Writer : syeda raisha abedin ohonaPart - 36
(তারপর দুইজন গাড়িতে এসে বসে আর অহনা কার ড্রাইভ করতে থাকে আর আবির অহনার দিকে আড় চোখে তাকিয়ে থাকে,,,,,,,)
অহনা - আপনি কি কিছু বলতে চাচ্ছেন?
(অহনার এমন হটাৎ করে বলায় আবির কিছুটা চমকে উঠে)
আবির - মানে?
অহনা - অনেক্ষন ধরে তাকিয়ে আছেন তাই জিজ্ঞেস করতেছি যে কিছু বলবেন কিনা,,,,
আবির - আসলে বলতে চাচ্ছিলাম যে এখন যা হলো বাসায় গিয়ে কাউকে কিছুই বইলো না কারন আমি চাই না কারো টেনশন হোক,,,,,
অহনা - ওকে বলবো না,,,,,,
(তারপর অহনা ড্রাইভ করতে থাকে আর আবির অহনার দিকে তাকিয়ে থাকে)
আবির - কত আর চিনা বাকি আছে তোমাকে জানি না,,,,, অনেক রহস্য লুকিয়ে আছে তোমার মধ্যে,,,, তাই তো তুমি আমার রহস্যকন্যা,,,,, (মনে মনে)
(আবির এসব কথা মনে মনে ভেবে নিজেই মুচকি হাসে,,,, এদিকে অহনা আর আবির বাসায় চলে আসে,,,,, বাসায় আসার পর আবিরকে আর অহনাকে দেখে যেন সাহিলের চোখ কপালে উঠে যায়)
সাহিল - আবির বেচে আছে! কিন্তু কিভাবে সম্ভব? (মনে মনে)
(এদিকে বাসায় এসে অহনা সাহিলের ফেস দেখে বুঝতে পারে যে সাহিলের প্লান ফ্লপ হওয়ায় এমন চেহারা করে রেখেছে)
অহনা - আবির আপনি গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নেন,,,,
আবির - হুম,,,,,
(আবির চলে গেলে অহনা সাহিলের কাছে যায়)
অহনা - কি বেপার সাহিল এমন চেহারা করে রেখেছো কেন?
সাহিল - কিছুনা এমনি,,,,
(বলেই সাহিল চলে যায় আর অহনা সাহিলের চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে তাচ্ছিল্য ভরা হাসি দেয় আর অহনাও তার রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে আসে এরপর রাতে সবাই ডিনার করে যে যার রুমে চলে যায় আর অহনা ছাদে এসে দারায়,,,,,,রাতের আকাশের চাঁদের নিচে রাতের নিরবতায় দারিয়ে অহনা আজকের ঘটে যাওয়া সব কথা ভাবতে থাকে,,,,,)
অহনা - আবিরকে এইভাবে দেখে আমার এত কেন ভয় লাগলো যেন আপন কাউকে হারানোর ভয় তেমন ভয় লাগলো,,,,,আর আজকে আবির কাছে আসায় আমার হৃদস্পন্দন এত জোরে কেন চলছিলো,,,,, কি হচ্ছে আমার সাথে কিছুই বুঝতেছিনা,,,,,