তপ্ত দিনে বাংলার পুষ্পিত বৃক্ষের কথা :-
  • Reads 143
  • Votes 0
  • Parts 1
  • Reads 143
  • Votes 0
  • Parts 1
Ongoing, First published May 06, 2018
তপ্ত দিনে বাংলার পুষ্পিত বৃক্ষ-
All Rights Reserved
Sign up to add তপ্ত দিনে বাংলার পুষ্পিত বৃক্ষের কথা :- to your library and receive updates
or
Content Guidelines
You may also like
বঙ্গজীবনে চরিত্রবদল by SriSuvro
1 part Ongoing
বহুযুগ ধরেই বাংলার মানুষের মধ্যে কোনো অভিন্ন জাতিসত্তা গড়ে ওঠেনি। ক্রমাগত বিদেশী শাসনে অভ্যস্ত হয়ে শাসকের অনুগ্রহ অর্জনেই সে ব্যস্ত থেকেছে সবচেয়ে বেশি। ফলে বাঙালির ব্যক্তিচরিত্রের মধ্যে গড়ে ওঠেনি আত্মপ্রত্যয়। বরং প্রশাসকের সেবার মধ্যেই সে আত্মমর্য্যাদা লাভে হয়েছে স্বচেষ্ট। ঠিক এই কারণেই বাঙালির চরিত্রের সাথে স্তাবকতার সুসম্পর্ক বহুদিনের। এই ভাবেই সে আখের গোছাতে মনোনিবেশ করেছে বংশ পরম্পরায়। এর অবশ্যাম্ভাবি ফলসরূপ লুব্ধচিত্তে সে ঐশ্বর্য্যশালী পরাক্রমী জাতির করুণা অর্জনে কাঙাল হয়েছে। আর অবজ্ঞা করেছে নিজ জাতির দরিদ্র জনসাধারণকে। বঞ্চিত করেছে তাদেরকে তাদের প্রাপ্য থেকে। এই চরিত্রের বদল আর হলো কোথায়?
দুধ দিয়ে যায় চেনা by SriSuvro
1 part Ongoing
আমরা যদি প্রাণী জগতের দিকে দৃষ্টি দিই। দেখতে পাবো কোন প্রাণীই শৈশব কেটে যাওয়ার পরেও দুগ্ধপান করে না। একমাত্র ব্যতিক্রম শুধু মানুষ। মানুষই সারাজীবন দুধ পান করা থেকে শুরু করে দুগ্ধজাত খাদ্য গ্রহণ করে থাকে। আর সেই কারণেই মানুষ সেই দুধের জোগান নিশ্চিত করে প্রধানত অবলা গরু মোষ ছাগলের কাছ থেকে। ভুলেও বাঘ সিংহ হায়নার দুধ খাওয়ার কথা চিন্তা করে না। হাতি ততটা অবলা নয়। হলে হাতির দুধেও মানুষ ভাগ বসাতো নিশ্চিত। এবং এই দুধের জোগান নিশ্চিত করার জন্যেই মানুষ গরু মোষ ছাগল পালন করে থাকে। যে দুধ বাছুরের জন্য বা মোষের কিংবা ছাগলের বাচ্ছার জন্য উৎপন্ন হয়। মানুষ সেই দুধেও ভাগ বসিয়ে আসছে, যেদিন থেকে মানুষের মগজে বুদ্ধির প্রদুর্ভাব ঘটায় মানুষ অন্যান্য প্রাণীর থেকে অগ্রসর হতে পেরেছে। এখানেই মানুষের অনন্যতা।
বিকলাঙ্গ সময় by SriSuvro
1 part Ongoing
আপন সন্তানের হাতে খুন হয়ে যেতে কেমন লাগে সেকথা জানিয়ে যাওয়ার উপায় নেই। তাই তাঁরা জানিয়েও যেতে পারেননি সেকথা। আজকের ব্রেকিং নিউজ। বাবা মা বোন ও ঠাকুমাকে খুন করে বাড়িতেই চার মাস পুঁতে রেখে দিয়ে দিব্যি স্বাধীন জীবন যাপন করছিল বাড়ির ছোট ছেলে। খবর থেকে যতটুকু জানা যাচ্ছে, বড়ো ছেলে এই চার মাস নাকি পালিয়ে ছিল ভাইয়ের হাত থেকে। তাকেও খুনের চেষ্টা করেছিল ছোট ভাই। কিন্তু গায়ের জোরে পেরে ওঠেনি নাকি। কিন্তু ঘটনার চার মাস বাদে ভাইয়ের নামে থানায় খবর দেওয়ার পিছনের আসল কারণটা এখনো পরিস্কার জানা যায়নি। কেন বড়ো ভাই ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে চার মাস বাদে থানায় গেল। কেন ঘটনার পরেই যায় নি। কেন এতদিন নিশ্চুপ ছিল।
You may also like
Slide 1 of 10
বঙ্গজীবনে চরিত্রবদল cover
সত্য দিনের অপেক্ষায় cover
|| সৃষ্টি || cover
বছর কুড়ি পেরিয়ে  cover
দুধ দিয়ে যায় চেনা cover
এত আক্রোশ! এতো ঘৃণা! cover
বিকলাঙ্গ সময় cover
my story  cover
প্রাচীন ও মধ্যযুগের কবিতা  cover
অন্তরযন্ত্র cover

বঙ্গজীবনে চরিত্রবদল

1 part Ongoing

বহুযুগ ধরেই বাংলার মানুষের মধ্যে কোনো অভিন্ন জাতিসত্তা গড়ে ওঠেনি। ক্রমাগত বিদেশী শাসনে অভ্যস্ত হয়ে শাসকের অনুগ্রহ অর্জনেই সে ব্যস্ত থেকেছে সবচেয়ে বেশি। ফলে বাঙালির ব্যক্তিচরিত্রের মধ্যে গড়ে ওঠেনি আত্মপ্রত্যয়। বরং প্রশাসকের সেবার মধ্যেই সে আত্মমর্য্যাদা লাভে হয়েছে স্বচেষ্ট। ঠিক এই কারণেই বাঙালির চরিত্রের সাথে স্তাবকতার সুসম্পর্ক বহুদিনের। এই ভাবেই সে আখের গোছাতে মনোনিবেশ করেছে বংশ পরম্পরায়। এর অবশ্যাম্ভাবি ফলসরূপ লুব্ধচিত্তে সে ঐশ্বর্য্যশালী পরাক্রমী জাতির করুণা অর্জনে কাঙাল হয়েছে। আর অবজ্ঞা করেছে নিজ জাতির দরিদ্র জনসাধারণকে। বঞ্চিত করেছে তাদেরকে তাদের প্রাপ্য থেকে। এই চরিত্রের বদল আর হলো কোথায়?