রাশেদের জীবন কেন পাল্টে গেল একরাতে?

সেই রাত

পুরনো দিনের জিনিসপত্র সংগ্রহ করার শখ, তাই অ্যান্টিক-শপ থেকে একটা আদ্যিকালের ফাউন্টেন কলম কিনে আনেন চিত্রকর অভিরূপ সামন্ত মহাশয়। কিন্তু তাঁর অজান্তেই সেই অভিশপ্ত কলমের সঙ্গে ওনার জীবনে নেমে আসে বিভীষিকার এক কালো ছায়া। কী সেই অভিশপ্ত কলমের ইতিহাস? ডঃ মজুমদার কি পারবেন সেই অভিশাপের হাত থেকে তাঁকে মুক্ত করতে? নাকি ডাক্তার বাবু নিজেই জড়িয়ে পড়বেন এই ভৌতিক চক্রান্তের কবলে? সব প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে পড়ে দেখুন ধারাবাহিক গল্প "ভবিতব্য"

মাঝে মাঝেই ভুতের গল্প লিখি । এখানেই তেমনি কিছু গল্প যুক্ত হবে । কিছু পুরাতন গল্পও এড হবে যেগুলো আগে লিখেছি । গল্প বেশি বড় হয়ে গেলে দুই পর্বে নয়তো এক পর্বেই শেষ হবে প্রতিটি গল্প । রাফায়েল সিরিজের সমস্ত গল্প এখানে পাওয়া যাবে ।

প্রায় একযুগ পর নিজের পৈতৃক গ্রাম সোনারপুরে পা রাখে দেবাঞ্জন। শহরের ছেলে সে, গ্রামে সচরাচর আসা হয়না তার। নিজের জ্যাঠতুতো দাদার সঙ্গে একদিন গ্রামের বিখ্যাত "শাওন মেলা" দেখতে যায় দেবাঞ্জন। কিন্তু সেখানে ওর জন্য ওৎ পেতে রয়েছে এক অশুভ শক্তি। চণ্ডেশ্বর নদীর বুকে নৌকা ভ্রমণ করতে গিয়ে কোন বিপদের মুখে পড়বে দেবাঞ্জন? কেমন করেই বা নিস্তার পাবে সেই অমঙ্গলকারী সত্তার প্রতিশোধস্পৃহা থেকে? উত্তর জানতে হলে পড়ুন "নির্দোষ"

প্রতিবছরের মতো এই বছরও গুহ বাড়িতে খুব জাঁকজমক করে কালীপুজোর আয়োজন করা হয়েছে। পূজামণ্ডপে বসে আছে গুহ পরিবারের ছেলে অঞ্জন। নিজের বান্ধবী কে সঙ্গে নিয়ে সে উপভোগ করছে পুজোর মনোরম পরিবেশ; ঠিক তখনই একটা উড়ো কল আসে ওর মোবাইলে। এক অজ্ঞাত কণ্ঠ ওকে ডেকে পাঠায় বাড়ির পশ্চিম দিকের বট গাছটার তলায়। কে করেছে এই ফোন? কেনই বা সেই ব্যক্তি একান্তে দেখা করতে চায় অঞ্জনের সাথে? সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে পড়ে দেখুন "বন্ধু"

রাজপ্রাসাদের মতো এক বিশাল বাড়ি কেনে ব্যাঙ্ক ম্যানেজার প্রতীক। সেখানে সবকিছুই স্বাভাবিক শুধু একটা জিনিস ছাড়া; বেডরুমে রাখা পুরনো আমলের একটা গ্র্যান্ডফাদার ক্লক। ঘড়িটা এমনিতে খুবই ভাল, শুধু কিছু বিশেষ দিনে জিনিসটা হঠাৎ নিজে থেকেই বন্ধ হয়ে যায়। ঘড়ি বন্ধ হওয়ার সময়টা কিন্তু অনড়....রাত তিনটে বেজে সাত। কী রহস্য লুকিয়ে আছে ওই ঘড়ির মধ্যে? কোন অমঙ্গলের বার্তা বহন করছে অভিশপ্ত বস্তুটি? সব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে পড়ে দেখুন ধারাবাহিক গল্প "ডাক"

গভীর রাতে উত্তর বঙ্গের ছোট্ট, কুয়াশাচ্ছন্ন একটা পাহাড়ি স্টেশনে নামল গৌরব। কলকাতার ছেলে সে; পেশায় একজন ডাক্তার। বাল্যবন্ধু সরোজের নিমন্ত্রণেই এই পাণ্ডববর্জিত অঞ্চলে তার ঘুরতে আসা। কিন্তু ফাঁকা প্ল্যাটফর্মে নামার পর গৌরবের সঙ্গে হঠাৎ দেখা হয়ে যায় পারুলের। কে এই পারুল? কেনই বা এমন হিমশীতল নিশুতি রাতে আচমকা মেয়েটির আবির্ভাব ঘটল এই জনমানবশূন্য স্টেশন-চত্বরে? সব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে পড়তে হবে "উপকার"

বহু প্রাচীন এক পরিত্যক্ত গির্জা। সেখানে আসন পেতে বসে প্রেতচর্চায় মগ্ন দুই বন্ধু, অভ্র আর শুভজিৎ। আত্মা নামানোর জন্য আদর্শ স্থান এই চার্চ। সবকিছু পরিকল্পনা অনুযায়ী চলছিল, ঠিক তখনই সিয়ান্সের মিডিয়াম অভ্র হঠাৎ দেখতে পায় মোহনা কে। কে এই মেয়েটি? তিন বছর আগেকার কোন ভয়ঙ্কর স্মৃতি জড়িয়ে আছে ওর আর অভ্র'র জীবনে? মোহনা কি পারবে নিজের বিরুদ্ধে হওয়া অন্যায়ের প্রতিশোধ তুলতে? সমস্ত প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে পড়তে হবে "মোহনা"

সাঁওতাল পরগনার এক প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে বেড়াতে আসে রথীজিৎ ও তার স্ত্রী গার্গী। জায়গাটা সুন্দর, তার উপর ওদের রিসর্ট'টাও বেশ ভাল। তবুও যেন গার্গীর বুকের মধ্যে এক অজানা অস্বস্তি ঘুরপাক খেতে থাকে। রিসর্টের কর্মচারী বিভাসের অসংলগ্ন কথাবার্তা যেন গার্গীর মনের ভয়টা চতুর্গুণ উস্কে দেয়। কীসের থেকে সাবধান থাকতে বলে গেল বিভাস? গার্গী আর রথীজিৎ কি আদৌ পারবে সেই পৈশাচিক সত্তার গ্রাস থেকে নিজেদের রক্ষা করতে? উত্তর পেতে হলে পড়তে হবে "স্ক্রু ড্রাইভার"