আজ খান সাহেবের মেয়ের জন্মদিন। আজ ছিলো, তবে তিনি সময় মত যেতে পারেন নি...প্রতিবারের মতই। তার মেয়ে তিতিরের অভিমানের জলধারা বইতে বইতে কবে যে শুকিয়ে গেছে তা সে নিজেও জানে না।
.
বাবার কাছে এককালে কতই না আবদার ছিলো,যখন বাস্তবতা তার কচি আবেগকে ধীরলয়ে ক্রমাগত আঘাত করতে করতে নিহতই করে ফেললো তখন বাবার এই আসা-না আসা তার উপর কোনো প্রভাব ফেলে না। পাথর?? হয়তো তাই হয়ে গিয়েছে ভিতরটা।
.শুধু বাবা আসলে তার শীর্ণ থেকে শীর্ণতর হতে থাকা মুখটা দেখে বারবার মনে করিয়ে দেয় "বাবা আছেন!"