Promise by Heart
  • Reads 605
  • Votes 70
  • Parts 5
  • Reads 605
  • Votes 70
  • Parts 5
Complete, First published Jun 03, 2020
ডাঃ শিমুল একটু ভালো করে ওয়াসির দিকে তাকালো। জ্বরে বোধহয় মেয়েটার মাথা পুরোপুরি গেছে! বিরক্ত হয়ে বললো, "এই হসপিটালেরই তৃতীয় তলায় সাজিদ প্রেকটিস করতে বসে। তুমি চাইলে তার কাছে ট্রিটমেন্ট এর জন্য যেতে পারো।"
----"আপনার সাইকিয়াট্রিস্ট বন্ধুর কাছে ট্রিটমেন্ট করতে আপনি আমাকে পরামর্শ দিচ্ছেন?! কী বোঝাতে চাইছেন? আমি সাইকো?"
All Rights Reserved
Sign up to add Promise by Heart to your library and receive updates
or
#12shortstory
Content Guidelines
You may also like
নোলককন্যা by Akkharmoyi
1 part Complete
ধীরপায়ে সামনে এগিয়ে এলো বিস্ময়। আদ্রিকার খুব কাছাকাছি দাঁড়িয়ে ফিসফিসিয়ে বললো, - 'আমার আকাশের একটুকরো নিজস্ব মেঘ।' হঠাৎ কানের কাছে কারো আওয়াজে চমকে পিছনে তাকাতে গিয়েও থেমে গেলো আদ্রিকা। বিস্ময় তার খুব কাছাকাছি দাঁড়িয়ে আছে। এতোক্ষণের হারিয়ে যাওয়া ভয়টা আরো জেঁকে বসলো। শুকিয়ে যাওয়া গলা থেকে ফ্যাসফ্যাস আওয়াজ বের করে মৃদুস্বরে ডাকলো, - ' বিস্ময় ভাই..' সাদা শাড়ি নীল পাড়, নীল ব্লাউজ পরিহীতা সদ্য তরুনী। চুলগুলো খোঁপা বাঁধা, খোঁপায় বেলীফুলের গাজরা। কানে ঝুমকো, কপালে টিকলী, গলায় ঝুলছে লম্বা নেলকেস। দু'হাত ভর্তি কাঁচের চুড়ি। দেশাত্মবোধক গানের দলীয় নাচের একদম পারফেক্ট সাজসজ্জা। বিস্ময় তার হাতটা তুলে আদ্রিকার কানের ঝুমকোয় আঙ্গুল দিয়ে আস্তে করে টোকা দিতেই দুলতে শুরু করলো ঝুমকো।
কল্পে বিকল্পে তুমি by Akkharmoyi
17 parts Complete
কবিরের কথাগুলো রাইসা কিছুই না শুনতে পেলো আর না বুঝতে পেলো। রাইসার সম্পূর্ণ মনোযোগ তখন কবিরের বৃষ্টিস্নাত মুখশ্রীতে। ছোট ছোট চুলগুলো বেয়ে টুপ করে ফোটা ফোটা পানি পরছে কপালে। রাইসার মনে হলো এই মুখটা তার ভীষণ আপন। এই মুখে তাকিয়ে জীবন পার করে দেওয়া যাবে। বৃষ্টির জলে ভেজা কবিরের হালকা গোলাপি ঠোঁট দেখে রাইসার নেশা লাগছে। সদ্য ফোটা গোলাপ ফুলের ভেজা পাপড়ী। হাতের আঙ্গুল শির শির করছে একটুখানি ছুঁয়ে দেওয়ার আশায়। রাইসা অবচেতন মনে তার ডান হাতটি তুলে কবিরের গালে রেখেছে। ভেজা ঠোঁট দু'টোর খুব কাছে। কী আশ্চর্য্য! কবিরকে প্রথমবার ছোঁয়ার পরেও কোনো আড়ষ্টতা জাগছে না। জনম জনমের পরিচিত মনে হচ্ছে। রাইসার ডান হাতের বৃদ্ধাআঙ্গুলি কবিরের গাল বেয়ে ঠোঁট ছুঁতেই তার বাম হাতের বাহু ধরে ঝাঁকি দিলো কবির। হুঁশ ফিরে পেতেই রাইসা দু'পা পিছিয়ে কবিরের থেকে একটু দূরে দাঁড়ালো।
অপরিণত নিকাহনামা (Complete) by Abiar_Maria
42 parts Complete
আসিফের সামনে বিয়ে।বাবার চড় খাওয়ার পর বিয়েতে মানা করার আর কোন উপায়ও নেই।বাবাকে নানাভাবে চেষ্টা করেও এই বিয়ে থামানো যাচ্ছে না। কেন বিয়ে থামাতে হবে?বিয়ে তো আসিফের ছয় মাসের প্রেমিকা প্রিয়ন্তির সাথেই।তবে কেন আসিফ এই বিয়ে ভাঙার চেষ্টা করছে? কারণ প্রিয়ন্তি মাত্র নবম শ্রেণির ছাত্রী।আর আসিফ এইচএসসি পরীক্ষার্থী।এত কম বয়সে কোনো ছেলে বিয়ে করে? আসিফের উভয় সংকট।বিয়ে করলে প্রেমিকা বউ হয়ে সারাজীবন হরর মুভির মতো হন্ট করে বেড়াবে।আর বিয়ে না করলে ওর বাবা ঘর থেকে বের করে দিবে কারণ ছেলে প্রেম করে হারাম কাজ করতে পারছে নির্দ্বিধায়, অথচ হালালে আগ্রহ নেই! কি হবে আসিফের? ১৮ তে পা রেখেই সে কি তবে বিবাহিত টাইটেল ধারণ করবে?!
হেরোর ডায়েরী by Sajib90
19 parts Ongoing
এই গল্পের সিরিজটা আমার রচনা না। আমি এটা পড়েছিলাম ওয়ার্ডপ্রেসে। স্ট্রেঞ্জার উম্যান নামে এক ব্লগার লিখেছিলেন বলে দেখেছিলাম। তাঁর প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা জানাই, কারণ আমার জীবনে পড়া সবচেয়ে এডাল্ট বা ইরোটিক গল্পগুলোর মধ্যে এটার অবস্থান আমি এক নম্বরে রাখব। হয়েছিল কি, স্ট্রেঞ্জার উম্যান পুরোটা লেখেননি সম্ভবত। আমি একটি চমৎকার অথচ অসমাপ্ত উপন্যাস পড়ে অনেকদিন যাবত খুঁজেছি, এর সমাপ্তি পর্বগুলো কোথায়। বিভিন্ন সাইটে খুঁজেছি, পাইনি। পরে একদিন দেখি জয়১৯৭১ নামে একজন ব্লগার এটিকে সমাপ্ত করেছেন নিজের মত করে। গল্পটি পড়ে বুঝাই যায়নি এটা দু'জন আলাদা লেখকের লেখা। যদি দুজন সত্যিই আলাদা না হয়ে থাকেন, তবে জয়১৯৭১ একজন প্রতিভাবান লেখক, মানতেই হবে। ওয়ার্ডপ্রেসের ওই সাইটটা বন্ধ হয়ে যাবার পর আমি আবারও লেখাগুলো হারিয়ে ফেলি একেবারেই। তবে আবারও পাই পরবর্তীতে দু'টা আলাদা আলাদ
You may also like
Slide 1 of 10
নৈবেদ্য প্রণয় cover
নোলককন্যা cover
প্রেমিক  cover
বাজি খেলা । ( একটি সমকামী প্রেমের গল্প / Lesbian story ) cover
ইরিনের সিক্রেট সোসাইটি  cover
কল্পে বিকল্পে তুমি cover
আমি আবার, আর একটা বার cover
একান্তই আমার(১৮+) cover
অপরিণত নিকাহনামা (Complete) cover
হেরোর ডায়েরী cover

নৈবেদ্য প্রণয়

10 parts Complete

সৌধের বুকের বা পাশের নেমপ্লেটে ডান হাত ছুঁয়ে দিলো৷ বিড়বিড় করে উচ্চারণ করলো, "ইয়াজদান আরেফিন"। তৎক্ষণাৎ সোজা হয়ে সৌধের দিকে তাকিয়ে বললো, - আপনার নাম তো অনেক বড় ডাক্তার সাহেব। এতো বড় নামে ডাকতে পারবো না। সৌধ তখনও নিঃশ্বাস আটকে স্থির হয়ে বসে আছে। মোহগ্রস্তের মতো বললো, - ইয়াজদান আরেফিন সৌধ।