রীনা দেবী - দুঃখ কোরোনা পরেশ, হয়তো এটাই লেখা ছিল আমাদের কপালে। এই দেখ, তুমি আবার আমায় ভালোবেসে ফেলোনি তো, আমি কিন্তু বয়সে বড় তোমার থেকে।
পরেশ বাবু - তুমি ভালোবাসার কি বুঝবে। যা কাঠখোট্টা মহিলা।
রীনা দেবী - অ্যাই শোনো আমায় কিন্তু তুমি ইনসাল্ট করছো। আমার মনে হচ্ছে আমি আসল কথাটা ধরে ফেলেছি পরেশ।
পরেশ বাবু - হোক না ভালোবাসা, তোমার তাতে কি? কিছু কথা মনে মনে থাকাই ভালো। বয়স হচ্ছে তো নাকি?
রীনা দেবী - বয়স যতই বাড়ুক, কিছু কথা যেমন মনে মনে থাকা ভালো, তেমন কিছু কথা হারিয়ে যাওয়ার আগে কাছের মানুষকে বলে দেওয়াও ভালো।
পরেশ বাবু - আচ্ছা বাবা বললাম ভালোবাসি, ভালোবাসি। আর তুমি?
রীনা দেবী - সব মেয়েরা ভালোবাসার কথা মুখ ফুটে বলেনা পরেশ। শুধু এটুকু বলতে চাই, হাঁটতে পারলেই হাতে হাত রেখে কাঞ্চনজঙ্ঘার কোলে সূর্যোদয় দেখতে যাওয়ার ইচ্ছে আছে খুব।
নিয়ে যাবে আমায়?.......
জীবন তার এক অসুখ এর জন্য লুকিয়ে ফিরছে তার পছন্দের রাত্রি থেকে।
দীঘ ৪ বছর পরে সে যখন রাত্রিকে বিয়ে করতে যাবে তখন এক না বলা গল্পের শুরু হলো।অপেক্ষার এ দীর্ঘ
সময়ে তার থেকে কি নিলো আর তাকে কি বা দিলো....