ইফতি উঠে এসে আমার মাথাটা ধরে ফেললো।তারপর ওর মুখটা আমার মুখের কাছে নিয়ে আসলো।আমি লজ্জায় চোখ বন্ধ করে ফেললাম।ধুকপুকুনি টা বাড়তে শুরু করেছে।কেমন যেন অনুভূতি হচ্ছে।ইফতি একদম কাছে চলে এসেছে!

প্রেমের উপন্যাস

রশ্নী আবরার নামের ক্রাইম রিপোর্টারের হাতে উদ্ধার হয় এক নাম না জানা ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলা শিশু।রশ্নী আহত হয় এই ভেবে,মানুষ নিজের জাতকে কত তুচ্ছ করছে,এক মা,একটা পরিবার তাদের রক্তে জন্ম নেয়া সন্তানকে কেমন করে ছুড়ে ফেলে! ঘটনা কি এখানেই শেষ?না! মরার জন্য ফেলে রেখেও শান্তি হয়নি,আবার এসেছে ওকে হত্যা করতে!একবার,দুবার,বারবার একই ঘটনা,আর শেষ পর্যন্ত রশ্নীকে হুমকি! কিন্তু কেন? কি চায় ওরা?এই বাচ্চার প্রতি এত আক্রোশ কেন? আজকাল নবজাতকেরও কি বাঁচার অধিকার নেই?রশ্নী কি একাই পারবে এই রহস্যের সমাধান করতে?এমনিতেই ওর একলা জীবন,তার উপর পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন।উপরন্তু সাথে সেই ছোট্ট মানুষটা তো আছেই। কি হবে ওর ভবিষ্যৎ???

A walkway to destiny... ইটালিতে থাকা জেসমিন আয়াজ তার জীবনকে নতুন রূপে সাজাতে,নতুন মোড় নিতে শুরু করে "জার্নি"। এই জার্নি তাকে নিয়ে যায় আরেক জার্নির পথে,সেখান থেকে আরেক জার্নিতে।একের পর এক জার্নিতে তার জীবন বদলে যায়।জার্নিই তাকে নিয়ে যায় তার এমন গন্তব্যে যা সে না চাইলেও মেনে নিতে হবে! কিন্তু কেন?! কারণ তার উপর আছে তার মায়ের দেয়া অনেক বড় দায়িত্ব। আর তা হল সাত রাজার ধন!কিন্তু সেই ধন উদ্ধার করবে কে?এর জন্য যে হত্যাকান্ড শুরু হয়েছে,তা আটকাবে কে? শেষ মেশ কে পাবে এই অমূল্য সম্পদ? গন্তব্যের টানে একের পর এক রহস্যময় জার্নি আর জার্নির শেষের গন্তব্যকে জানতে হলে থাকতে হবে জেসমিনের সাথে!

মায়ার জীবনটা খুব ই অদ্ভুত, যখন দুঃখের আশা ছেড়ে দেয় তখন সুখ পালায় আর যখন সুখের আশা ছেড়ে দেয় তখন দুঃখ পালায়। সোহানের প্রেমে পরে জীবনের মোড় ঘুরে যাওয়া আলাদীনের জাদুর চেয়েও কোন অংশে কম নয়। লেখা - মিম

ব্রোকেন ফ্যামিলির মেয়ে আবন্তি । সব সময় একা একা থেকেছে, একা একাই বড় হয়েছে । থাকে বাবার সাথে যে কি না বেশির ভাগ সময়েই থাকে বাইরে । নিজেকে কঠিন হৃদয়ের মানুষ হিসাবে উপস্থাপন করলেও মনের অনেক গভীরে ভালবাসা পাওয়ার জন্য আরও একটা মন সব সময় লুকিয়ে থাকে, বাইরে আসতে চায় কিন্তু আবন্তি সেই মনটাকে কোন ভাবেই বাইরে আসতে দিতে চায় না । এমনই ভাবে যখন জীবন চলে যাচ্ছিলো তখনই তার সাথে অদ্ভুভ ভাবে পরিচয় হয়ে যায় স্যামন চৌধুরীর । সুদর্শন আর গম্ভীর চরিত্রের এক ছেলের সাথে । তারপর থেকেই আবন্তির সাথে একের পর ঘটনা ঘটতে থাকে । নিজের জীবনটা বদলতা থাকে দ্রুত গতিতে...।।

আমি সব সময় ভালবাসার গল্প লিখতেই পছন্দ করি । ছোট ছোট এক দুই দৃশ্যের গল্প গুলো পড়তে এবং লিখতে খুবই ভাল লাগে । এইখানে তেমন গল্প গুলোই পোস্ট হবে । প্রত্যেক পর্বে আসবে নতুন নতুন গল্প । ছোট ছোট ভালবাসার গল্প । যখনই লিখবো তখনই পোস্ট করা হবে ! ছোট ছোট গল্প গুলো আলাদা আলাদা পোস্ট না দিয়ে একসাথে এক জায়গাতে থাকবে । So Start reading people...

বেশির ভাগ গল্পই আমার প্রেমের গল্প । তারপর আছে ভুতের গল্প ! হাতে গোনা অল্প কয়েকটা সায়েন্স ফিকশন লিখেছি আমি । তবে সেগুলো নিয়েও একটা আলাদা পোস্ট দেওয়া যেতে পারে । সেই জন্যই এখানে আলাদা আরেকটা ট্যাব খুললাম । এখানে কেবল সায়েন্স ফিকশন গুলো পোস্ট করা হবে !

তিনজন কবির একটি যৌথ কবিতার বই।

কখনো গল্প লিখব চিন্তা করিনি।কিন্তু ইচ্ছা ছিল!সেই সুত্র ধরেই ভাবলাম লিখেই ফেলিনা একটা!!জীবনের প্রথম গল্প!ভালো হবেনা জানি।তবুও একটা চেষ্টা মাত্র!