নাঈম
নাইম চোখ মুখ কুচকে বলল ও অাচ্ছা খেলামণি তাহলে, সোজা খালামনি থেকে অামায় খেলামণি করে দিলো!
নাইম চোখ মুখ কুচকে বলল ও অাচ্ছা খেলামণি তাহলে, সোজা খালামনি থেকে অামায় খেলামণি করে দিলো!
নীরা সামনে এগিয়ে গেলো। একজন স্যুট টাই পরিহিত ভদ্রলোক উহ্ অাহ্ করছেন! তাঁর হাত কেঁটে গেছে। গলগল করে রক্ত পড়ছে।রক্তে নীল স্যূটের বেশিরভাগই মাখামাখি।মেঝেতে পরে অাছে কিছু এলোমেলো কাগজপত্র। বেশিরভাগেই রক্ত! কিন্তু লোকটা কাটা হাত নিয়ে অাহাম্মকের মত ফাইল ঘেটে কিছু একটা গাড়ির অাশেপাশে খুঁজছেন! নীরা বিব্রত এবং বিরক্ত হয়ে এগিয়ে...
চলে যাবার অাগে টিয়া কাঁদতে কাঁদতে বলল, ---বাবা, অামি মাসুদ চাচাকে অামার সঙ্গে নিয়ে যাই? অামি হেসে ফেললাম। পলাশ অাশ্বাসের স্বরে বলল, ---মাগো, তোমার চাচাকে ছাড়া অামি কিভাবে থাকবো?তবে অামি যখন থাকবো না তখন নিয়ে যেও।
জাতীয় পর্যায়ে এই গুণী মানুষদের সম্মাননা ও পুরষ্কার পাবার কারণ; তাঁদের সমাজে বহুমুখী অবদান। এই অনুষ্ঠানে নারী হিসেবে এই বিশেষ সম্মাননা প্রথমবারের মত পাচ্ছেন, ড.নিনীকা চৌধুরী।তিনি সম্মাননা ও পুরস্কার নেবার পর অনুষ্ঠান সঞ্চালক তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, ------অাচ্ছা! অাপনার তো অনেকগুলো পরিচয় ম্যাম, এই যেমন অাপনি একাধারে একজন...
উপরের সিড়ি থেকে, সাদেক প্রায় চিৎকার করেই নিতুকে ডাকলো, ---অাপা সর্বনাশ! তাড়াতাড়ি অাসেন।ইন্নলিল্লাহ..
মা যেদিন রিমিকে পছন্দ করে অাসলেন, বললেন, -- হীরে কাটতে যেমন হীরে লাগে, রিমির রূপের সাথে তুলনা করবার জন্য সেরকম অারেকটা রিমিই লাগবে। অামার মা বরাবরই সব বাড়িয়ে বলেন। অামি ব্যাপারটা হালকাভাবে নিলাম।
জুয়েল গভীর অাবেগে অলিন্দ্রীয়াকে কোলে তুলে নিয়ে বলল, ------তুমি কখনোই সাজো না কেনো অলি??সাজলে তোমায় কি মিষ্টি দেখায়......... মালেয়শিয়ার প্রোগ্রামে তোমায় পুরো পুতুলের মত দেখিয়েছিলো.... অলিন্দ্রীয়া দু-হাতে মুখ লুকালো...