আলোকিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কর্মীরা মুক্তিযোদ্ধা।
বাংলাদেশে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন রয়েছে, যারা সমাজের সুখে-দুঃখে, মানুষকে ভালবাসে। এর মধ্যে আমার চোখে পড়েছে -আলোকিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া,তারা মানুষের জন্য ভালবাসাটুকু বিলি করে দিচ্ছে - বর্তমানে আপনারা অবগত আছেন যে করোনা ভাইরাসে পুরো পৃথিবীকে থমকে দিয়েছে,
আমাদের বাংলাদেশ ও এর বিস্তার লাভ করেছে, কিন্তু আলোকিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রতিটি কর্মী নিজ অর্থায়নে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের কাহিনি বিভিন্ন বই পড়লে বুঝা যায়,মুক্তিযোদ্ধারা দেশের ভালবাসায় কেউ শহীদ হয়েছেন। নিজের পরিবারের কথা ভাবে নি।
তেমনি আলোকিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রতিটি কর্মী নিজের এবং পরিবারের কথা না ভেবে - দেশের মঙ্গলের জন্য কাজ করে চলছে, আলোকিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মতো যত সামাজিক সংগঠন আছে, আপনাদের প্রতি আমার স্যালুট। আপনাদের
লেখকঃ নসীম হিজাজী
সার সংক্ষেপঃ ৭১২ শতাব্দী৷ লংকা রাজ কর্তৃক বাগদাদ খলিফার নিকট প্রেরিত উপঢৌকন লুন্ঠন করল দেবল রাজের জলদস্যু বাহিনী৷ বন্দী হলেন এক আরব তরুণী, ইতিহাসে তার নাম এসেছে নাহিদ নামে৷ বন্দি অবস্থায় লিখলেন এক অবিস্মরণীয় চিঠি যা বদলে দিল ঐ অঞ্চলের ইতিহা স৷ স্বজাতির মান উদ্ধারে এগিয়ে এলেন মাত্র ১৭ বছরের কিশোর সেনাধ্যক্ষ মুহম্মদ বিন কাশিম৷ জাতপাতের জুলুমে ভরা সমাজের নিষ্পেষিত মানুষকে মুক্তি দিলেন, দিলেন মুক্ত হাওয়ায় ভেসে বেড়াবার আনন্দ৷
অসময়ে চলে গিয়েছিলেন এই মহানায়ক রক্তপিপাসুর তৃষ্ণা মেটাতে গিয়ে৷ ইতিহাসের এই বীরেদের কাহিনী ও সেই সোনালি সময়ে বিনাশের মুহুর্তগুলো উঠে এসেছে বাস্তববাদী লেখক নসীম হিজাজীর কলমেI