নন্দিনী
  • Reads 94
  • Votes 3
  • Parts 1
  • Reads 94
  • Votes 3
  • Parts 1
Ongoing, First published Jan 15, 2019
নন্দিনী।

- ছুঁয়ে দিলে কেন এই অবাক কলম দিয়ে?

লিখবো বলে তোমার নামের নীরবতা কে। অবাধ্যতায় রাঙাবো তোমার কাজল। তুমি নালিশ করবে। আমি অলিখিত হবো। 

- অপেক্ষা ভেঙে দিলে কেন?

অপেক্ষার জন্যই ভেঙেছি। হঠাৎ নাম জড়িয়ে নিউরনে অপার্থিবতা দিয়েছো। 
কিভাবে এড়াই তবে বলো নন্দিনী?

- কেন আসলি? কেন অনুভূতি গুলো কে এলোমেলো করলি।

অজান্তে যে হাত টা ধরে আছিস। সে খেয়াল আছে নন্দিনী? তোর হাতের রেখায় যে আমি লেখা হয়ে গেছি। 
উত্তর টা পাসনি এখনো শ্যামবালিকা? 

- কতগুলো কবিতার প্রহর?

তোর শহুরে সভ্যতার সকল কবিতা নন্দিনী।  জীবনের জানালার কাঁচে তুই নামের ভালবাসা।

- ভালবাসবি তো এই নন্দিনী কে?

ভালবাসবো না। ভালবাসার ফ্রেম এ তোকে ভালবাসার নাম দিবো। 
বুকের বাম পাঁজড়ের ফ্রেম। 

- আমার হয়ে না থাকলে খুন হবি বলে দিলাম। 

চোখের নালিশে তো খুন হয়েছি নন্দিনী। হোক না, আরো শতবার। 
ভালবাসার খুন হোক। আজ এই শহরে।
ভালবা
All Rights Reserved
Sign up to add নন্দিনী to your library and receive updates
or
#19romantic
Content Guidelines
You may also like
অলীককায়া by Akkharmoyi
51 parts Complete
বিপর্ণার ফ্রেশ হতে সময় লাগলো আধাঘন্টা। শাড়ি পাল্টে হলুদ রঙের সুতি সালোয়ার কামিজ গায়ে জড়িয়েছে। অভ্যাসবশত ভেজা চুলগুলো মুছতে মুছতে বেরিয়ে এলো ওয়াশরুম থেকে। কিন্তু চোখের সামনে আইজামকে দেখে মনে পরলো সে এখন নিজের বাড়িতে, নিজের ঘরে নেই। ভেজা লম্বা চুলে হলুদ রঙে রাঙা হলুদিয়া পাখিকে দেখে আইজামের শ্বাস আটকে আসছে। গোসলের পর নারীদের ঘর থেকে বের হওয়া বন্ধ করে দেওয়া উচিত। এমন স্নিগ্ধ রুপের মোহে যেকেউ আটকে যেতে বাধ্য। মোহগ্রস্তের মতো বিপর্ণার দিকে এগিয়ে গেলো আইজাম। চেয়ে চেয়ে দেখলেও নড়াচড়া করতে ভুলে গেলো বিপর্ণা। ওর দু গালে দু হাত রেখে আইজাম নিজের আঁজলায় ভরে নিলো স্নিগ্ধ মুখশ্রীটি। ঠোঁটের খুব কাছে ঠোঁট নিয়ে এসে খুব নিচু কিন্তু স্পষ্ট স্বরে বললো, - সেদিন এই মুখটা দেখেই আমি থমকে গিয়েছিলাম। অস্থির হৃদয়টা যেনো এক মুহুর্তে শান্ত হয়ে গেলো।
লাভ মি লাইক ইউ ডু 🔞 by queen18romance
22 parts Complete
চারিদিকের ঘন অরণ্যের দিকে তাকিয়ে বুকটা ভয়ে কেঁপে উঠলো কথার। ঘুরতে ঘুরতে আবার সেই একজায়গায় চলে এসেছে। কী করে এই ঘন অরণ্য থেকে বেরোবে ও। আর কিছুক্ষন পরেই সূর্য অস্ত যাবে তখনতো অরণ্যের পরিবেশ আরও ভয়ঙ্কর হয়ে যাবে। ভয় আর চিন্তায় মাথাটা যন্ত্রনায় ছিঁড়ে যাচ্ছে তারওপর তলপেটে এই অসহ্য যন্ত্রনা। আর নিজের দুর্বল শরীরটাকে ধরে রাখতে পারলোনা কথা। জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে পড়ে গেল। . . . তাঁবুটা ঠিকঠাক করে সেট করে শান্তি হলো রনোর। সোলো ট্রেকিং ঠিক যতটা এডভেঞ্চারে পরিপূর্ণ ঠিক তেমনই পরিশ্রমটাও বেশি। গ্ৰুপের সাথে এলে সবাই কাজ ভাগ করে নেয় কিন্তু এক্ষেত্রে নিজেকেই সব করতে হচ্ছে। তবে এই নিয়ে অরণ্যের মনে কোনো আক্ষেপ নেই। সবার সাথে আসলে অরণ্যের এই আদিম নির্জনতাকে কখনোই অনুভব করা হতোনা ওর। চারপাশের নৈসর্গিক অরণ্য প্রকৃতির দিকে তাকিয়ে মুখে হাসি ফুটে উঠলো রণের। দারিংবাড়িতে ট্
You may also like
Slide 1 of 10
অলীককায়া cover
একান্তই আমার(১৮+) cover
এক্স গা��র্ল ফ্রেন্ড উইথ বেনিফিট cover
প্রেমিক  cover
ভালবাসার অনু-গল্প সমগ্র cover
খেলোয়াড় cover
আমি আবার, আর একটা বার cover
প্রেমিকা  cover
দ্বিতীয় বাসর cover
লাভ মি লাইক ইউ ডু 🔞 cover

অলীককায়া

51 parts Complete

বিপর্ণার ফ্রেশ হতে সময় লাগলো আধাঘন্টা। শাড়ি পাল্টে হলুদ রঙের সুতি সালোয়ার কামিজ গায়ে জড়িয়েছে। অভ্যাসবশত ভেজা চুলগুলো মুছতে মুছতে বেরিয়ে এলো ওয়াশরুম থেকে। কিন্তু চোখের সামনে আইজামকে দেখে মনে পরলো সে এখন নিজের বাড়িতে, নিজের ঘরে নেই। ভেজা লম্বা চুলে হলুদ রঙে রাঙা হলুদিয়া পাখিকে দেখে আইজামের শ্বাস আটকে আসছে। গোসলের পর নারীদের ঘর থেকে বের হওয়া বন্ধ করে দেওয়া উচিত। এমন স্নিগ্ধ রুপের মোহে যেকেউ আটকে যেতে বাধ্য। মোহগ্রস্তের মতো বিপর্ণার দিকে এগিয়ে গেলো আইজাম। চেয়ে চেয়ে দেখলেও নড়াচড়া করতে ভুলে গেলো বিপর্ণা। ওর দু গালে দু হাত রেখে আইজাম নিজের আঁজলায় ভরে নিলো স্নিগ্ধ মুখশ্রীটি। ঠোঁটের খুব কাছে ঠোঁট নিয়ে এসে খুব নিচু কিন্তু স্পষ্ট স্বরে বললো, - সেদিন এই মুখটা দেখেই আমি থমকে গিয়েছিলাম। অস্থির হৃদয়টা যেনো এক মুহুর্তে শান্ত হয়ে গেলো।