1st part... কিছুটা সুমনার অমতেই ওর দাদা জোর করে ওর বিয়েটা ঠিক করে ফেলল রাজীব এর সাথে, তাও আবার এক সপ্তাহের মধ্যে। সুমনা ইজ গুড ইন স্টাডিস, তার ইচ্ছা ছিল সে বিয়ে করবে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর পর। কিন্তু তেমনটা হতেও তো কিছুটা সময় লাগে, সেটা দিতেও তার দাদা রাজি হলো না। সুমনার কিছুই জোড় দিয়ে বলার উপায়ও ছিলোনা বললেই চলে, কারন তার দাদা ছিল বড্ড একরোখা প্রকৃতির। বৌদি যদিও বা কিছুটা অন্তত তাকে সাহায্য করতে পারতো দাদাকে বোঝাতে কিন্তু সেও বোধহয় চায় যে যত তাড়াতাড়ি সুমনাকে দূর করা যায় ততই ভালো। অগত্যা তার দাদার ওপর অভিমান ছাড়া সুমনার আর কিছুই করার রইল না। নিজের ভেতরও একটা চাপা রাগ-দুঃখ আর অভিমান নিয়ে সে বিয়েতে রাজি হল। এদিকে রাজীব এর বাবা মা চাইছিলেন ছেলে যখন একবার বাড়ি ফিরেছে তখন ছেলের বিয়েটা দিয়েই দিতে কারন এরপর ছেলে কলকাতায় চলে যাবে আবার কবে বাবা মায়ের সাথে দেখা করতে সিমলা আসব

Life is too short to be serious all the time. After a long time spending our time, laughing at god-knows-who, we took a break. And now, *drumroll* WE ARE BACK! This book is based on hilarious things that we came up with in class. Anyone who doesn't agree with any content of the book is more than free to bite your tongue and continue reading. Hope you fall off your chair laughing, although it might be a bit difficult to get our jokes. Keep smiling... you don't want to get old soon. © TheFourErns 2014 All Rights Reserved.