এই গল্পের সিরিজটা আমার রচনা না। আমি এটা পড়েছিলাম ওয়ার্ডপ্রেসে। স্ট্রেঞ্জার উম্যান নামে এক ব্লগার লিখেছিলেন বলে দেখেছিলাম। তাঁর প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা জানাই, কারণ আমার জীবনে পড়া সবচেয়ে এডাল্ট বা ইরোটিক গল্পগুলোর মধ্যে এটার অবস্থান আমি এক নম্বরে রাখব।
হয়েছিল কি, স্ট্রেঞ্জার উম্যান পুরোটা লেখেননি সম্ভবত। আমি একটি চমৎকার অথচ অসমাপ্ত উপন্যাস পড়ে অনেকদিন যাবত খুঁজেছি, এর সমাপ্তি পর্বগুলো কোথায়। বিভিন্ন সাইটে খুঁজেছি, পাইনি।
পরে একদিন দেখি জয়১৯৭১ নামে একজন ব্লগার এটিকে সমাপ্ত করেছেন নিজের মত করে। গল্পটি পড়ে বুঝাই যায়নি এটা দু'জন আলাদা লেখকের লেখা। যদি দুজন সত্যিই আলাদা না হয়ে থাকেন, তবে জয়১৯৭১ একজন প্রতিভাবান লেখক, মানতেই হবে।
ওয়ার্ডপ্রেসের ওই সাইটটা বন্ধ হয়ে যাবার পর আমি আবারও লেখাগুলো হারিয়ে ফেলি একেবারেই।
তবে আবারও পাই পরবর্তীতে দু'টা আলাদা আলাদ
মৈত্রী অবাক হয়ে গেল কথাটা শুনে।দারুণ একটা কথা বলেছে মিশু।দুনিয়ায় সবাই সুস্থ, সুন্দর হয়ে গেলে এত বিচিত্রতা তো থাকবে না।সবাইকেই একরকম লাগবে।কিছু অস্বাভাবিক মানুষ থাকলেও কোনো ক্ষতি তো নেই।যেমন, মিশু একটু পাগল পাগল স্বভাবের।ওর এই পাগলামি গুলোর জন্যই ওকে সবার থেকে আলাদা মনে হয়।ও যদি গম্ভীর টাইপের ম্যাডাম হয়ে হাটাহাটি করে,ওকে মোটেও মানাবে না।ও যেমন আছে,তাতেই ওকে ভালো মানিয়েছে।তাহলে ওর চিকিৎসা করার দরকার কি? আর এরকম মিষ্টি একটা মেয়ের চিকিৎসা করার প্রয়োজন ই বা কি?