꿈의 세계
  • Reads 114
  • Votes 3
  • Parts 1
  • Reads 114
  • Votes 3
  • Parts 1
Ongoing, First published Jan 14, 2016
"신이시여 제발 내 아기만은 제일 평범하게 살게 해 주시옵소,..부디 그자에게 먹히지 않도록 해주시옵소.."
....................
평범하지 않은 아이와 집착남의 이야기를 시작하겠습니다
All Rights Reserved
Sign up to add 꿈의 세계 to your library and receive updates
or
Content Guidelines
You may also like
অলীককায়া by Akkharmoyi
51 parts Complete
বিপর্ণার ফ্রেশ হতে সময় লাগলো আধাঘন্টা। শাড়ি পাল্টে হলুদ রঙের সুতি সালোয়ার কামিজ গায়ে জড়িয়েছে। অভ্যাসবশত ভেজা চুলগুলো মুছতে মুছতে বেরিয়ে এলো ওয়াশরুম থেকে। কিন্তু চোখের সামনে আইজামকে দেখে মনে পরলো সে এখন নিজের বাড়িতে, নিজের ঘরে নেই। ভেজা লম্বা চুলে হলুদ রঙে রাঙা হলুদিয়া পাখিকে দেখে আইজামের শ্বাস আটকে আসছে। গোসলের পর নারীদের ঘর থেকে বের হওয়া বন্ধ করে দেওয়া উচিত। এমন স্নিগ্ধ রুপের মোহে যেকেউ আটকে যেতে বাধ্য। মোহগ্রস্তের মতো বিপর্ণার দিকে এগিয়ে গেলো আইজাম। চেয়ে চেয়ে দেখলেও নড়াচড়া করতে ভুলে গেলো বিপর্ণা। ওর দু গালে দু হাত রেখে আইজাম নিজের আঁজলায় ভরে নিলো স্নিগ্ধ মুখশ্রীটি। ঠোঁটের খুব কাছে ঠোঁট নিয়ে এসে খুব নিচু কিন্তু স্পষ্ট স্বরে বললো, - সেদিন এই মুখটা দেখেই আমি থমকে গিয়েছিলাম। অস্থির হৃদয়টা যেনো এক মুহুর্তে শান্ত হয়ে গেলো।
লাভ মি লাইক ইউ ডু 🔞 by queen18romance
22 parts Complete
চারিদিকের ঘন অরণ্যের দিকে তাকিয়ে বুকটা ভয়ে কেঁপে উঠলো কথার। ঘুরতে ঘুরতে আবার সেই একজায়গায় চলে এসেছে। কী করে এই ঘন অরণ্য থেকে বেরোবে ও। আর কিছুক্ষন পরেই সূর্য অস্ত যাবে তখনতো অরণ্যের পরিবেশ আরও ভয়ঙ্কর হয়ে যাবে। ভয় আর চিন্তায় মাথাটা যন্ত্রনায় ছিঁড়ে যাচ্ছে তারওপর তলপেটে এই অসহ্য যন্ত্রনা। আর নিজের দুর্বল শরীরটাকে ধরে রাখতে পারলোনা কথা। জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে পড়ে গেল। . . . তাঁবুটা ঠিকঠাক করে সেট করে শান্তি হলো রনোর। সোলো ট্রেকিং ঠিক যতটা এডভেঞ্চারে পরিপূর্ণ ঠিক তেমনই পরিশ্রমটাও বেশি। গ্ৰুপের সাথে এলে সবাই কাজ ভাগ করে নেয় কিন্তু এক্ষেত্রে নিজেকেই সব করতে হচ্ছে। তবে এই নিয়ে অরণ্যের মনে কোনো আক্ষেপ নেই। সবার সাথে আসলে অরণ্যের এই আদিম নির্জনতাকে কখনোই অনুভব করা হতোনা ওর। চারপাশের নৈসর্গিক অরণ্য প্রকৃতির দিকে তাকিয়ে মুখে হাসি ফুটে উঠলো রণের। দারিংবাড়িতে ট্
হেরোর ডায়েরী by Sajib90
19 parts Ongoing
এই গল্পের সিরিজটা আমার রচনা না। আমি এটা পড়েছিলাম ওয়ার্ডপ্রেসে। স্ট্রেঞ্জার উম্যান নামে এক ব্লগার লিখেছিলেন বলে দেখেছিলাম। তাঁর প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা জানাই, কারণ আমার জীবনে পড়া সবচেয়ে এডাল্ট বা ইরোটিক গল্পগুলোর মধ্যে এটার অবস্থান আমি এক নম্বরে রাখব। হয়েছিল কি, স্ট্রেঞ্জার উম্যান পুরোটা লেখেননি সম্ভবত। আমি একটি চমৎকার অথচ অসমাপ্ত উপন্যাস পড়ে অনেকদিন যাবত খুঁজেছি, এর সমাপ্তি পর্বগুলো কোথায়। বিভিন্ন সাইটে খুঁজেছি, পাইনি। পরে একদিন দেখি জয়১৯৭১ নামে একজন ব্লগার এটিকে সমাপ্ত করেছেন নিজের মত করে। গল্পটি পড়ে বুঝাই যায়নি এটা দু'জন আলাদা লেখকের লেখা। যদি দুজন সত্যিই আলাদা না হয়ে থাকেন, তবে জয়১৯৭১ একজন প্রতিভাবান লেখক, মানতেই হবে। ওয়ার্ডপ্রেসের ওই সাইটটা বন্ধ হয়ে যাবার পর আমি আবারও লেখাগুলো হারিয়ে ফেলি একেবারেই। তবে আবারও পাই পরবর্তীতে দু'টা আলাদা আলাদ
অপরিণত নিকাহনামা (Complete) by Abiar_Maria
42 parts Complete
আসিফের সামনে বিয়ে।বাবার চড় খাওয়ার পর বিয়েতে মানা করার আর কোন উপায়ও নেই।বাবাকে নানাভাবে চেষ্টা করেও এই বিয়ে থামানো যাচ্ছে না। কেন বিয়ে থামাতে হবে?বিয়ে তো আসিফের ছয় মাসের প্রেমিকা প্রিয়ন্তির সাথেই।তবে কেন আসিফ এই বিয়ে ভাঙার চেষ্টা করছে? কারণ প্রিয়ন্তি মাত্র নবম শ্রেণির ছাত্রী।আর আসিফ এইচএসসি পরীক্ষার্থী।এত কম বয়সে কোনো ছেলে বিয়ে করে? আসিফের উভয় সংকট।বিয়ে করলে প্রেমিকা বউ হয়ে সারাজীবন হরর মুভির মতো হন্ট করে বেড়াবে।আর বিয়ে না করলে ওর বাবা ঘর থেকে বের করে দিবে কারণ ছেলে প্রেম করে হারাম কাজ করতে পারছে নির্দ্বিধায়, অথচ হালালে আগ্রহ নেই! কি হবে আসিফের? ১৮ তে পা রেখেই সে কি তবে বিবাহিত টাইটেল ধারণ করবে?!
You may also like
Slide 1 of 10
অলীককায়া cover
লাভ মি লাইক ইউ ডু 🔞 cover
প্রেমিক  cover
হেরোর ডায়েরী cover
ভালোবাসার রংধনু  cover
একান্তই আমার(১৮+) cover
হে সখা cover
প্রেমিকা  cover
অপরিণত নিকাহনামা (Complete) cover
তানিম সিরিজ (১৮+) cover

অলীককায়া

51 parts Complete

বিপর্ণার ফ্রেশ হতে সময় লাগলো আধাঘন্টা। শাড়ি পাল্টে হলুদ রঙের সুতি সালোয়ার কামিজ গায়ে জড়িয়েছে। অভ্যাসবশত ভেজা চুলগুলো মুছতে মুছতে বেরিয়ে এলো ওয়াশরুম থেকে। কিন্তু চোখের সামনে আইজামকে দেখে মনে পরলো সে এখন নিজের বাড়িতে, নিজের ঘরে নেই। ভেজা লম্বা চুলে হলুদ রঙে রাঙা হলুদিয়া পাখিকে দেখে আইজামের শ্বাস আটকে আসছে। গোসলের পর নারীদের ঘর থেকে বের হওয়া বন্ধ করে দেওয়া উচিত। এমন স্নিগ্ধ রুপের মোহে যেকেউ আটকে যেতে বাধ্য। মোহগ্রস্তের মতো বিপর্ণার দিকে এগিয়ে গেলো আইজাম। চেয়ে চেয়ে দেখলেও নড়াচড়া করতে ভুলে গেলো বিপর্ণা। ওর দু গালে দু হাত রেখে আইজাম নিজের আঁজলায় ভরে নিলো স্নিগ্ধ মুখশ্রীটি। ঠোঁটের খুব কাছে ঠোঁট নিয়ে এসে খুব নিচু কিন্তু স্পষ্ট স্বরে বললো, - সেদিন এই মুখটা দেখেই আমি থমকে গিয়েছিলাম। অস্থির হৃদয়টা যেনো এক মুহুর্তে শান্ত হয়ে গেলো।