অন্ধিসন্ধি
রিয়া নামক একটি বাঙালি মধ্য বৃত্য পরিবারের মধ্য বয়স্ক মহিলার লেখা , তার জীবনে ঘটে চলা কিছু অদ্ভুত , অব্যাক্ত ঘটনা । যা আগে তার আশপাশের চেনাজানা মানুষগুলিকে বলার বাঁ বোঝানোর বৃথা চেষ্টা করার পর , লিখে সবার কাছে পৌঁছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।।
রিয়া নামক একটি বাঙালি মধ্য বৃত্য পরিবারের মধ্য বয়স্ক মহিলার লেখা , তার জীবনে ঘটে চলা কিছু অদ্ভুত , অব্যাক্ত ঘটনা । যা আগে তার আশপাশের চেনাজানা মানুষগুলিকে বলার বাঁ বোঝানোর বৃথা চেষ্টা করার পর , লিখে সবার কাছে পৌঁছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।।
আমার ব্লগে প্রকাশিত আগের গল্প গুলো এক এক এখানে জমা করা হবে । ছোট ছোট গল্প একেক পার্টে একেকটা শেষ । আস্তে আস্তে সব গুলো গল্প জমা করবো এখানে । এর আগে একটা ভলিউম বের করেছি । আজকে দ্বিতীয়টা । এভাবে চলতে থাকবে !
ইফতি উঠে এসে আমার মাথাটা ধরে ফেললো।তারপর ওর মুখটা আমার মুখের কাছে নিয়ে আসলো।আমি লজ্জায় চোখ বন্ধ করে ফেললাম।ধুকপুকুনি টা বাড়তে শুরু করেছে।কেমন যেন অনুভূতি হচ্ছে।ইফতি একদম কাছে চলে এসেছে!
ছাদের রেলিং এর সামনে দাঁড়িয়ে আছে ইশিকা। অগ্রহায়ণের বাতাস অনুভব করছে। হঠাৎ চোখ পড়ল সামনের ছাদের দিকে। মনের অনুভূতিটা যেন নড়াচড়া দিয়ে উঠল। চোখটা বন্ধ করে জোরে নিঃস্বাস নিল। এক দৌড়ে ছুটে এল নিজের ঘরে।
অচেনা এক লোক সিদ্রাকে কিডন্যাপ করে নিয়ে এলো জঙ্গলের এক কুঁড়েঘরে। শুরু করলো একের পর এক অত্যাচার। এমন অপরাধের শাস্তি ওকে দেয়া হচ্ছে যা করার কথা ও ভাবতেও পারেনা। কিন্তু তাহলে ও শাস্তি পাচ্ছে কেন? এই অত্যাচারের শেষ কোথায়? লেখিকার কথা: সম্পূর্ণ শখের বশে একটা ড্রামার প্লটকে বেস করে লেখা শুরু করেছিলাম গল্পটা। শুরু করার সময়ে...
মিশু উত্তেজনায় কাঁপছে। কত সুন্দর জীবন দর্শন মেঘালয়ের। সত্যিই নতুন ভাবে নিজেকে আবিষ্কার করতে ইচ্ছে করছে ওর। আসলেই জীবনটা অনেক বেশি সুন্দর। এইযে কত সুন্দর জোৎস্না, চারিদিকে চাঁদের স্নিগ্ধ আলো! রাস্তার দুধারে গাছের সাড়ি, কত সুন্দর সবকিছু! চুল উড়ছে, মনটাও উড়তে চাইছে। উড়ে ভেসে যেতে ইচ্ছে করছে। মনের পাখা গজিয়েছে নাকি?
ব্লগে গল্প লিখছি সেই ২০১১ সাল থেকে । অনেক গল্প সেখানে জমা হয়ে গেছে । সেই গল্প গুলোই আস্তে আস্তে এখানে এনে জমা করা হচ্ছে । দুইটা ভলিউম এর আগে প্রকাশ হয়েছে ।
এক ভ্যাম্পায়ার সম্রাটের সাম্রাজ্য রক্ষার যুদ্ধের কিংবা এক সাধারণ মানবীর মানব জন্মের যবনিকাপাতের গল্প...
গল্পটা শুরু হয়েছে খুব সাধারণভাবে। কিন্তু শেষাংশটা আপনাকে সম্পূর্ণ গল্পটাকে নিয়ে আবার ভাবাবে..🙂
"তুমি ঐন্দ্রিলা, নীলিমার মতো অস্ফুটো অভিমানী। অদেখা স্বর্গের মতো সুন্দর, তোমার একজোড়া মায়াবী চোখ।
আয়ানের সাথে প্রিয়ন্ময়ীর প্রথম পরিচয় হয় ইউনিভার্সিটির লাইব্রেরীতে। ওদের বন্ধুত্ব একটা সময় বন্ধুত্বের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে এসে প্রেমে রুপ ন্যায়। কিন্তু এর পরেই কিছু ঘটনা প্রবাহ প্রিয়ন্ময়ীর জীবনকে উলোট পালোট করে দিয়েছে। প্রিয়ন্ময়ী কি পারবে আবার তার স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে?? অমীমাংসিত এক ভালোবাসার গল্প। (১-১১ পরিচ্ছেদ) Co...
লেখকের সাথে নীলাক্ষীর পরিচয়টা কাকতালীয়। তবে শেষটা খুবই অনাকাঙ্ক্ষিত... #নীলাক্ষী আমার লেখা তৃতীয় গল্প:)
বছর তিনেক অাগের দিকে। অামি তখন সিএমসিতে পড়ছি। ফাইনাল পরীক্ষার মাঝামাঝি এসে অামার ভীষণ জ্বর হয়ে গেলো। বাসায় জানালাম না, বাসায় জানানো মানে বাবা বলবেন, পরীক্ষা কুইট কর! সুতরাং জানানোর প্রশ্নই অাসে না।