মাহতাব আলমের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে রিয়ন। সে চোখে কেবলমাত্র অশেষ ঘৃণা এবং রাগ টগবগ করছে। গতরাতের ঘটনা ভাবলে তার হাত দুটো মুষ্টিবদ্ধ হয়ে আসে। কন্ঠে আরো গম্ভীরতা যুক্ত করে সে বলে‚ "আমি পৃথিবীতে বেঁচে থাকি অথবা কবরে থাকি। এরপর আর একদিন‚ মাত্র একদিন যদি আপনি আমার ঘরের রানীকে আপনার কন্ঠ উঁচু করে অশ্রাব্য ভাষায় কিছু বলেছেন তাহলে আমি ভুলে যাব আপনার সাথে আমার সম্পর্ক কী। এবং আপনার জিহবা কেটে আমি সযত্নে সংগ্রহ করে রাখব‚ ঘরের শোপিস হিসেবে। ওর গায়ে আপনার হাত উঠলে আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না আমি আপনার সাথে ঠিক কী কী করব।" রাগে কড়মড় করতে থেকে মাহতাব আলম বললেন‚ "ও তোমার বউ হওয়ার আগে আমার মাইয়া।" "সেটা কি এখনো গণনা হবে? স্বামীর সামনে সকল সম্পর্কই যে তুচ্ছ।" রিয়ন মুখের কাঠিন্যতা দূর করে হাসে।

⚠️ ১৮+ এলার্ট (প্রাপ্তবয়স্ক এবং প্রাপ্তমনস্ক দের জন্য) 🔞 গ্রামে ঢুকে বাড়িতে যাবার পথে সোহাগ মিয়া এমন কিছু দেখল, যা দেখে আর চোখ সরাতে পারল না। অপলক দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে রইল। সে হেঁটে হেঁটে চলে গেল সামনে দিয়ে। কিন্তু সোহাগ মিয়া কিছু বলতে চেয়েও বলতে পারল না। যেন তার রুপের মহিমায় হারিয়ে গিয়েছিল অন‍্য এক জগতে। তার যাবার পথের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে কতক্ষণ যে কেটে গেল, সোহাগ মিয়ার আর হুঁশ রইল না। যখন সৎবিৎ ফিরল তখন হতবাক হয়ে গেল। এমনতো হয়নি তার সাথে কখনো। শহরে কত মেয়ে দেখেছে, কিন্তু কোন মেয়েকে দেখে কখনো এরকম ফিলিংস আসেনি তার মনে। মেয়েতো নয় যেন কামের দেবী। তাকে দেখেই শরীরে হাজার ভল্টের শক খেয়েছিল সোহাগ। সারা শরীর তীব্র শিহরণে শিহরিত হয়েছিল। মেয়েটি চোখের পলকে চলে গেল। কিন্তু সোহাগ মিয়ার অঙ্গ যৌবনের জ্বালায় জ্বালিয়ে দিয়ে গেল।

'যৌবনের চাওয়া পাওয়া ' একটি এ্যাডাল্ট বাংলা উপন্যাস। উপন্যাসে একজন সদ্য ১৮ বছর বয়স পেরিয়ে আসা ছেলে না চাইতেই একের পর এক নারী সঙ্গ লাভ করার সুযোগ পেতে থাকে। একসময় ছেলেটি অল্প বয়সী এক বিধবা নারীকে বিয়ে করে। নিজের মনে তৈরি হতে থাকে একর পর দ্বন্ধ। এসব নিয়ে এটি একটি দীর্ঘ ধারাবাহিক উপন্যাস। যেসব পাঠক এ্যাডল্ট উপন্যাস পড়তে চান না তারা িই উপন্যাস পড়া থেকে বিরত থাকুন প্লিজ।

⚠️ ১৮+ এলার্ট (প্রাপ্তবয়স্ক এবং প্রাপ্তমনস্ক দের জন্য) 🔞 দয়াল বাবা পোঁদেন্দ্রনাথ। যার আধ্যাত্মিক ক্ষমতা আছে। যিনি মহিলাদের পোঁদের গন্ধ শুঁকে তাদের যেকোন সমস‍্যার সমাধান বলে দিতে পারেন। এইবারের নিষিদ্ধ কামনার আখ্যান দয়াল পোঁদেন্দ্রনাথ ও তার ভক্তদের নিয়ে।

সামনের ফ্ল্যাটে একজন মহিলা মুব করেছে। বয়স ৩০ এর মতো হবে। তালাকপ্রাপ্তা। এখানে ট্রান্সফার হয়ে এসেছে। দেখতে একদম গোল আলুর মতো। গোলাকার চেহার এবং মাংশে ঠাসা শরীর। তাকে দেখলেই তরিকুলের ধন বাবাজি ফুলে আসমানে উঠে যায়, তাকে দেখলেই লাগাতে ইচ্ছে করে। কিন্তু লাগানো তো দূরের কথা, তার সামনে যেতেই তরিকুল লজ্জায় মরে যায়। সামনা সামনি একে অপরের ফ্ল‍্যাট হওয়ায় প্রতিদিনই মহিলার সাথে দেখাদেখি হয়। কথা হয় অল্পস্বল্প। তরিকুল ব‍্যাপারটা উপভোগ করে। সাহস করে একবার মহিলার নাম জিজ্ঞেস করে জেনে নিয়েছিল তরিকুল। নাম তার সায়মা। সেদিন নাম শুনেই তরিকুলের ভিতরে একটা অদ্ভুত যৌনতা অনুভব হয়েছিল। তার উপর সায়মার সবসময় হিজাব পড়ে থাকাটা তরিকুলের যৌন উত্তেজনা আরো বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। হিজাবী মেয়েদের প্রতি তরিকুল সবসময়ই দুর্বল ছিল। ১৮+ এলার্ট (প্রাপ্তবয়স্ক এবং প্রাপ্তমনস্কদের জন‍্য)

১৮+ এলার্ট (প্রাপ্তবয়স্ক এবং প্রাপ্তমনস্ক দের জন্য) 🔞 পাড়ার বে*শ‍্যা মহুয়া মা*গীকে সবাই মিলে গণসুধনের এক অসাধারণ যৌ*নগাঁথা।

এক যুবক ও তার জীবনে হুট করে ঘটা এক ঘটনা...যেখানে মুখ্য চরিত্রে আছে রবীন্দ্র সরোবর।

রাহুল চৌধুরী, বয়স ২৫, ৬ ফুট লম্বা, জিমে তৈরি সুগঠিত শরীরের এক যুবক। একদিন ছোটখাটো একটি সমস্যার জন্য হাসপাতালে যেতে হয় তাকে। কিন্তু সেখানেই তার দেখা হয় এক অভিজাত, পরিপক্ক ও আকর্ষণীয় মহিলা ডাক্তারের সাথে-যার চোখে লুকানো এক অপূর্ণ তৃষ্ণা, এক গভীর নিঃসঙ্গতা। ধীরে ধীরে কথাবার্তা, হাসি, চোখাচোখির মাঝে জন্ম নেয় এক অদ্ভুত টান। ডাক্তারটি বিবাহিত হলেও বহুদিন ধরে ভালোবাসা ও স্পর্শহীন এক শুষ্ক জীবনের মাঝে বন্দী। রাহুলের পুরুষালি ব্যক্তিত্ব, কোমল মন এবং চোখে চোখে কথা বলার ভঙ্গি যেন তার হৃদয়ের পুরনো তালা খুলে দেয়। এটা শুধুই শারীরিক আকর্ষণ নয়-এটা এক নিষিদ্ধ সম্পর্কের দোলাচল, যেখানে কামনা ও স্নেহের মাঝে তৈরি হয় এক অনির্বচনীয় প্রেম। এই গল্প সেই প্রেমের গল্প, যেখানে সমাজের নিয়ম আর হৃদয়ের তৃষ্ণার মাঝে শুরু হয় এক 'নিষিদ্ধ ছোঁয়ার' যাত্রা।

COMING 🔜 গল্পের প্রচারের জন‍্য পাবলিশ করা হয়েছে।

⚠️ ১৮+ এলার্ট (প্রাপ্তবয়স্ক এবং প্রাপ্তমনস্ক দের জন্য) 🔞 আপু ওয়ারড্রবের কাছে গেল। আমি আপুর দিকে তাকিয়ে রইলাম। তানিশা আপু আমাকে অবাক করে দিয়ে ওয়ারড্রবের ভিতর থেকে তার ব্রা পেন্টি দুটি বের করল। যেগুলো দিয়ে আমি এই মাত্র হস্তমৈথুন করলাম। ভয়ে আমার কলিজা কেঁপে উঠল। এগুলো নিয়ে আপু বাথরুমের ভিতরে ঢুকে গেল। ৩-৪ মিনিট পর বাথরুমের ভিতর থেকে বের হয়ে আসল। ব্রা পেন্টি আপুর হাতে। তার মানে এগুলো পরেনি। ভালো মতো খেয়াল করলাম, দেখলাম ব্রা পেন্টি দুটি ভিজে আছে। কামরসে ব্রা পেন্টি এখনো সাদা হয়ে আছে। আপু আমার দিকে রাগান্বিত দৃষ্টিতে তাকিয়ে বলল, "রিয়ান! এটা তুমি করেছো তাইনা?"