Philip Treyane needed a wife. He was the last of his line so he decided that it was time that he married so that he could produce an heir. He also had an infant daughter that needed a mother and three sisters he had custody of. A family friend offered Philip the hand of his second eldest daughter. As long as she could run a household and be kind to the four girls in his life, why did he need to be in love? He had no use for it. At twenty-four and unmarried, Jane Wilson was considered to be firmly on the shelf. She has quite content to live in her parents' home surrounded by family instead of raising one of her own. At least that was what she told herself. She believed in love but never thought it would happen to her. When Jane's sister reveals that she is in love with someone who isn't her betrothed, Jane is surprised. Being someone who would do anything for her family, Jane finds herself agreeing to take her sister's place at the altar without anyone knowing. She knows it would cause a scandal but who is she to deny her sister happiness when she would never have her own?

আমার অসহায় জীবনে সেই পূর্বপরিচিত মুখটি দীপালোক হয়ে আসে। কি হয় তখন? আমার জীবনে তার আবির্ভাব ঘটার আগেও আমি জানতাম না যে এই একটি ছোট্ট দিয়াড়ি কখনো আমার সমস্ত পৃথিবীটা আলোকিত করতে পারে তার ক্ষীন দীপালোক দিয়ে।

ছোট্ট ছোট্ট রাগ, অভিমান আর ভালোবাসার গল্প। ভালোবাসা কত কিছু শেখায়। সৌম্য আর তুলির এমনই দূরে গিয়েও কাছে ফিরে আসার গল্পের নাম "অপেক্ষা"। এটা আমার লেখা প্রথম গল্প। 😊😊

নীরা সামনে এগিয়ে গেলো। একজন স্যুট টাই পরিহিত ভদ্রলোক উহ্ অাহ্ করছেন! তাঁর হাত কেঁটে গেছে। গলগল করে রক্ত পড়ছে।রক্তে নীল স্যূটের বেশিরভাগই মাখামাখি।মেঝেতে পরে অাছে কিছু এলোমেলো কাগজপত্র। বেশিরভাগেই রক্ত! কিন্তু লোকটা কাটা হাত নিয়ে অাহাম্মকের মত ফাইল ঘেটে কিছু একটা গাড়ির অাশেপাশে খুঁজছেন! নীরা বিব্রত এবং বিরক্ত হয়ে এগিয়ে গেলো! লোকটা কাতর ভঙ্গিতে ছুটে এলো, -----অামি ল্যাফ্টহ্যান্ডার। ডানহাতে কিছুই পারিনা।অাপনি কি অামার হাতটা বাঁধতে সাহায্য করবেন?? তাঁর ডানহাতে সাদা কাপড়ের ছোট্ট টুকরা!

জুয়েল গভীর অাবেগে অলিন্দ্রীয়াকে কোলে তুলে নিয়ে বলল, ------তুমি কখনোই সাজো না কেনো অলি??সাজলে তোমায় কি মিষ্টি দেখায়......... মালেয়শিয়ার প্রোগ্রামে তোমায় পুরো পুতুলের মত দেখিয়েছিলো.... অলিন্দ্রীয়া দু-হাতে মুখ লুকালো...

ছোটবেলা থেকেই যে কথাটা অামার নামে প্রচলিত ছিল, তা হলো পড়কুট! তাঁর কারণ অামার পড়াশোনা।অাত্মীয় স্বজন সবার ধারণা ছিলো অামি চব্বিশ ঘন্টাই পড়ি। অামি ভীষণ পড়ুয়া মেয়ে শুধু এই একটা কারণে ছোটবড় সব কাজিনদের কাছে অামি চোখের বিষ ছিলাম। অামাদের বিশাল কাজিন গ্রুপ। যখনি কোনো ফ্যামিলি ফাংশান হতো; হই হুল্লোড় অার অানন্দের ধুম।কিন্তু সব কিছুতে অামি থাকতাম বঞ্চিত! জয়েন করতে গেলেই সবার এক কথা, শোন নিতু, তুই জন্মেছিস বইয়ের সাথে সংসার করতে, তুই কেনো শুধু শুধু অামাদের সাথে অাসিস?? তোর জন্য অামাদের কত কথা শুনতে হয় জানিস??

বছর তিনেক অাগের দিকে। অামি তখন সিএমসিতে পড়ছি। ফাইনাল পরীক্ষার মাঝামাঝি এসে অামার ভীষণ জ্বর হয়ে গেলো। বাসায় জানালাম না, বাসায় জানানো মানে বাবা বলবেন, পরীক্ষা কুইট কর! সুতরাং জানানোর প্রশ্নই অাসে না।

জাতীয় পর্যায়ে এই গুণী মানুষদের সম্মাননা ও পুরষ্কার পাবার কারণ; তাঁদের সমাজে বহুমুখী অবদান। এই অনুষ্ঠানে নারী হিসেবে এই বিশেষ সম্মাননা প্রথমবারের মত পাচ্ছেন, ড.নিনীকা চৌধুরী।তিনি সম্মাননা ও পুরস্কার নেবার পর অনুষ্ঠান সঞ্চালক তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, ------অাচ্ছা! অাপনার তো অনেকগুলো পরিচয় ম্যাম, এই যেমন অাপনি একাধারে একজন চিকিৎসক, একজন কণ্ঠশিল্পী, একজন সমাজসেবক।অাপনার ডাক্তারি ও সংগীত দুটোই অাপনি উৎসর্গ করেছেন সাধারণ মানুষের জন্য।অাপনার অারো একটি পরিচয়, অাপনি এদেশের সবথেকে জনপ্রিয় চলচ্চিত্র নায়কের স্ত্রী। অাবার রিসেন্ট একটা পরিচয়, অাপনার বড়ছেলেও খুব ভালো ছবি অাঁকিয়ে!শিশু পর্যায়ের বিভিন্ন অান্তর্জাতিক পুরষ্কারও জিতছে সে।তাঁর মানে হলো, অাপনি একজন ক্ষুদে অান্তর্জাতিক চিত্রশিল্পীর মা। এর মধ্যে অাপনার কোন পরিচয়টি সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে? নিনীকার চোখ ছলছ

A love story through the words of a man whose life turns upside down after one fateful accident. His love, loss and the journey beyond

Vindictive words of your beloved hurts the most. At first you are taken aback. You won't believe its from them. It cause unbearable pain at first but pain doesn't lessen in second, third and so on time. As the time passes intensity of the pain increased and at one point either you completely succumbed or became immune to every emotion. This is story of Vindictive Akshay and headstrong Smita. "I'll do as I please. Who are you to stop me? "Anger radiating from each cell of Smita. Her eyes were shooting daggers and pupils dilated.Nostrils were flared, muscles clenched and fist is ready to hit him. " Ah my feisty princess is back. "he remarks. " I am not yours infact I never was. "she snapped. He took calculative steps towards her and holds her waist tightly with one hand. " What are you doing?" Smita struggles in his arms. She moved her hands vigorously to free herself from his grip but no avail his grip tightened on her waist. He pulled her towards him. Her breast were touching his bare torso. Her each movement now igniting raw passion and desire. Her breath became uneven and her struggle subsides.Its good for her as her efforts is sterile in compare to his strength. His hand touched her neck and stopped at her chin. He lifts her chin and looked directly into her eyes. "kiss me. "he ordered her. His words felt like venom. It felt like someone pour molten lava in her ears. She tries to push him away but his grip strengthens. "You will kiss me today sweetheart. "his words ran shivers in her spine. " please "came a whisper from her. " You can leave AFTER KISSING ME" his emphasise words broke her hope. She stands on her tip toes, hold his face in her hands and placed her lips on his. His hand caressed her hairs and pulled her closer. He took all she have. When they were breathless he broke the kiss. "Forever mine, all mine, mine only . "he remarked. "Never yours." English is not my first language so you may witness grammatical errors.