উনি তখন বিমানবাহিনীতে সবে ঢুকেছেন।টগবগে তরুণ! উনাকে দেখতে যে তখন কি ভালো দেখায়। ভীষণ লম্বা, গভীর চোখ, অার সবথেকে সুন্দর উনার হাসি।শুধু মাথাভর্তি ঝাকরা চুলটাই ছোট করে ছাটা। ইস! এমন হ্যান্ডসাম ছেলে সারা পৃথিবীতেই বুঝি অার একটাও নেই।পৃথিবীতে কেনো, অাশে পাশের কোনো গ্রহেও নেই।

"আমার প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে তাই হেরি তায় সকল খানে আছে সে নয়নতারায়, আলোকধারায় তাই না হারায়....." প্রতিটা মানুষের ভালোবাসার নিজস্ব ধরন থাকে৷তাই সেই ভালোবাসার প্রকাশ ও হয় স্বতন্ত্র৷কিন্তু একটা বিষয় সব ক্ষেত্রেই এক৷ মনের মানুষ মনের চিলেকোঠায় যে চিরস্থায়ী ঘর বানায়,শত মাইলের দুরত্বেও সে ঘরের কোনো পরিবর্তন হয় না৷ অবস্থানগত দুরত্ব সত্যিকারের ভালোবাসায় কোনো বাধা হয়ে দাঁড়ায় না৷ আকাশ যতই মেঘাচ্ছন্ন থাকুক,একসময় মেঘের চাদর সরিয়ে সূর্য ঠিকই উঁকি দেবে..... সর্বোচ্চ র‍্যাংকিংঃ # ১ in ছোটগল্প # ১ in rain # ২ in ভালবাসা # ৩ in fun # ৪ in প্রেম # ৫ in বাংলা

ছোটবেলা থেকেই যে কথাটা অামার নামে প্রচলিত ছিল, তা হলো পড়কুট! তাঁর কারণ অামার পড়াশোনা।অাত্মীয় স্বজন সবার ধারণা ছিলো অামি চব্বিশ ঘন্টাই পড়ি। অামি ভীষণ পড়ুয়া মেয়ে শুধু এই একটা কারণে ছোটবড় সব কাজিনদের কাছে অামি চোখের বিষ ছিলাম। অামাদের বিশাল কাজিন গ্রুপ। যখনি কোনো ফ্যামিলি ফাংশান হতো; হই হুল্লোড় অার অানন্দের ধুম।কিন্তু সব কিছুতে অামি থাকতাম বঞ্চিত! জয়েন করতে গেলেই সবার এক কথা, শোন নিতু, তুই জন্মেছিস বইয়ের সাথে সংসার করতে, তুই কেনো শুধু শুধু অামাদের সাথে অাসিস?? তোর জন্য অামাদের কত কথা শুনতে হয় জানিস??

#Agarwalakumar 18+ Sex Story লোভ, অবাধ যৌনতা, যড়যন্ত্র নিয়ে এক সত্য ঘটনা

তৃষার গল্পের প্রথম সিজনের প্রতিটি গল্পই সবার পড়া । তবে সেই গল্প গুলো এখন ড্রাফটে নিয়ে নেওয়া হয়েছে। সেগুলো হয়তো ভবিষ্যতে কোন দিন আবার পড়ার সুযোগ পাবেন কেউ । আপাতত তৃষার গল্পের দ্বিতীয় সিজন শুরু হচ্ছে । গল্প গুলো প্রকাশ হওয়ার সাথে সাথে পড়ে ফেলুন । হয়তো প্রথম সিজনের মত এগুলো কোন দিন ড্রাফটে চলে যাবে।

" শীমন্তীনি " ~ যে নারীর সিঁথি ভরা সিঁদূর ।। **Written in the form of a diary** Cover by @Elegiac_Damsel 💗

একই বাসায় থাকি । আমি ভাড়াটিয়া সে বাড়িওয়ালা । মেয়েটির সাথে কথা, হইয় দেখা হয় ! আমি যেমন আগ্রহী ঠিক সেও তেমনি ! সামনে এগিয়ে চলে দুজনের পথ এক সাথে !

প্রথম দেখাতেই প্রেম 💜

ক্লাস ফোরে পড়ে পুলু। সেই কোন ছোট্টবেলায় মামাবাড়ি বেড়াতে গিয়েছিল, মনেই নেই! আর তার পরে প্রতিবারই বাধা! অবশেষে বাড়ির সকলের সঙ্গে প্রবল উৎসাহে হিমসিটি এক্সপ্রেসে চড়ে বসল পুলু। গন্তব্য হিমনগর, পুলুর মামাবাড়ি। সেখানে নাকি ভারি মজা! কিন্তু দুদিন যেতে না যেতেই পুলুর উৎসাহ পরিণত হল উত্তেজনায়। মামারবাড়ির চৌহদ্দির মধ্যেই পুরোনো মন্দির। আর তারপর ... এবার নিজেকেই পড়ে নিতে হবে - পুলুর দিদিমা!..