এই নিন আপনার চা,
দেখছো না আমি রেডি হচ্ছি !সাইড টেবিলে ওপরে রেখে দাও।
আজ এতো তাড়াতাড়ি অফিসের জন্য রেডি হচ্ছেন যে?অফিসে মিটিং আছে।
ও, তাহলে নাস্তা দিবো টেবিলে?
টেবিলে দেওয়া লাগবে না ।
বিস্কুট বা কেক থাকলে এখানে নিয়ে এসো।
টেবিলে বসে নাস্তা করার সময় নেয়।এতোক্ষণ উপরে যারা কথা বললেন তার মধ্যে একজন হলেন মেহেদী হাসান ।
মেহেদী হাসান যার সাথে এতোক্ষণ কথা বলেছেন সে হচ্ছে তার স্ত্রী সাবিহা।মেহেদী হাসানের বয়সঃ ৩০ বছর।
গায়ের রং শ্যামলা হলেও দেখতে শুনতে চমৎকার ।
লম্বায় প্রায় পাঁচ ফুট নয় ইঞ্চি
মিডিয়াম তার দেহের গঠন।
মেহেদী হাসান বিবিএ শেষ করে একটা প্রাইভেট কম্পানিতে দুই বছর জব করেন ।
তারপরে সেই চাকরি ছেড়ে দিয়ে ,
নিজেই ছোট একটি কম্পানি খুলেছেন ।
ছোটো খাটো কম্পনি হলেও ইনকাম ভালোয় হচ্ছে ।
তাছাড়া তাদের থাকার জন্য নিজেদের ফ্লাট ও গাড়ি আছে।
ফ্লাটে তার বাবা,ভাই,ভাই এর স্ত্রী আর মেহেদী হাসান ও তার স্ত্রী থাকেন।
তার স্ত্রীর নামঃ সাবিহা।সাবিহার সাথে তার পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়েছে।
তাদের দুজনের বাবা বাল্য বন্ধু ছিলো ।
সেই বন্ধুত্ব পাকাপোক্ত করতেই এই বিয়ে হয়েছে।
তবে বিয়ে এখন হলেও সাবিহার জন্মের পর থেকে মেহেদী হাসানের সাথে তার বিয়ের পাকা কথা দেওয়া হয়েছিলো।
সাবিহার গায়ের রং দুধে আলতা।
গোলাপি ঠোঁট ,খারা নাক , হরিণী চোখ।
এক কথায় অপূর্ব সৌন্দর্য্যের অধিকারী।গ্রামের সহজ-সরল ও লাজুক প্রকৃতির মেয়ে সাবিহা।
দুই ভাইয়ের এক বোন সে।
সাবিহা অনার্স ফার্স্ট ইয়ারে পড়ে । তবে রেগুলার ভার্সিটি যাওয়া হয়ে উঠে না।
বয়সঃ ১৯।
অনেক তো বকবক করলাম ।
তবে আর বিরক্ত করবো না এবার গল্পে ফিরে আসি।মেহেদী হাসান রেডি হতে হতে সাবিহা তার জন্য নাস্তা নিয়ে আসতে গেলেন।
পাঁচ মিনিটে নাস্তার ট্রে হাতে করে রুমে আসে।
এদিকে মেহেদী তৈরি হয়ে গেছে।

أنت تقرأ
না_বলা_ভালোবাসা
القصة القصيرةসমাজে কয়েক ধরনের মানুষ থাকে তাদের মধ্যে কেউ নিঃস্বার্থভাবে প্রিয়জন ও পরিবারকে ভালোবেসে যায়। আবার কেউ এতটাই স্বার্থপর হয় যে নিজেকে ছাড়া অন্য কিছু কল্পনা করতে পারেন না তেমনি কিছু চরিত্র নিয়ে গল্পটা লেখা