#diary
Writer : syeda raisha abedin ohona
Part - 79
(এসব কথা বার্তা বলেই আবিরের আম্মু আবিরের খালামনির রুম থেকে নিজের রুমে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে,,,,,এদিকে পরেরদিন সকালে আবির আড়মোড়া দিয়ে ঘুম দিয়ে উঠতেই হা হয়ে সামনের দিকে তাকিয়ে থাকে,,,,,কারন সামনে আর অন্য কেউ না অহনা ছিলো,,,,আজ সকাল সকাল অহনাকে ভিন্নরুপে দেখে আবির যেন তার চোখ সরাতে পারছিলো না,,,,, কারন আজ অহনা আবিরের খালামনির দাওয়া সেই শাড়িটি পরে,,,,,,,, এদিকে অহনা চুলে খোপা করতে করতে রুম দিয়ে বের হওয়ার সময় আবিরকে ওই অবস্থায় অহনার দিকে এক ধ্যানে তাকিয়ে থাকতে দেখে অহনা ইশারায় ভ্রু উচিয়ে কি জিজ্ঞেস করলে আবির তার ডান হাত বুকের বা পাশে রাখে,,,, আর এটা দেখে অহনা এক ভেংচি কেটে রুম দিয়ে চলে আসে আর অহনা চলে যাওয়ার পর পরই আবির আবার বিছানায় শুয়ে পড়ে আর বলে)
আবির - আবির আজ তুই শেষ,,,,,,, ওকে এতো কিউট যে কেন লাগে,,,,, হায় মার ডালা,,,,
(এদিকে অহনাকে শাড়িতে দেখে খালামনি জিজ্ঞেস করে)
আবিরের খালামনি - আরে অহনা শাড়িতে তো তোমাকে ভালোই লাগছে,,,,,,
অহনা - থ্যাংকস খালামনি,,,,,
জুবিয়া - হ্যাঁ ভাবি আজ তোমাকে ফাস্ট আমি শাড়িতে দেখলাম,,,, ইউ রিয়্যালি লুকস গুড,,,
অহনা - থ্যাংকস জুবিয়া,,,,, বাই দা ওয়ে আয়াত ভাবি কোথায়?
জুবিয়া - সে তো রান্নাঘরে,,,,,
অহনা - ওহ আচ্ছা,,,
(বলেই অহনা কিচেনে যায়,,,,,,,আর আয়াত অহনাকে দেখে বলে)
আয়াত - অহনা তুমি এইখানে?
অহনা - হ্যাঁ ভাবি,,, আসলে সারাদিন শুধু শুধু বসে থাকতে ভালো লাগে না তাই ভাবলাম আজ আপনার সাথে ব্রেকফাস্ট বানাতে হেল্প করি,,,
আয়াত - আরে লাগবে না,,,আমিইই পারবো,,,,
অহনা - ইটস ওকে ভাবি বলেন আর কি করা লাগবে,,,, আপনি একা করতে গেলে আরো অনেক সময় লাগবে,,,,অ্যাজ আ রেজাল্ট সবার অফিসে যেতে আরো দেরি হবে সো দুইজনে মিলে করলে তারাতারি হবে,,,,