ভূমিকা
আচ্ছালামুয়ালাইকুম পাঠকগন।তো, কেমন আছেন আপনারা সবাই? আশাকরি সবাই ভালোই আছেন।অনেক লম্বা সময় আগে নিজের মনের মধ্যে আসা একটা কাহিনীর উপর লিখতে বসেছিলাম।সত্যি বলতে গেলে, আমি নিজেও বুঝতে পারিনি যে একদিন এটা ডালপালা ছড়িয়ে এতো বড় একটি উপন্যাসে তৈরি হবে।এবং কি আমি তখন এটাও চিন্তা করিনি যে, আমি এই কাহিনীটাকে আরো অনেকগুলো আলাদা কাহিনীর সাথে জড়িয়ে মোট এগারোটি বই লেখার কথা ভাববো।যাইহোক, অনেক পরিশ্রমের পর আমার লেখা দ্বিতীয় বইটি সম্পূর্ণ হয়েছে।আশাকরি এই বইটি পড়ে আপনারা অনেক আনন্দিত হবেন।যেহেতু আমি নতুন লেখক, সেহেতু এখানে অনেক ভুল ত্রুটি হয়তো থাকবে।দয়াকরে সেগুলো ধরিয়ে দিবেন, এবং ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।ভালো লাগুক, মন্দ লাগুক, জানিয়ে বাধিত করবেন।
রবিন নামের একটি ছেলে, যে লেখার কাজে দেশ ছেড়ে আমেরিকায় যায়।আর সেখান থেকে ফিরতেই সে জানতে পারে যে, তার অ
চারিদিকে প্রচণ্ড অন্ধকার। খোলা তরবারি হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে রবিন। পুরো শরীর থরথর করে কাঁপছে রবিনের। মানুষ দুটো সময়ে কাঁপে, প্রথমত ভয় পেলে আর দ্বিতীয়ত রাগে। রবিনের মধ্যে বর্তমানে দুটোই বিদ্যমান আছে। হঠাৎ পেছন দিক থেকে আওয়াজ এলো। রবিন পেছনে ফিরে তাকালো। অন্ধকারে রক্তের মধ্যে লাল দুটো চোখ ছাড়া আর কিছুই দেখা যাচ্ছিল না। চোখ দুটো রবিনের দিকে তেড়ে আসতে লাগলো। তরবারিটা শক্ত করে দুই হাত দিয়ে ধরে রবিন। আর বলতে থাকে আয় আমার কাছে আয়। আজ তোকে আমি ছাড়বো না। তুই আমার ভাই, আর আমার বন্ধুদের মেরেছিস। আজ হয়তো তুই মরবি নাহলে আমি। মূহুর্তের মধ্যেই প্রাণীটা রবিনের উপর ঝাঁপিয়ে পড়লো। গূহার দেওয়াল ভেঙ্গে মহলের পিছনের ডোবায় গিয়ে পড়ে রবিন। প্রাণীটা ওর বুকের মধ্যে কামড়ে ওকে আহত করে দিয়েছে। আর রবিনও প্রাণীটার বুকে তরবারি গেঁথে দিয়েছে। বুকের মধ্যে গাঁথা তরবারি নিয়ে আহত প্রাণ