কাঁটাচামচ
উপরের সিড়ি থেকে, সাদেক প্রায় চিৎকার করেই নিতুকে ডাকলো, ---অাপা সর্বনাশ! তাড়াতাড়ি অাসেন।ইন্নলিল্লাহ..
উপরের সিড়ি থেকে, সাদেক প্রায় চিৎকার করেই নিতুকে ডাকলো, ---অাপা সর্বনাশ! তাড়াতাড়ি অাসেন।ইন্নলিল্লাহ..
জুয়েল গভীর অাবেগে অলিন্দ্রীয়াকে কোলে তুলে নিয়ে বলল, ------তুমি কখনোই সাজো না কেনো অলি??সাজলে তোমায় কি মিষ্টি দেখায়......... মালেয়শিয়ার প্রোগ্রামে তোমায় পুরো পুতুলের মত দেখিয়েছিলো.... অলিন্দ্রীয়া দু-হাতে মুখ লুকালো...
অচেনা এক লোক সিদ্রাকে কিডন্যাপ করে নিয়ে এলো জঙ্গলের এক কুঁড়েঘরে। শুরু করলো একের পর এক অত্যাচার। এমন অপরাধের শাস্তি ওকে দেয়া হচ্ছে যা করার কথা ও ভাবতেও পারেনা। কিন্তু তাহলে ও শাস্তি পাচ্ছে কেন? এই অত্যাচারের শেষ কোথায়? লেখিকার কথা: সম্পূর্ণ শখের বশে একটা ড্রামার প্লটকে বেস করে লেখা শুরু করেছিলাম গল্পটা। শুরু করার সময়ে...
রশ্নী আবরার নামের ক্রাইম রিপোর্টারের হাতে উদ্ধার হয় এক নাম না জানা ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলা শিশু।রশ্নী আহত হয় এই ভেবে,মানুষ নিজের জাতকে কত তুচ্ছ করছে,এক মা,একটা পরিবার তাদের রক্তে জন্ম নেয়া সন্তানকে কেমন করে ছুড়ে ফেলে! ঘটনা কি এখানেই শেষ?না! মরার জন্য ফেলে রেখেও শান্তি হয়নি,আবার এসেছে ওকে হত্যা করতে!একবার,দুবার,বারবার একই...
সময়কাল ২০০০ সনের আশে পাশেই। কিছু সুখবতীদের গল্পের মাঝে ঢাকা পড়ে যায় দুঃখবতীদের গল্পগুলো। দুই দুঃখবতীর আপ্রাণ চেষ্টা এক হওয়ার। কিন্তু হায়, কেউ কি এটুকু ও বুঝেনি যে সমাজ ভালোবাসাকে খুনের মত পাপ বানিয়ে দেয়? যতদিন ঘনায়, ততই কেন দুঃখদের ভেলা চেপে বসে দুঃখবতীদের মাথায়? কেন তারা কখনো বসেনা সুখবতীদের ঘরে? দেবে কি ধরা সুখ মেঘে...
ছোট প্রাণ ছোট ব্যথা, ছোট ছোট দুঃখ কথা নিতান্ত সহজ সরল, সহস্র বিস্মৃতি রাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি তারি দু চারটি অশ্রুজল। নাহি বর্ণনার ছটা, ঘটনার ঘনঘটা, নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ। অন্তরে অতৃপ্তি রবে, মনে হবে শেষ হইয়াও হইলো না শেষ। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রওনক নিজের মনকথাগুলো দূরের তারাদের মাধ্যমে বলে। রাকেশের উপর রাগগুলো তারাদেরকে বলে মনের রাগগুলো দূর করে।তারাদের আপন আচরণ গভীর উপলব্ধির ফলে নিজের প্রাত্যহিক জীবনে প্রয়োগ করতে দেখা যায়। এক্ষেত্রে রাখিন এর উপস্হিতি রওনককে তার মনে প্রজাপতির রঙিন ভালোবাসা সৃষ্টি করে।রাকেশ আর রওনকের ঝগড়া গল্পকে নতুন মোড় দিতে থাকে।