ggg
  • Reads 153
  • Votes 2
  • Parts 1
  • Reads 153
  • Votes 2
  • Parts 1
Complete, First published Jul 06, 2015
সারাদিনের সব ক্লান্তি আর হতাশা নিয়ে
ঘুমোতে গেল
রাজ, মোবাইলটা পাশে রেখে বালিশে
মাথা রেখে
সবে মাত্র শুয়েছে ও, আর সাথে
সাথেই মোবাইলটা
বেজে উঠল, খানিকটা বিরক্ত হয়েই
মোবাইলটা
হাতে নিল, স্ক্রিনে তাকিয়ে দেখে
জান্নাতের কল ।
বিরক্ত সহকারেই কলটা রিসিভ করল,
- হ্যালো
- কোথায তুমি?
- ভাষায়
- এক্ষনি আমাদের ভাষায় আসো
- কেনো?
- আমি আসতে বলছি এ জন্য
- আমি পারবো না আর এত রাতে কেউ
কারো
ভাষায় যায়?
- আমি আসতে বলছি আসবা যদি না
আসো তাহলে
আমি কি করব সেটা তুমি খুব ভাল করেই
জানো ।
.
কথাটা বলেই লাইনটা কেটে দিন জান্নাত
আর রাজ
রাগ আর বিরক্ত নিয়েই বাধ্য হয়ে ভাষা
থেকে বের
হয়ে রওনা দিল জান্নাতদের ভাষার
উদ্দ্যেশে ।
.
- রাজ মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান তার বাবা
ছোট-খাট
ব্যবসা করে, সে এবার অনার্স প্রথম
বর্ষে পড়ে আর
ফেসবুকে গল্প লিখে, দেখতেও
অনেক স্মার্ট ।
- অপরদিকে জান্নাত বড়লোক বাবার এক
মাত্র মেয়ে,
তার বাবা
All Rights Reserved
Sign up to add ggg to your library and receive updates
or
Content Guidelines
You may also like
বরিষে করোনা-ধারা by MDTowfiqul
16 parts Ongoing
পদ্যখানা কোন কবি লিখেছেন, জানিনা। যে উদ্দেশ্যেই লিখে থাকুন, আমি কথাটার সাথে কয়েকশো ভাগ একমত। যদি মসজিদকে মন্দিরের কাতারে নামিয়ে আনা হয়, তবে সেই মসজিদের তো আসলেই জাগতিক কোনো ভূমিকা নেই। মন্দির পুরোদস্তুর একটা আধ্যাত্মিক প্রতিষ্ঠান, জাগতিক ভূমিকা শূন্য বা ঊনশূন্য। মান্নত, পার্থিব উদ্দেশ্য পূরণের জন্য মনের সান্তনা, পার্বণের আনুষ্ঠানিকতা। এখন মসজিদও তা-ই। সংখ্যাগুরু মুসলিম সপ্তাহান্তে হাজিরা দেয়। মুষ্টিমেয় মুসলিম ৩ ওয়াক্ত। এক চিমটি মুসলিম ৫ ওয়াক্ত আধ্যাত্মিকতাহীন উঠবস করে আসে। হাতেগোনা কিছু মানুষ আধ্যাত্মিকতার খোঁজ পায় এখানে এসে। একটাই জাগতিক ভূমিকা হতে পারত, জুমুআর পূর্বে আধঘণ্টা জনসংযোগ। ওটুকুও সময় কই, সবাই আসে আরবি খুতবার মাঝে।
You may also like
Slide 1 of 10
বরিষে করোনা-ধারা cover
তরজমাশালা cover
REVENEGE cover
কিতাব পর্যালোচনা (Book Reviews) cover
বইয়ের প্রোমো cover
প্রিয় cover
খেয়াল খাতা cover
হুইল চেয়ার cover
তৃ-শালিক, (ছন্দবিনা)  cover
My Fault cover

বরিষে করোনা-ধারা

16 parts Ongoing

পদ্যখানা কোন কবি লিখেছেন, জানিনা। যে উদ্দেশ্যেই লিখে থাকুন, আমি কথাটার সাথে কয়েকশো ভাগ একমত। যদি মসজিদকে মন্দিরের কাতারে নামিয়ে আনা হয়, তবে সেই মসজিদের তো আসলেই জাগতিক কোনো ভূমিকা নেই। মন্দির পুরোদস্তুর একটা আধ্যাত্মিক প্রতিষ্ঠান, জাগতিক ভূমিকা শূন্য বা ঊনশূন্য। মান্নত, পার্থিব উদ্দেশ্য পূরণের জন্য মনের সান্তনা, পার্বণের আনুষ্ঠানিকতা। এখন মসজিদও তা-ই। সংখ্যাগুরু মুসলিম সপ্তাহান্তে হাজিরা দেয়। মুষ্টিমেয় মুসলিম ৩ ওয়াক্ত। এক চিমটি মুসলিম ৫ ওয়াক্ত আধ্যাত্মিকতাহীন উঠবস করে আসে। হাতেগোনা কিছু মানুষ আধ্যাত্মিকতার খোঁজ পায় এখানে এসে। একটাই জাগতিক ভূমিকা হতে পারত, জুমুআর পূর্বে আধঘণ্টা জনসংযোগ। ওটুকুও সময় কই, সবাই আসে আরবি খুতবার মাঝে।