Writer : syeda raisha abedin ohonaPart - 11
(রাফি ঘুমানোর পর আবিরও ঘুমিয়ে পরে)
সকালে,,,,,
খালামনি - কিরে আর কত ঘুমাবি? আজকে না তুই আফিসের কাজে যাবি ভুলে গেছিস,,,,, সকালে না যাবি বলেছিলি লেট হবে তো
অহনা - না ভুলি নাই আর লেটও হবে না এখন একটু ঘুমাইতে দাও তো।
খালামনি - ধুরর তুই তোর ঘুম নিয়ে থাক পরে লেট হলে বলিস না যে খালামনি ডাকো নাই কেন লেট হইসে।
অহনা - ওকে বলব না,,,,, এখন যাও ঘুমাইতে দাও।
(খালামনিও আর কথা না বারিয়ে চলে গেল আর এদিকে আবির সকাল থেকে অহনার জন্য ওয়েট করতে থাকে,,,,)
আবির - অহনাই তো বলেছিল যে আজকে সকালে নাকি যাবে তাহলে এখনও এত দেরি হচ্ছে কেন? গিয়ে দেখে আসি।
আবিরের মা - কিরে আবির কোথায় যাচ্ছিস?
আবির - অহনা না বলেছিল আজকে সকালে যাবে তাহলে এখনও এত দেরি হচ্ছে কেন জানতে।
আবিরের মা - আচ্ছা যা।
রাফি - দেখলেন আন্টি নিজে থেকে অহনার বাসায় যাচ্ছে আগের বার তো পায়েশ দিয়ে পাঠিয়েছিলেন তাও যেতে চায় নি এবার নিজে থেকেই গেল।
আবিরের মা - হুম দেখলাম তো ।
(এদিকে আবির অহনাদের বাসায় আসে)
খালামনি - আরে আবির! আসো বসো।
আবির - একচুয়ালি আন্টি অহনা গত কালকে বলল যে আজকে সকালে নাকি যাবে কিন্তু এখনও এলো না কেন তাই আর কি,,,,,
খালামনি - হায়রে এই মেয়ের সাথে তুমি যাবা সিউর? এই আনডিসিপ্লিন মেয়ের সাথে?
আবির - আনডিসিপ্লিন মানে?
খালামনি - ওইযে মাঝখানের রুমটা অহনার গিয়ে দেখ কি করতেছে।
( খালামনির কথামত আবির অহনার রুমে গিয়েই থমকে যায়,,,, এই প্রথম আবির ঘুমন্ত অহনাকে দেখল,,,,,, ঘুমন্ত অবস্থায় অহনাকে খুবই শান্ত লাগতেছিল আর অহনার মুখের উপর কিছু চুল এসে পরেছিল যা দেখে আবির চোখই সরাতে পারছিল না,,,,, ঘুমন্ত অবস্থায় অহনাকে দেখলে কে বলবে যে এই মেয়ে এত বক বক করে,,,,,,,, তখনি খালামনি আসে আর খালামনির কথায় আবিরের ধ্যান ভাঙে)