হলের দিকে পা বাড়াব, হঠাৎ যেন সময়টা থমকে দাঁড়াল।ক্যাম্পাসের গেট দিয়ে প্রবেশ করল এক হলুদ শাড়ি। মাথায় গ্রীক দেবিদের মত গাদা ফুলের ক্রাউন, কোমরে গাদা ফুলের বিছা।কোমরে সমুদ্রের ঢেউ তুলে চলতে লাগল সামনের দিকে,আমি আর সেলিম অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম।
আমি মেয়েটির চলার পথের দিকে চেয়ে রইলাম।
আরে, মেয়েটাতো আমার দিকেই এগিয়ে আসছে।
আমি পেছনে ফিরে তাকালাম। আমার পেছনে কোন স্মার্ট, ড্যাশিং ছেলে দাঁড়িয়ে নেই তো?
নাহ, কেউ নেই। তার মানে আমার দিকেই এগিয়ে আসছে।
মেয়েটা আরেকটু কাছে এল। এইতো চেহারা স্পষ্ট হতে শুরু করেছে।
কেমন আছ? কানের পাশে একটা রিনরিনে কন্ঠ শুনতে পেলাম।
ঠিক এমনই এক কন্ঠ শুনেছিলাম আজ থেকে ছয় বছর আগে।সেই ছিল আমার সর্বনাশের শুরু।
শীতটা আমার বেশ প্রিয় কাল।লেখাটা যখন লিখছি তখন আমার গায়ে বেশ জ্বর । মনে মনে ভেবেছিলাম জ্বর শরীর নিয়ে লিখবো।এক প্রকার ইচ্ছাপূরণ হলো। আমি হুমায়ূন আহমেদের ফ্যান।তাই লিখতে গিয়ে হুমায়ূন স্যারের কিছুটা ছোঁয়া অনুভব করি।যতবার চেষ্টা করি ইউনিক হতে ততটাই অনুভব করি ভেতরের হুমায়ূনকে।শেষমেশ মেনে নিলাম সব।লিখা শুরু করলাম।যা আছে কপালে দেখা যাক। লেখাটা লিখেছি একান্তই নিজের সুখে।তবে তৃপ্তি তখনই আসবে যখন পাঠকরা গ্রহণ করবেন।অনেক বাংলা বানান বা ব্যাকরণগত ভুল পাবেন।ধরিয়ে দিবেন। সাদরে সমালোচনা মাথায় নিবো। ধন্যবাদ ও প্রার্থনা সবার জন্য।