উটেই রিয়া তার বালিশ এর পাশে একটা খাম দেখতে পাই যাতে লিখা পর্নি রিয়া নামট পরে রিয়া অারও উতেজিত হয়ে পরে ( এই ২ দিন পর্নি হাউস থেকে রিয়ার সব খবর নিয়ে নেয়া হই রিয়া কখন কোথায় কি করে সব ওদের নজরে এখন) খাম টা খুলে লেটার টা পরতে থাকে তবে শর্ত গুলো পরে রিয়ার মাথায় অাকাশ ভেঙে পরল রিয়া কখনো কল্পনা ও করে নি যে এরকম কিছু শর্ত থাকবে ওখানে লেখা ছিল তুমি যদি এখানে অাসতে চাও তোমাকে সারাজীবন এর জন্য চলে অাসতে হবে অার কোনদিন এখান থেকে যেতে পারবে না তোমারা বাবা মা অাতীয় সজন বন্ধু বান্ধব সবাই কে ছেড়ে চলে অাসতে হবে অার এখানে অাসার তুমি অার ১০ টা পর্নির মতই থাকবে সব পর্নিদের সাথে যা যা করা হই তোমার সাথে ও তাই তাই করা হবে তোমার প্রতিবাদ করার কোন সুযোগ থাকবে না তুমি রাজি থাকলে পেপার এ সাইন করে ছবি তুলে পাটয়ে দাও রিয়া অনেক চিন্তায় পরে যাই সে কি করবে বুঝতে পারছে না একদিকে তার সপ্ন পুরন হতে যাচ্ছে অবার অারেক দিকে তার কাছের মানুষ দের হারাতে হচ্ছে অনেক চিন্তা করে সে ঠিক করে ও পর্নি হাউস এ যাবে সে নিজে একজন পর্নি হবে সে পেপার এ সাইন করে ছবি তুলে পাটিয়ে দে একটু পর রিপ্লে অাসে ওটাতে লেখা থাকে কাল রাত ২ টাই তোমাদের বাসার পিছনে গলিতে একটা জিন্স অার টিশার্ট পরে পেপার টা হাতে নিয়ে অপেক্ষা করবে পেপার টা ছাড়া অার কোনকিছু অানা যাবে না এমন কি মোবাইল ও অানা যাবে না পর দিন রাত ২ টায় কথা মত টিশার্ট অার জিন্স পরে পেপার টা হাতে জায়গা মত দারিয়ে অাছে রিয়া এত রাতে একা একা এইভাবে দাড়িয়ে থাকতে ও ভয় করছে ওর কিন্তু অাবার একটা উতেজনা ও কাজ করছে নতুন এক জগতে প্রবেশ করতে যাচ্ছে সে কি করবে ওর সাথে কি কি হবে এগুলো চিন্তা করেই রিয়ার শরীর কেপে উটলো একটু পর একটা বড় গাড়ি এসে দাড়ালো ওর সামনে গাড়ি থেকে একটা মেয়ে নামলো কালো চকচকে ল্যাক্টাস ড্রেস পরা মাথায় ও একটা হুড পরা ফলে মেয়েটির চোখ ছাড়া অার কিছুই দেখা যাচ্ছে না Hi riya how r u মেয়েটি বলল রিয়া শুধু হা করে তাকিয়ে ছিল মেয়েটার দিকে মেয়েটা অাবার বলল কন্টাক্ট পেপার টা দাও রিয়া কন্টাক্ট পেপার টা মেয়েটির হাতে দিলো মেয়েটা পেপার টা দেখে গাড়িতে থাকা দুইটা মেয়েকে ইশারা করলো ওরা এসে রিয়াকে গাড়িতে তুলে হ্যান্ডকাফ দিয়ে হাত পিছনে বেধে দিলো পায়ে ও একটা লেগ কাফ পরালো গলায় লোহার মোটা কলার মুখে বিট গ্যাগ এগুলো পরানোর সময় রিয়া গাড়িতে খেয়াল করল ওখানে প্রায় ১০ টা লোহার খাঁচা অাছে তবে ৩/৪ টা কালো কাপড় এ ডাকা বাকিগুলো খালি মেয়েগুলো রিয়াকে একটা খাঁচায় ডুকিয়ে খাঁচা লক করে কালো কাপড় দিয়ে ডেকে দিলো রিয়া এখন বুঝতে পারছে কালো কাপড় এ ডাকা খাঁচা গুলো তে ও ওর মত অন্য মেয়েদের রাখা হইছে রিয়ার কাছে সবকিছু সপ্নের মত লাগছে কিছু মানুষ তাকে এইভাবে হাত পা মুখ বেধে পশুর মত খাঁচায় ভরে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে সে নিজে ও জানে না সে কোথায় যাচ্ছে গাড়িটি অারও কয়েকবার বিভিন্ন জায়গায় দাড়ালো গাড়ির ভিতর মানুষ এর চলাফেরার অাওয়াজ এবং খাঁচা খোলা বাধার শব্দে রিয়া অাইডিয়া করে নিলো সবগুলো খাঁচা তে ওর মত করে মেয়েদের অাটকে পর্নি হাউস এ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তার মানে এই শহরে ওর মত চিন্তা ধারা নিয়ে অারও মানুষ অাছে এরকম চিন্তা শুধু ও একা করে না অারও অনেক মানুষ অাছে যারা এগুলো কে ভালোবাসে এরকম হাজার টা কথা এখন মনে গুরপাক খাচ্ছে এসাইনমেন্ট এ তার ঘুম অাসা ত দুরে থাক ও যে এতখন পযন্ত ২/৩ ফুট এর ছোট একটি খাঁচায় এক ভাবে বসে অাছে সেই খেয়াল ই নাই ওর প্রায় ৮/১০ ঘন্টা পর গাড়িটি একটা জায়গায় থামল খাঁচা রিয়া অার বাকি মেয়েদের গাড়ি থেকে নামানো হলো খাঁচার উপর কালো কাপড় থাকার ফলে রিয়া এখনো তেমন বেশি কিছু দেখতে পাচ্ছে না তারপর একটা রুমে নিয়ে গিয়ে খাঁচাটা রেখে কাপড় সরাতেই রিয়া দেখতে পেলো ওর মত অারও ৯ জনকে খাঁচায় ভরে এখানে অানা হয়েছে কয়েকটা ছেলে ওদেরকে খাঁচা থেকে বার করে হাত পা খুলে x position এ সবাইকে বাধলো রিয়া খেয়াল করল ছেলেগুলো পুরো লেংটা কোন কাপড় নাই ওদের শরীর এ তবে কিছু শিকল অার লোহার জিনিসপএ অাছে সবচেয়ে অবাক করার বিষয় হচ্ছে ওদের সবার ধন এ লোহার কিছু একটা পরানো অাছে একরকম খাঁচার মত ধন এর খাঁচা অাবার ওটার সাথে শিকল দিয়ে পায়ের সাথে তালা মারা ফলে বেশি জোরে হাটতে পারছে না ছেলেগুলোকে দেখেই বুঝা যাচ্ছে ওদের এইভাবে চলাফেরা করতে কষ্ট হচ্ছে তবে সবার মুখ রিয়ার মত বিট গ্যাগ দিয়ে লক করা রিয়া ছেলেগুলোকে দেখতে দেখতে খেয়াল ই করে নি যে দুইটা মেয়ে ওদের ১০ জন এর পরনে থাকা কাপড় গুলো কাচি দিয়ে কেটে ওদের কে পুরো লেংটা করে ফেলছে সবাই খুব গোংরাছে না না করে মানা করার চেষ্টা করছে কিন্তু কিছুই করার নাই হাত পা মুখ সব বাধা সবাই শুধু অসহায় হয়ে নিজেদের উলঙ হওয়া দেখছে একটু পর দুইটা ছেলে রিয়াদের পাইপ দিয়ে গরম পানি মারতে শুরু করলো যেন গরম পানি দিয়ে গোসল করিয়ে ওদের পরিস্কার করা হচ্ছে ফুটন্ত গরম পানি না হলে ও পানির প্রেসার অার গরম হওয়া তে রিয়ার শরীর এর চামড়া যেন ছিড়ে যেতে চাইছে এই টরচার সে কোন ভাবে সয্য করতে পারছে না অতিরিক্ত কষ্টে সে সহ সব মেয়েই কেদে দিলো কিন্তু মোটর এর পানির স্রোতে সবার চোখের পানি ভেসে গেলো গোসল করানো শেষ এ একটা হিটার ফ্যান দিয়ে ওদের শরীর শুকানো হলো তারপর দুইটা মেয়ে রুমে ডুকলো তাদের সাথে ৩/৪ টা মেয়ে কিছু ব্যাগ নিয়ে রুমে ডুকলো মেয়েগুলো ব্যাগ খুলে অাগের কলার টা খুলে নতুন কলার রিয়াদের গলায় পরিয়ে দিল তারপর ঐ মেয়ে দুটো রিমোট দিয়ে কলার এ একটা জোরে শক দিলো সবার শরীর যেন ঝাঁজরা দিয়ে উটলো রিয়া জীবন এ কোনদিন এরকম শক খাইনি সে যেন লাফিয়ে উটার মত অবস্থা তার মনে হলো সে এখনি মারা যাবে এমনিতে রিয়া কারেন্ট কে অনেক ভয় পাই তার উপর এরকম শক খেয়ে তার অবস্থা অারও খারাপ শক দেয়ার পর মেয়ে দুটা বলল এটা হচ্ছে শকিং কলার অাজ থেকে সারাজীবন তোমারদের গলায় এই কলার টা থাকবে এটা একদিকে তোমাদের স্লেভ হওয়ার চিহ্ন অারেক দিকে তোমাদের যেকোন রকম ভুল এ শক দিয়ে তোমাদের ওয়ারিং করে দিবে তারপর সবাইকে লোহার ব্রা অার প্যান্টি পরানো হই ব্রা টা অনেক বেশি টাইট অার প্যান্টির সাথে একটা লম্বা বড় ডিলবো ভোদায় ডুকে যাই তারপর ওরা এটা সম্পর্কে ও বুঝিয়ে দে তোমাদের কে এখন যেটা পরানো হলো ক্রিষ্টাল এর ব্রা অার প্যান্টি ব্রার সাথে কিছু কাটা অাছে যা শাস্তি হিসেবে ব্যাবহার করা হবে অার প্যান্টির সাথে ভাইব্রেটর তারপর ১০ মেয়ে সবাইকে একজন একজন করে খুলে ল্যাটাস ক্যাট সুট পরানো হই সাথে পোদে একটি করে লেজ ওয়ালা লকিং বাটপ্লগ পরানো হই তারপর অাবার সবার হাত পিছনে বেধে দেয়া হই হ্যান্ডকাফ দিয়ে দুইটা বড় পাএে কিছু খাবার দিয়ে সবাইকে খেতে দেয়া হয় অার ১০ মিনিট এর মধ্যে খাবার শেষ করতে বলে যদিও কেউই তেমন ভালো করে খেতে পারে নি কারণ সবাই জীবন এ ১ম বার এগুলোর মধ্যে পরছে কিন্তু ১০ মিনিট পরই সবাই কে তুলে একটা জায়গায় নিয়ে গিয়ে গলার কলার এর হুক এর সাথে শিকল দিয়ে লক করে দেয়া হই সাথে মুখের গ্যাগ টা খুলে রিং গ্যাগ পরিয়ে দিয়ে সবাই চলে যাই ওদের যেখানে বাধা হইছে ওখানে পানি রাখা অাছে ওরা চাইলে রিং গ্যাগ দিয়ে জিবহা বার করে পানি খেতে পারবে ঠিক যেন একটা ঘোড়া অার ঘোড়া দাড়িয়ে ঘুমাই তাই রিয়াদের কলার এর সাথে হুক এর চেইন টা ততটুকুই লম্বা যতটুকু তে ওরা কোন মতে পানি খেতে পারবে কিন্তু বসতে বা শুতে পারবে না রিয়ার কাছে সবকিছুই একটা সপ্নের মত লাগছে আাসলেই তার সাথে।এসব কিছু হচ্ছে সে কি এখন শুধুই একটা পশু অার কিছুই না সে নিজেকেই বিশ্বাস করতে পারছে না ওদের থাকার জায়গা টা ও অনেকটা তার নিজের বাসার অাস্তাবল এর মত রিয়া যেমন করে ওর ঘোড়া গুলোকে অাস্তাবল এ বেধে রাখত ঠিক একি ভাবে রিয়াকে অাজকে কেউ বেধে রাখছে রিয়ার সপ্ন গুলো অাস্তে অাস্তে বাস্তব এ রুপ নিছে রিয়া অন্য মেয়েগুলোর দিকে থাকালো সবার শরীর এ ক্লান্তির ছাপ থাকলে ও কোন কষ্ট বা দুঃখ এর ছাপ নেই তার মানে রিয়ার মত সবাই বেপার টা এনজয় করছে তবে সবার মনে একটাই চিন্তা অাছে সেটা হচ্ছে কাল থেকে ট্রেনিং শুরু হবে কেউ জানে না ট্রেনিং এ কি হবে তার থেকে বড় বেপার ১সাপ্তাহ ট্রেনিং এর পর ওদের সাবার পর্নি রেস হবে অার রেস এ হেরে গেলে কঠিন শাস্তি অাছে সবকিছু চিন্তা করতে করতে অারও একটি নির্ভুম রাত কাটলো সবার সকাল হলেই ওদের ট্রেনিং শুরু