অচেনা এক লোক সিদ্রাকে কিডন্যাপ করে নিয়ে এলো জঙ্গলের এক কুঁড়েঘরে। শুরু করলো একের পর এক অত্যাচার। এমন অপরাধের শাস্তি ওকে দেয়া হচ্ছে যা করার কথা ও ভাবতেও পারেনা। কিন্তু তাহলে ও শাস্তি পাচ্ছে কেন? এই অত্যাচারের শেষ কোথায়? লেখিকার কথা: সম্পূর্ণ শখের বশে একটা ড্রামার প্লটকে বেস করে লেখা শুরু করেছিলাম গল্পটা। শুরু করার সময়ে...
হঠাৎ করেই সেই পুরনো মানুষটির সঙ্গে দেখা। তারপর.......? এটি আমার লেখা প্রথম উপন্যাস। ভুলত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন
কিছুক্ষণের মধ্যে রণজয় স্নান সেরে অফিসের ড্রেস পরে খাওয়ার টেবিলে বসে পড়ল। "মা দাও, তাড়াতাড়ি"। মহুয়া আসতেই, রণ একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকল মায়ের দিকে। কি দারুন লাগছে আজ মা কে। স্নান করে একটা সিল্কের নাইটি পড়েছিলেন। যেন শরীরের প্রত্যেক টা ভাঁজ নিজের অস্তিত্বের জানান দিচ্ছে। ভেজা চুল থেকে কয়েক ফোটা জল গড়িয়ে নাইটি ট...
পুনমকে অামি প্রথম দেখি বিয়ের দিনই! রেজিস্টৃর পরে যখন মালাবদলে অামাকে ও'র কাছে নিয়ে যাওয়া হলো, ও কিন্তু একবার ও তাঁকায়নি অামার দিকে। শাড়ি ঠিক করার অজুহাতে নিচু হয়ে টিস্যু চেপে বারবার চোখ মুছছিলো।
কোয়েনার সাথে রোজকার ঝগড়া নিয়ে ক্লান্ত অরুনাভো একদিন অফিস যাওয়ার পথে একটি মেয়েকে দেখে প্রেমে পরে যায়।কোয়েনার সাথে ছয় বছরের সম্পর্কটা ভেঙে ফেলে সে।এরপর একদিন মেয়েটিকে সে একটা রেস্তোঁয়াতেও দেখে।কিন্তু মেয়েটিকে সে চেনেনা জানেনা কী করবে অরুনাভো?অবশেষে কীভাবে অরুনাভো অচেনা মেয়েটাটিকে নিজের করল?
রশ্নী আবরার নামের ক্রাইম রিপোর্টারের হাতে উদ্ধার হয় এক নাম না জানা ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলা শিশু।রশ্নী আহত হয় এই ভেবে,মানুষ নিজের জাতকে কত তুচ্ছ করছে,এক মা,একটা পরিবার তাদের রক্তে জন্ম নেয়া সন্তানকে কেমন করে ছুড়ে ফেলে! ঘটনা কি এখানেই শেষ?না! মরার জন্য ফেলে রেখেও শান্তি হয়নি,আবার এসেছে ওকে হত্যা করতে!একবার,দুবার,বারবার একই...
গল্পের নামটি দেখে পাঠকগণ নিশ্চয়ই অনুমান করতে পারছেন যে কাহিনির বিষয় কি, হ্যা, গল্পের বিষয় যৌন সম্পর্ক বা ধর্ষণ । এখানে আমি যে কাহিনি পাঠকদের কাছে তুলে ধরেছি তা ধর্ষণ নয় বরং স্বেচ্ছায় নিজেকে সমর্পণ আর সেই জন্যই এটা বিরল ঘটনা । এতদিন যে কথা নিজের ভেতরে গুপ্ত রেখে ছিলাম তা আজ পাঠক বন্ধুদের কাছে খুলে দিলাম । ভাবলাম ঘটনা...
মিশু উত্তেজনায় কাঁপছে। কত সুন্দর জীবন দর্শন মেঘালয়ের। সত্যিই নতুন ভাবে নিজেকে আবিষ্কার করতে ইচ্ছে করছে ওর। আসলেই জীবনটা অনেক বেশি সুন্দর। এইযে কত সুন্দর জোৎস্না, চারিদিকে চাঁদের স্নিগ্ধ আলো! রাস্তার দুধারে গাছের সাড়ি, কত সুন্দর সবকিছু! চুল উড়ছে, মনটাও উড়তে চাইছে। উড়ে ভেসে যেতে ইচ্ছে করছে। মনের পাখা গজিয়েছে নাকি?
কলেজ পড়ুয়া প্রবাসী স্নিগ্ধা আর দশজনের মত একটা স্বাভাবিক জীবন চেয়েছিল। কিন্তু নিয়তি তার জীবনে এক কাল অন্ধকার নিয়ে আসে। ◼ বাংলাদেশ কপিরাইট অনুসারে লেখকের নৈতিক অধিকারের প্রতি জোর দেওয়া হলো। এই লেখার কোনরকম নকল, অনুবাদ, নিজের বলে দাবি নিষিদ্ধ করা হলো। লেখকের লিখিত অনুমতি ব্যতীত এই কাহিনী সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে কপি করা দণ...
উপরের সিড়ি থেকে, সাদেক প্রায় চিৎকার করেই নিতুকে ডাকলো, ---অাপা সর্বনাশ! তাড়াতাড়ি অাসেন।ইন্নলিল্লাহ..
তন্ময় বাসায় ফেরার পর থেকেই বেলকুনিতে বসে আছে।অনেক্ষন ধরে ফোনে কথা বলল।তারপর থেকে মনটা খুব খারাপ মনে হচ্ছে।হয়ত ওর গার্ল ফ্রেন্ড এর সাথে ঝগড়া হয়েছে। আমি চুপচাপ দূর থেকে দেখছি।কাছে যেতে সাহস পাচ্ছি না।
নীরা সামনে এগিয়ে গেলো। একজন স্যুট টাই পরিহিত ভদ্রলোক উহ্ অাহ্ করছেন! তাঁর হাত কেঁটে গেছে। গলগল করে রক্ত পড়ছে।রক্তে নীল স্যূটের বেশিরভাগই মাখামাখি।মেঝেতে পরে অাছে কিছু এলোমেলো কাগজপত্র। বেশিরভাগেই রক্ত! কিন্তু লোকটা কাটা হাত নিয়ে অাহাম্মকের মত ফাইল ঘেটে কিছু একটা গাড়ির অাশেপাশে খুঁজছেন! নীরা বিব্রত এবং বিরক্ত হয়ে এগিয়ে...
