'জীবনের গল্প'
  • Reads 6
  • Votes 1
  • Parts 1
  • Reads 6
  • Votes 1
  • Parts 1
Ongoing, First published Oct 13, 2020
Mature
চার বছরের সম্পর্ক ভেঙ্গে দিতে তোমার সময় লেগেছিলো মাত্র দশ মিনিট।কারন একটাই তুমি নাকি আমাকে বিয়ে করলে সুখী হতে পারবে না।কারন তুমি চেয়েছিলে রানীর মতো থাকতে।যেখানে কারি কারি টাকা-পয়সা থাকবে তোমার সব শখ পূরন হবে।আমার মতো একটা বেকার ছেলেকে বিয়ে করে তুমি তোমার সুন্দর জীবনটাকে আরাম আয়েশ থেকে বঞ্চিত করতে চাও নি।অথচ আমি চেয়েছিলাম তোমাকে রানীর মতো করে আমার মনের সমস্ত ভালোবাসা দিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ করে রাখতে।যাকে দেখলে সবাই হিংসে করে বলতো,কেউ কারো বউকে এতোটা ভালোবাসতে পারে! কিন্তু এসব কিছুই তোমার কাছে শুধু আবেগ মনে হয়েছিলো।মাত্র একটা বছর সময় চেয়েছিলাম তোমার কাছে।তুমি আমার জন্য তেমার বাবার ঠিক করা কোটিপতি পাত্রকে রিজেক্ট করতে পারনি।শেষ যেদিন তোমার সাথে দেখা হয়েছিলো আমি তোমার চোখে সুখে থাকার ব্যাকুলতা দেখেছিলাম।আমার প্রতি ভালোবাসা খুঁজে পাই নি
All Rights Reserved
Sign up to add 'জীবনের গল্প' to your library and receive updates
or
Content Guidelines
You may also like
লাভ মি লাইক ইউ ডু 🔞 by queen18romance
22 parts Complete
চারিদিকের ঘন অরণ্যের দিকে তাকিয়ে বুকটা ভয়ে কেঁপে উঠলো কথার। ঘুরতে ঘুরতে আবার সেই একজায়গায় চলে এসেছে। কী করে এই ঘন অরণ্য থেকে বেরোবে ও। আর কিছুক্ষন পরেই সূর্য অস্ত যাবে তখনতো অরণ্যের পরিবেশ আরও ভয়ঙ্কর হয়ে যাবে। ভয় আর চিন্তায় মাথাটা যন্ত্রনায় ছিঁড়ে যাচ্ছে তারওপর তলপেটে এই অসহ্য যন্ত্রনা। আর নিজের দুর্বল শরীরটাকে ধরে রাখতে পারলোনা কথা। জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে পড়ে গেল। . . . তাঁবুটা ঠিকঠাক করে সেট করে শান্তি হলো রনোর। সোলো ট্রেকিং ঠিক যতটা এডভেঞ্চারে পরিপূর্ণ ঠিক তেমনই পরিশ্রমটাও বেশি। গ্ৰুপের সাথে এলে সবাই কাজ ভাগ করে নেয় কিন্তু এক্ষেত্রে নিজেকেই সব করতে হচ্ছে। তবে এই নিয়ে অরণ্যের মনে কোনো আক্ষেপ নেই। সবার সাথে আসলে অরণ্যের এই আদিম নির্জনতাকে কখনোই অনুভব করা হতোনা ওর। চারপাশের নৈসর্গিক অরণ্য প্রকৃতির দিকে তাকিয়ে মুখে হাসি ফুটে উঠলো রণের। দারিংবাড়িতে ট্
অলীককায়া by Akkharmoyi
51 parts Complete
বিপর্ণার ফ্রেশ হতে সময় লাগলো আধাঘন্টা। শাড়ি পাল্টে হলুদ রঙের সুতি সালোয়ার কামিজ গায়ে জড়িয়েছে। অভ্যাসবশত ভেজা চুলগুলো মুছতে মুছতে বেরিয়ে এলো ওয়াশরুম থেকে। কিন্তু চোখের সামনে আইজামকে দেখে মনে পরলো সে এখন নিজের বাড়িতে, নিজের ঘরে নেই। ভেজা লম্বা চুলে হলুদ রঙে রাঙা হলুদিয়া পাখিকে দেখে আইজামের শ্বাস আটকে আসছে। গোসলের পর নারীদের ঘর থেকে বের হওয়া বন্ধ করে দেওয়া উচিত। এমন স্নিগ্ধ রুপের মোহে যেকেউ আটকে যেতে বাধ্য। মোহগ্রস্তের মতো বিপর্ণার দিকে এগিয়ে গেলো আইজাম। চেয়ে চেয়ে দেখলেও নড়াচড়া করতে ভুলে গেলো বিপর্ণা। ওর দু গালে দু হাত রেখে আইজাম নিজের আঁজলায় ভরে নিলো স্নিগ্ধ মুখশ্রীটি। ঠোঁটের খুব কাছে ঠোঁট নিয়ে এসে খুব নিচু কিন্তু স্পষ্ট স্বরে বললো, - সেদিন এই মুখটা দেখেই আমি থমকে গিয়েছিলাম। অস্থির হৃদয়টা যেনো এক মুহুর্তে শান্ত হয়ে গেলো।
কল্পে বিকল্পে তুমি by Akkharmoyi
17 parts Complete
কবিরের কথাগুলো রাইসা কিছুই না শুনতে পেলো আর না বুঝতে পেলো। রাইসার সম্পূর্ণ মনোযোগ তখন কবিরের বৃষ্টিস্নাত মুখশ্রীতে। ছোট ছোট চুলগুলো বেয়ে টুপ করে ফোটা ফোটা পানি পরছে কপালে। রাইসার মনে হলো এই মুখটা তার ভীষণ আপন। এই মুখে তাকিয়ে জীবন পার করে দেওয়া যাবে। বৃষ্টির জলে ভেজা কবিরের হালকা গোলাপি ঠোঁট দেখে রাইসার নেশা লাগছে। সদ্য ফোটা গোলাপ ফুলের ভেজা পাপড়ী। হাতের আঙ্গুল শির শির করছে একটুখানি ছুঁয়ে দেওয়ার আশায়। রাইসা অবচেতন মনে তার ডান হাতটি তুলে কবিরের গালে রেখেছে। ভেজা ঠোঁট দু'টোর খুব কাছে। কী আশ্চর্য্য! কবিরকে প্রথমবার ছোঁয়ার পরেও কোনো আড়ষ্টতা জাগছে না। জনম জনমের পরিচিত মনে হচ্ছে। রাইসার ডান হাতের বৃদ্ধাআঙ্গুলি কবিরের গাল বেয়ে ঠোঁট ছুঁতেই তার বাম হাতের বাহু ধরে ঝাঁকি দিলো কবির। হুঁশ ফিরে পেতেই রাইসা দু'পা পিছিয়ে কবিরের থেকে একটু দূরে দাঁড়ালো।
You may also like
Slide 1 of 10
লাভ মি লাইক ইউ ডু 🔞 cover
অলীককায়া cover
প্রেমিকা  cover
খেলোয়াড় cover
প্রেমিক  cover
একান্তই আমার(১৮+) cover
বড় গল্প সমূহ cover
ভালোবাসার অপরাধী (সম্পুর্ণ) cover
কল্পে বিকল্পে তুমি cover
আমি আবার, আর একটা বার cover

লাভ মি লাইক ইউ ডু 🔞

22 parts Complete

চারিদিকের ঘন অরণ্যের দিকে তাকিয়ে বুকটা ভয়ে কেঁপে উঠলো কথার। ঘুরতে ঘুরতে আবার সেই একজায়গায় চলে এসেছে। কী করে এই ঘন অরণ্য থেকে বেরোবে ও। আর কিছুক্ষন পরেই সূর্য অস্ত যাবে তখনতো অরণ্যের পরিবেশ আরও ভয়ঙ্কর হয়ে যাবে। ভয় আর চিন্তায় মাথাটা যন্ত্রনায় ছিঁড়ে যাচ্ছে তারওপর তলপেটে এই অসহ্য যন্ত্রনা। আর নিজের দুর্বল শরীরটাকে ধরে রাখতে পারলোনা কথা। জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে পড়ে গেল। . . . তাঁবুটা ঠিকঠাক করে সেট করে শান্তি হলো রনোর। সোলো ট্রেকিং ঠিক যতটা এডভেঞ্চারে পরিপূর্ণ ঠিক তেমনই পরিশ্রমটাও বেশি। গ্ৰুপের সাথে এলে সবাই কাজ ভাগ করে নেয় কিন্তু এক্ষেত্রে নিজেকেই সব করতে হচ্ছে। তবে এই নিয়ে অরণ্যের মনে কোনো আক্ষেপ নেই। সবার সাথে আসলে অরণ্যের এই আদিম নির্জনতাকে কখনোই অনুভব করা হতোনা ওর। চারপাশের নৈসর্গিক অরণ্য প্রকৃতির দিকে তাকিয়ে মুখে হাসি ফুটে উঠলো রণের। দারিংবাড়িতে ট্