প্রত্যাবর্তন (অতিপ্রাকৃত)

Reads 145
Votes 22
Parts 5

Reads 145
Votes 22
Parts 5

দিঘীর জ্বলে আগুন জলে, আর চারপাশ বীভৎস গগনবিদারী চিৎকারে ভারী হয়ে আসে...All Rights Reserved

horror supernatural surreal দিঘি

Table of contents

5 parts

#26horror

Content Guidelines

You may also like

পুরনো দিনের জিনিসপত্র সংগ্রহ করার শখ, তাই অ্যান্টিক-শপ থেকে একটা আদ্যিকালের ফাউন্টেন কলম কিনে আনেন চিত্রকর অভিরূপ সামন্ত মহাশয়। কিন্তু তাঁর অজান্তেই সেই অভিশপ্ত কলমের সঙ্গে ওনার জীবনে নেমে আসে বিভীষিকার এক কালো ছায়া। কী সেই অভিশপ্ত কলমের ইতিহাস? ডঃ মজুমদার কি পারবেন সেই অভিশাপের হাত থেকে তাঁকে মুক্ত করতে? নাকি ডাক্তার বাবু নিজেই জড়িয়ে পড়বেন এই ভৌতিক চক্রান্তের কবলে? সব প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে পড়ে দেখুন ধারাবাহিক গল্প "ভবিতব্য"

সাঁওতাল পরগনার এক প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে বেড়াতে আসে রথীজিৎ ও তার স্ত্রী গার্গী। জায়গাটা সুন্দর, তার উপর ওদের রিসর্ট'টাও বেশ ভাল। তবুও যেন গার্গীর বুকের মধ্যে এক অজানা অস্বস্তি ঘুরপাক খেতে থাকে। রিসর্টের কর্মচারী বিভাসের অসংলগ্ন কথাবার্তা যেন গার্গীর মনের ভয়টা চতুর্গুণ উস্কে দেয়। কীসের থেকে সাবধান থাকতে বলে গেল বিভাস? গার্গী আর রথীজিৎ কি আদৌ পারবে সেই পৈশাচিক সত্তার গ্রাস থেকে নিজেদের রক্ষা করতে? উত্তর পেতে হলে পড়তে হবে "স্ক্রু ড্রাইভার"

ভৌতিক গল্পের আসরে হঠাৎ কথা ওঠে জমিদার বাড়ির পাশে অবস্থিত এক রহস্যময় মৃত্যুকূপের। অনেক দরিদ্র মানুষের কান্না আর অভিশাপের সাক্ষী হয়েছে এই মরণকুয়ো। মাসতুতো দাদা অনির্বাণের উস্কানিতে বাধ্য হয়ে মাঝরাতে ওই কুয়ো খুঁজতে বেরিয়ে পড়ে গল্পের কথক দীপু। কিন্তু সেখানে ওর জন্য অপেক্ষা করছে বিরাট একটা ফাঁড়া। কী ওই তথাকথিত মৃত্যুকূপের আসল কাহিনী? দীপু কি পাবে শতাব্দী-প্রাচীন সেই অভিশাপের হাত থেকে নিস্তার? সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে পড়ুন "হাতছানি"

গভীর রাতে উত্তর বঙ্গের ছোট্ট, কুয়াশাচ্ছন্ন একটা পাহাড়ি স্টেশনে নামল গৌরব। কলকাতার ছেলে সে; পেশায় একজন ডাক্তার। বাল্যবন্ধু সরোজের নিমন্ত্রণেই এই পাণ্ডববর্জিত অঞ্চলে তার ঘুরতে আসা। কিন্তু ফাঁকা প্ল্যাটফর্মে নামার পর গৌরবের সঙ্গে হঠাৎ দেখা হয়ে যায় পারুলের। কে এই পারুল? কেনই বা এমন হিমশীতল নিশুতি রাতে আচমকা মেয়েটির আবির্ভাব ঘটল এই জনমানবশূন্য স্টেশন-চত্বরে? সব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে পড়তে হবে "উপকার"

কোনও এক অজানা কারণে নিজের পৈতৃক বাড়িটা জলের দরে বিক্রি করতে বাধ্য হন মিঃ বসু। পরে জানা যায়, চিলেকোঠার ঘরে টাঙানো একটা তৈলচিত্র কে ঘিরে তাঁর মনে যথেষ্ট আতঙ্ক। বাড়ির নতুন মালিকের একমাত্র ছেলে বুবাই কিন্তু এসব বুজরুকি'তে কান দিতে নারাজ। সে ওই চিলেকোঠার ঘরটাকেই বেছে নেয় নিজের স্টাডি রুম হিসেবে। এটা কি সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল? ওই ভুতুড়ে অয়েল পেন্টিংয়ের সংস্পর্শে এসে কোন অলৌকিক গোলকধাঁধায় বাঁধা পড়বে বুবাই? সব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে পড়ুন "প্লেমেইট"

মাঝে মাঝেই ভুতের গল্প লিখি । এখানেই তেমনি কিছু গল্প যুক্ত হবে । কিছু পুরাতন গল্পও এড হবে যেগুলো আগে লিখেছি । গল্প বেশি বড় হয়ে গেলে দুই পর্বে নয়তো এক পর্বেই শেষ হবে প্রতিটি গল্প । রাফায়েল সিরিজের সমস্ত গল্প এখানে পাওয়া যাবে ।

রাজপ্রাসাদের মতো এক বিশাল বাড়ি কেনে ব্যাঙ্ক ম্যানেজার প্রতীক। সেখানে সবকিছুই স্বাভাবিক শুধু একটা জিনিস ছাড়া; বেডরুমে রাখা পুরনো আমলের একটা গ্র্যান্ডফাদার ক্লক। ঘড়িটা এমনিতে খুবই ভাল, শুধু কিছু বিশেষ দিনে জিনিসটা হঠাৎ নিজে থেকেই বন্ধ হয়ে যায়। ঘড়ি বন্ধ হওয়ার সময়টা কিন্তু অনড়....রাত তিনটে বেজে সাত। কী রহস্য লুকিয়ে আছে ওই ঘড়ির মধ্যে? কোন অমঙ্গলের বার্তা বহন করছে অভিশপ্ত বস্তুটি? সব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে পড়ে দেখুন ধারাবাহিক গল্প "ডাক"

অ্যান্টিক জিনিসপত্রের শৌখিন ইন্দ্রজিৎ একদিন নবাবী আমলের এক বহু প্রাচীন আয়না কিনে আনে। প্রথম কয়েকদিন সব ঠিকই থাকে, তবে হঠাৎ এক রাতে ইন্দ্রজিৎ শুনতে পায়, আয়নার কাঁচের ভিতর থেকে কেউ 'ঠক ঠক' করে মৃদু টোকা মারছে। এরপর থেকে প্রতিদিন যেন এই অসহ্য ঠকঠকানির অত্যাচার ক্রমশঃ বাড়তেই থাকে। কোথা থেকে আসছে এমন অদ্ভুত আওয়াজটা? কীভাবে ইন্দ্রজিৎ পাবে এই ভৌতিক কাণ্ডকারখানা থেকে মুক্তি? উত্তর পেতে হলে পড়ে দেখুন ধারাবাহিক গল্প "বন্দিনী"

সেই রাত

নোলকপুর গ্রামের সীমান্তে সদ্য গড়ে উঠেছে একটা হাসপাতাল। সেখানকার মর্চ্যুয়ারির নিরাপত্তার দায়িত্বে আছেন রমেনবাবু। নাতির অসুস্থতার জন্য আজ তাঁর মন বিষণ্ণ। রোজকার মতো আজ রাতেও তিনি গোটা চত্বরটা টহল দিয়ে আবার ঘরে এসে বসেছেন, ঠিক তখনই মর্গের ভিতর থেকে ভেসে আসে কোনও বাচ্চার কান্নার আওয়াজ। কোথা থেকে আসছে শব্দটা? কীসের অশনি সঙ্কেত দিচ্ছে এই ধ্বনি? রমেনবাবু কি পারবেন আসন্ন বিপদ এড়াতে? সমস্ত প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে পড়ুন "দাদুর কীর্তি"

ভবিতব্য

পুরনো দিনের জিনিসপত্র সংগ্রহ করার শখ, তাই অ্যান্টিক-শপ থেকে একটা আদ্যিকালের ফাউন্টেন কলম কিনে আনেন চিত্রকর অভিরূপ সামন্ত মহাশয়। কিন্তু তাঁর অজান্তেই সেই অভিশপ্ত কলমের সঙ্গে ওনার জীবনে নেমে আসে বিভীষিকার এক কালো ছায়া। কী সেই অভিশপ্ত কলমের ইতিহাস? ডঃ মজুমদার কি পারবেন সেই অভিশাপের হাত থেকে তাঁকে মুক্ত করতে? নাকি ডাক্তার বাবু নিজেই জড়িয়ে পড়বেন এই ভৌতিক চক্রান্তের কবলে? সব প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে পড়ে দেখুন ধারাবাহিক গল্প "ভবিতব্য"

More details