রশ্নী আবরার নামের ক্রাইম রিপোর্টারের হাতে উদ্ধার হয় এক নাম না জানা ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলা শিশু।রশ্নী আহত হয় এই ভেবে,মানুষ নিজের জাতকে কত তুচ্ছ করছে,এক মা,একটা পরিবার তাদের রক্তে জন্ম নেয়া সন্তানকে কেমন করে ছুড়ে ফেলে! ঘটনা কি এখানেই শেষ?না! মরার জন্য ফেলে রেখেও শান্তি হয়নি,আবার এসেছে ওকে হত্যা করতে!একবার,দুবার,বারবার একই...
মৈত্রী অবাক হয়ে গেল কথাটা শুনে।দারুণ একটা কথা বলেছে মিশু।দুনিয়ায় সবাই সুস্থ, সুন্দর হয়ে গেলে এত বিচিত্রতা তো থাকবে না।সবাইকেই একরকম লাগবে।কিছু অস্বাভাবিক মানুষ থাকলেও কোনো ক্ষতি তো নেই।যেমন, মিশু একটু পাগল পাগল স্বভাবের।ওর এই পাগলামি গুলোর জন্যই ওকে সবার থেকে আলাদা মনে হয়।ও যদি গম্ভীর টাইপের ম্যাডাম হয়ে হাটাহাটি করে,ও...
জুয়েল গভীর অাবেগে অলিন্দ্রীয়াকে কোলে তুলে নিয়ে বলল, ------তুমি কখনোই সাজো না কেনো অলি??সাজলে তোমায় কি মিষ্টি দেখায়......... মালেয়শিয়ার প্রোগ্রামে তোমায় পুরো পুতুলের মত দেখিয়েছিলো.... অলিন্দ্রীয়া দু-হাতে মুখ লুকালো...
ইফতি উঠে এসে আমার মাথাটা ধরে ফেললো।তারপর ওর মুখটা আমার মুখের কাছে নিয়ে আসলো।আমি লজ্জায় চোখ বন্ধ করে ফেললাম।ধুকপুকুনি টা বাড়তে শুরু করেছে।কেমন যেন অনুভূতি হচ্ছে।ইফতি একদম কাছে চলে এসেছে!
ইশতিয়াক দ্যুতির জীবনের চড়াই-উতরাইয়ের গল্প নিয়ে তৈরি #আকাশ_পাঠাবো_তোমার_মনের_আকাশে
কোয়েনার সাথে রোজকার ঝগড়া নিয়ে ক্লান্ত অরুনাভো একদিন অফিস যাওয়ার পথে একটি মেয়েকে দেখে প্রেমে পরে যায়।কোয়েনার সাথে ছয় বছরের সম্পর্কটা ভেঙে ফেলে সে।এরপর একদিন মেয়েটিকে সে একটা রেস্তোঁয়াতেও দেখে।কিন্তু মেয়েটিকে সে চেনেনা জানেনা কী করবে অরুনাভো?অবশেষে কীভাবে অরুনাভো অচেনা মেয়েটাটিকে নিজের করল?
মিশু উত্তেজনায় কাঁপছে। কত সুন্দর জীবন দর্শন মেঘালয়ের। সত্যিই নতুন ভাবে নিজেকে আবিষ্কার করতে ইচ্ছে করছে ওর। আসলেই জীবনটা অনেক বেশি সুন্দর। এইযে কত সুন্দর জোৎস্না, চারিদিকে চাঁদের স্নিগ্ধ আলো! রাস্তার দুধারে গাছের সাড়ি, কত সুন্দর সবকিছু! চুল উড়ছে, মনটাও উড়তে চাইছে। উড়ে ভেসে যেতে ইচ্ছে করছে। মনের পাখা গজিয়েছে নাকি?
গল্পের নামটি দেখে পাঠকগণ নিশ্চয়ই অনুমান করতে পারছেন যে কাহিনির বিষয় কি, হ্যা, গল্পের বিষয় যৌন সম্পর্ক বা ধর্ষণ । এখানে আমি যে কাহিনি পাঠকদের কাছে তুলে ধরেছি তা ধর্ষণ নয় বরং স্বেচ্ছায় নিজেকে সমর্পণ আর সেই জন্যই এটা বিরল ঘটনা । এতদিন যে কথা নিজের ভেতরে গুপ্ত রেখে ছিলাম তা আজ পাঠক বন্ধুদের কাছে খুলে দিলাম । ভাবলাম ঘটনা...
তন্ময় বাসায় ফেরার পর থেকেই বেলকুনিতে বসে আছে।অনেক্ষন ধরে ফোনে কথা বলল।তারপর থেকে মনটা খুব খারাপ মনে হচ্ছে।হয়ত ওর গার্ল ফ্রেন্ড এর সাথে ঝগড়া হয়েছে। আমি চুপচাপ দূর থেকে দেখছি।কাছে যেতে সাহস পাচ্ছি না।
ঘটনা ঘটে যায় খুব আকস্মিক ভাবে । বড় ভাইয়ের সাথে বিয়ের কথা থাকলেও তৃষার বিয়ে হয়ে যায় তার ছোট ভাই তানভীরের সাথে । তাদের প্রথম বাসর রাতটা দুজনের কাছেই ছিল একটা বিভীষিকাময় রাত । দ্বিতীয় বাসর রাত টা মধুর হবে ? সেই গল্প নিয়ে এই উপন্যাসিকা !
প্রেমে পড়তে খুব বেশি সময়ের প্রয়োজন নেই, একটা মুহূর্ত কিংবা একটা নজরকাড়া নাকফুল ই যথেষ্ট । লেখা- মিম
নীরা সামনে এগিয়ে গেলো। একজন স্যুট টাই পরিহিত ভদ্রলোক উহ্ অাহ্ করছেন! তাঁর হাত কেঁটে গেছে। গলগল করে রক্ত পড়ছে।রক্তে নীল স্যূটের বেশিরভাগই মাখামাখি।মেঝেতে পরে অাছে কিছু এলোমেলো কাগজপত্র। বেশিরভাগেই রক্ত! কিন্তু লোকটা কাটা হাত নিয়ে অাহাম্মকের মত ফাইল ঘেটে কিছু একটা গাড়ির অাশেপাশে খুঁজছেন! নীরা বিব্রত এবং বিরক্ত হয়ে এগিয়ে...
"Watch where you're going, you idiot. Nobody stumbles in my way." - she spat. "If I could actually watch where I was going, then I wouldn't need you to tell me that," I replied, but she was long gone........ OR, Where Louis can't see, and Laura's world is too dark to be seen. Can Louis light up Laura's crumpled life...
