মৌলিক ইরোটিক উপন্যাস। প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য

'যৌবনের চাওয়া পাওয়া ' একটি এ্যাডাল্ট বাংলা উপন্যাস। উপন্যাসে একজন সদ্য ১৮ বছর বয়স পেরিয়ে আসা ছেলে না চাইতেই একের পর এক নারী সঙ্গ লাভ করার সুযোগ পেতে থাকে। একসময় ছেলেটি অল্প বয়সী এক বিধবা নারীকে বিয়ে করে। নিজের মনে তৈরি হতে থাকে একর পর দ্বন্ধ। এসব নিয়ে এটি একটি দীর্ঘ ধারাবাহিক উপন্যাস। যেসব পাঠক এ্যাডল্ট উপন্যাস পড়তে চান না তারা িই উপন্যাস পড়া থেকে বিরত থাকুন প্লিজ।

রেডিটে সাবমিট করা গল্পগুলোর মধ্যে বাছাইকৃত সেরা গল্পসমূহ, কাল্পনিক এবং সত্য ঘটনা অবলম্বনে। বাঙালি নারী-পুরুষের অন্তরঙ্গ ফ্যান্টাসি ও অন্তরঙ্গ অভিজ্ঞতায় ভরপুর ছোটগল্পের কালেকশন! 😇 আপনি যদি আপনার সেক্স্যুয়াল গল্প কিংবা অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চান তাহলে আমার প্রোফাইলের রেডিট লিংকে ক্লিক করে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন, এবং পাবলিশ করে নিন আপনার গল্প! বাছাইয়ের শর্তসমূহ: ১. শব্দ লিমিট - ৭০০-৪০০০ শব্দ ২. গল্প সম্পূর্ণ করে আমাকে সেন্ড করুন। যদি গল্প সিলেক্টেড হয় তাহলে পার্ট পার্ট করে পাবলিশ হবে। ৩. গল্পে সেক্স্যুয়াল/ইরোটিক থিম থাকতে হবে। ৪. সাবমিট করার সময় নিজের নাম/ছদ্মনাম, বয়স, জেলার নাম লিখে দিবেন। এছাড়া আরো ডিটেইলস চাইলে এড করতে পারেন ইচ্ছামত। ৫. কপি করা স্টোরি দিলে আপনাকে ব্যান করা হবে। ৬. গল্পটি বাংলায় লেখা হতে হবে।

⚠️ ১৮+ এলার্ট (প্রাপ্তবয়স্ক এবং প্রাপ্তমনস্ক দের জন্য) 🔞 রত্না কামুক দৃষ্টিতে রিয়াদের দিকে তাকিয়ে বলল, " রিয়াদ জান, তুমি বসো আমি ফ্রেশ হয়ে আসছি।" রত্না বাথরুমের ভিতরে চলে গেল। রত্নার কামুক দৃষ্টি দেখে রিয়াদের ঘুমন্ত দৈত‍্য জেগে উঠেছে। সারা শরীর যৌনতার বাসনায় ছটফট করছে। রিয়াদ তার পরনের শার্টটা খুলে ফেলল। রত্না বাথরুমের ভিতর থেকে বের হয়ে আসল। "রিয়াদ জান তুমি শার্ট খুলে ফেলেছো। প‍্যান্ট খুলোনি কেন? ঐটাও খুলে ফেলো। হি হি হি।" রত্না রিয়াদকে মজা করে বলল। রিয়াদ বসা থেকে উঠে গিয়ে রত্নাকে জড়িয়ে ধরল। বুকের সাথে বুক চেপে ধরল। রত্নার ৩৬ সাইজের নরম তুলতুলে মা*ই দুটো রিয়াদের বুকের সাথে লেপ্টে রইল।

দাবি পরিত্যাগ (ডিসক্লেইমার) এই বইটি একটি কল্পিত সাহিত্যকর্ম, যা শুধুমাত্র প্রাপ্তবয়স্ক পাঠকদের জন্য রচিত। এই বইয়ের সব চরিত্রই ১৮ বছর বা তার অধিক বয়সের এবং এতে দেখানো সমস্ত যৌন সম্পর্ক পূর্ণ সম্মতিতে ও প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সংঘটিত। এখানে উপস্থাপিত যেকোনো কল্পনা বা পরিস্থিতি শুধুমাত্র বিনোদনের উদ্দেশ্যে এবং বাস্তব জীবনের জন্য কোনো পরামর্শ, উৎসাহ বা দিকনির্দেশনা নয়। বইটিতে বর্ণিত ঘটনাবলি, পরিবেশ ও চরিত্রসমূহ সম্পূর্ণরূপে কাল্পনিক। জীবিত বা মৃত কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা ঘটনার সঙ্গে কোনো মিল কাকতালীয় মাত্র। লেখক কোনো রকমের অবৈধ কার্যকলাপ, অ-সম্মতিমূলক আচরণ বা ক্ষতিকর আচরণ সমর্থন করেন না বা উৎসাহ দেন না। পাঠকদের বিবেচনার অনুরোধ রইল।

গল্পের নামটি দেখে পাঠকগণ নিশ্চয়ই অনুমান করতে পারছেন যে কাহিনির বিষয় কি, হ্যা, গল্পের বিষয় যৌন সম্পর্ক বা ধর্ষণ । এখানে আমি যে কাহিনি পাঠকদের কাছে তুলে ধরেছি তা ধর্ষণ নয় বরং স্বেচ্ছায় নিজেকে সমর্পণ আর সেই জন্যই এটা বিরল ঘটনা । এতদিন যে কথা নিজের ভেতরে গুপ্ত রেখে ছিলাম তা আজ পাঠক বন্ধুদের কাছে খুলে দিলাম । ভাবলাম ঘটনাটা যদি আমি প্রকাশ না করে গুপ্ত রাখি তাহলে এটা চিরকালের জন্য অন্ধকারেই রয়ে যাবে, এমন একটা বিরল অভিজ্ঞতার কথা থেকে ( মুখরোচকও বটে) উৎসুক ব্যক্তিরা বঞ্চিত হবেন। হয়তো এই অভিজ্ঞতা কখনও কারো কাজে আসবে।

চারিদিকের ঘন অরণ্যের দিকে তাকিয়ে বুকটা ভয়ে কেঁপে উঠলো কথার। ঘুরতে ঘুরতে আবার সেই একজায়গায় চলে এসেছে। কী করে এই ঘন অরণ্য থেকে বেরোবে ও। আর কিছুক্ষন পরেই সূর্য অস্ত যাবে তখনতো অরণ্যের পরিবেশ আরও ভয়ঙ্কর হয়ে যাবে। ভয় আর চিন্তায় মাথাটা যন্ত্রনায় ছিঁড়ে যাচ্ছে তারওপর তলপেটে এই অসহ্য যন্ত্রনা। আর নিজের দুর্বল শরীরটাকে ধরে রাখতে পারলোনা কথা। জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে পড়ে গেল। . . . তাঁবুটা ঠিকঠাক করে সেট করে শান্তি হলো রনোর। সোলো ট্রেকিং ঠিক যতটা এডভেঞ্চারে পরিপূর্ণ ঠিক তেমনই পরিশ্রমটাও বেশি। গ্ৰুপের সাথে এলে সবাই কাজ ভাগ করে নেয় কিন্তু এক্ষেত্রে নিজেকেই সব করতে হচ্ছে। তবে এই নিয়ে অরণ্যের মনে কোনো আক্ষেপ নেই। সবার সাথে আসলে অরণ্যের এই আদিম নির্জনতাকে কখনোই অনুভব করা হতোনা ওর। চারপাশের নৈসর্গিক অরণ্য প্রকৃতির দিকে তাকিয়ে মুখে হাসি ফুটে উঠলো রণের। দারিংবাড়িতে ট্

গল্পটি সম্পূর্ণ ভাবে প্রাপ্ত বয়স্ক দের জন্য গল্পটির লেখক - মানালী বসু একজন মৃত্যু পথযাত্রী স্বামী(অরুন) নিজের সবচেয়ে ভালোবাসার মানুষ তার স্ত্রী (মনীষা) ও সন্তানের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করার জন্য,,,, নিজের প্রাণপ্রিয় স্ত্রীকে তার বন্ধুর (রবি) হাতে শারীরিক ও মানসিকভাবে তুলে দেওয়ার গল্প। নিজের ভালোবাসার মানুষকে সুখে থাকতে দেখার প্রবল ইচ্ছার কারণে তাকে বন্ধুর সাথে শারীরিকভাবে এক হওয়াতে উদ্বুদ্ধ করা, নিজের ভালোবাসার মানুষ অন্যর হয়ে যাওয়ার দুঃখ এবং এবং তাকে সুখী দেখার সুখ,,,,,,,,, দুই মিলে সৃষ্টি হওয়া এক সম্পর্কের গল্প,,,,,,,, সংগ্রহীত - xossipy

বড়দের নভলেট ১৮+

শিল্পপতি জয়, স্ত্রী সায়েকাকে সন্তান দিতে অক্ষম। সতী সায়েকা কোনো পরোকিয়া করেনা। নারীর দেহ কি পারবে কোনো যোগ্য পুরুষ কে অনুগত করে বন্দি বানাতে? অবশেষে কি নিজের প্রবৃত্তি কে সামলাতে পারবে সায়েকা? বেকার সায়ন কে বিয়ে করে ওর চেয়ে আট বছরের বড়ো C.A. গীতা । সময়ের সাথে সাথে সায়ন গীতার যৌনদাসে পরিনত হয়। সায়েকার সঙ্গে পরের দিন কোথাও যাবে গীতা। তার আগে গীতা কি অত্যাচার করবে সায়ন কে নাকি দেবে কোনো চরম সুখ? প্রিয় বন্ধু গীতা কে মিথ্যা বলে সায়েকা। সায়েকা কে আদর করে ওর গুদ চেটে পেটের কথা বের করে আনে গীতা। তারপর ওকে শোনায় পুরুষ বেশ্যা দের গল্প। সায়েকা কি পরিবর্তন হবে?