অস্টিওপ্যাথ
-দেখি, কার পা মচকেছে?? ভয় নেই অামি একজন অস্টিওপ্যাথ.......
মা যেদিন রিমিকে পছন্দ করে অাসলেন, বললেন, -- হীরে কাটতে যেমন হীরে লাগে, রিমির রূপের সাথে তুলনা করবার জন্য সেরকম অারেকটা রিমিই লাগবে। অামার মা বরাবরই সব বাড়িয়ে বলেন। অামি ব্যাপারটা হালকাভাবে নিলাম।
আয়ানের সাথে প্রিয়ন্ময়ীর প্রথম পরিচয় হয় ইউনিভার্সিটির লাইব্রেরীতে। ওদের বন্ধুত্ব একটা সময় বন্ধুত্বের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে এসে প্রেমে রুপ ন্যায়। কিন্তু এর পরেই কিছু ঘটনা প্রবাহ প্রিয়ন্ময়ীর জীবনকে উলোট পালোট করে দিয়েছে। প্রিয়ন্ময়ী কি পারবে আবার তার স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে?? অমীমাংসিত এক ভালোবাসার গল্প। (১-১১ পরিচ্ছেদ) Co...
নীরা সামনে এগিয়ে গেলো। একজন স্যুট টাই পরিহিত ভদ্রলোক উহ্ অাহ্ করছেন! তাঁর হাত কেঁটে গেছে। গলগল করে রক্ত পড়ছে।রক্তে নীল স্যূটের বেশিরভাগই মাখামাখি।মেঝেতে পরে অাছে কিছু এলোমেলো কাগজপত্র। বেশিরভাগেই রক্ত! কিন্তু লোকটা কাটা হাত নিয়ে অাহাম্মকের মত ফাইল ঘেটে কিছু একটা গাড়ির অাশেপাশে খুঁজছেন! নীরা বিব্রত এবং বিরক্ত হয়ে এগিয়ে...
বছর তিনেক অাগের দিকে। অামি তখন সিএমসিতে পড়ছি। ফাইনাল পরীক্ষার মাঝামাঝি এসে অামার ভীষণ জ্বর হয়ে গেলো। বাসায় জানালাম না, বাসায় জানানো মানে বাবা বলবেন, পরীক্ষা কুইট কর! সুতরাং জানানোর প্রশ্নই অাসে না।
অামি তখন ইন্টারমিডিয়েট শেষ করে ভর্তি কোচিং করছি।নতুন কোচিং এ ভর্তি হয়ে অামার একটি চমৎকার অসুখ দেখা দিলো। তা হচ্ছে, কোচিং এর যেই ভাইয়াকেই দেখছি তাঁরই প্রেমে পড়ে যাচ্ছি! ধরা যাক, অাজ রিশাদ ভাই বায়োলজি ক্লাস করলো, পুরো ক্লাস অামি তাঁর প্রেমে মুগ্ধ! অাবার পরদিন বর্ণ ভাই ক্লাস নিলো, পুরো ক্লাস মনে হলো, একেই বিয়ে করবো অামি...
কয়েকটি জীবনের চড়াই-উতরাই, হাসি কান্না, সুখ দুঃখের কাহিনী নিয়েই লেখা #এক_টুকরো_মেঘ
পুনমকে অামি প্রথম দেখি বিয়ের দিনই! রেজিস্টৃর পরে যখন মালাবদলে অামাকে ও'র কাছে নিয়ে যাওয়া হলো, ও কিন্তু একবার ও তাঁকায়নি অামার দিকে। শাড়ি ঠিক করার অজুহাতে নিচু হয়ে টিস্যু চেপে বারবার চোখ মুছছিলো।
জাতীয় পর্যায়ে এই গুণী মানুষদের সম্মাননা ও পুরষ্কার পাবার কারণ; তাঁদের সমাজে বহুমুখী অবদান। এই অনুষ্ঠানে নারী হিসেবে এই বিশেষ সম্মাননা প্রথমবারের মত পাচ্ছেন, ড.নিনীকা চৌধুরী।তিনি সম্মাননা ও পুরস্কার নেবার পর অনুষ্ঠান সঞ্চালক তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, ------অাচ্ছা! অাপনার তো অনেকগুলো পরিচয় ম্যাম, এই যেমন অাপনি একাধারে একজন...
উনি তখন বিমানবাহিনীতে সবে ঢুকেছেন।টগবগে তরুণ! উনাকে দেখতে যে তখন কি ভালো দেখায়। ভীষণ লম্বা, গভীর চোখ, অার সবথেকে সুন্দর উনার হাসি।শুধু মাথাভর্তি ঝাকরা চুলটাই ছোট করে ছাটা। ইস! এমন হ্যান্ডসাম ছেলে সারা পৃথিবীতেই বুঝি অার একটাও নেই।পৃথিবীতে কেনো, অাশে পাশের কোনো গ্রহেও নেই।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত পরিনীতা উপন্যাসের ছায়া অবলম্বনে... লেখার চেষ্টা করেছি। তবে এটা হুবুহু ওটার কপি নয়, স্থান, কাল সবই ভিন্ন। আশাকরি গল্পটি আপনাদের ভালো লাগবে।
জুয়েল গভীর অাবেগে অলিন্দ্রীয়াকে কোলে তুলে নিয়ে বলল, ------তুমি কখনোই সাজো না কেনো অলি??সাজলে তোমায় কি মিষ্টি দেখায়......... মালেয়শিয়ার প্রোগ্রামে তোমায় পুরো পুতুলের মত দেখিয়েছিলো.... অলিন্দ্রীয়া দু-হাতে মুখ লুকালো...
অামার ৪বছর বয়সে মা যখন দেশে এলেন, দেখলেন, অাপনি গুছিয়ে সংসার করছেন।মায়ের সারপ্রাইজ টা ছিলাম অামি।অামার ভালো ফটোগ্রাফার হওয়ার জিনটা কিন্তু অাপনার থেকেই পেয়েছি, মায়ের সব সুন্দর ছবিগুলো তো অাপনিই তুলে দিয়েছেন??
অাজ তাঁর সতেরো তম জন্মদিন। এই জন্মদিন তাঁর অন্য জন্মদিন গুলোর থেকে বিশেষ। কারণ অাজ মাহবুব ভাই অাসছেন। গত তিনটে জন্মদিনের একটাতেও মাহবুব ভাই অাসেননি, তাঁর পরীক্ষা ছিলো......
লেখকের সাথে নীলাক্ষীর পরিচয়টা কাকতালীয়। তবে শেষটা খুবই অনাকাঙ্ক্ষিত... #নীলাক্ষী আমার লেখা তৃতীয় গল্প:)
হাস্যরসাত্মক গল্প . মেয়েরা এত স্বার্থপর হয় কিভাবে? আমাকে টেনশনে ফেলে দিয়ে নিজে বিয়ের চিন্তায় মগ্ন! ভেবে চিন্তে আমার বন্ধু মিনহাজ কে কল দিলাম। ওকে বললাম এখুনি আমার সাথে দেখা করতে।
উপরের সিড়ি থেকে, সাদেক প্রায় চিৎকার করেই নিতুকে ডাকলো, ---অাপা সর্বনাশ! তাড়াতাড়ি অাসেন।ইন্নলিল্লাহ..
মিশু উত্তেজনায় কাঁপছে। কত সুন্দর জীবন দর্শন মেঘালয়ের। সত্যিই নতুন ভাবে নিজেকে আবিষ্কার করতে ইচ্ছে করছে ওর। আসলেই জীবনটা অনেক বেশি সুন্দর। এইযে কত সুন্দর জোৎস্না, চারিদিকে চাঁদের স্নিগ্ধ আলো! রাস্তার দুধারে গাছের সাড়ি, কত সুন্দর সবকিছু! চুল উড়ছে, মনটাও উড়তে চাইছে। উড়ে ভেসে যেতে ইচ্ছে করছে। মনের পাখা গজিয়েছে নাকি?
অামার ইচ্ছা করে চিৎকার করে বলি, মা অামার জীবনে একটা প্রচন্ড বাজে ছেলে ছিলো মা।সে অামার সব এলোমেলো করে দিয়ে হারিয়ে গেছে. ........ অাবিদ, তুমি কেনো অার অামাকে খো্জ করোনি???এখন কেমন অাছো তুমি? অামার এখনো ভীষণ কষ্ট হয় রাতে! অনেক রাগ করে অাছি। সামনে অাসো একবার মেরে শার্ট ছিড়ে ফেলবো তোমার...