|| শিমন্তীনি || ✔️
" শীমন্তীনি " ~ যে নারীর সিঁথি ভরা সিঁদূর ।। **Written in the form of a diary** Cover by @Elegiac_Damsel 💗
" শীমন্তীনি " ~ যে নারীর সিঁথি ভরা সিঁদূর ।। **Written in the form of a diary** Cover by @Elegiac_Damsel 💗
আমাদের পাশ দিয়ে একটা ট্রাক এগোয়। সাবধান, ট্রাক আসে।আমি লোকটাকে সাবধান করে দেই। সিএনজি চালক তাকে সাইড পরিবর্তে বরং ট্রাকের সাথে লাগিয়ে দেয়। গাজা খাইয়ুস না ওডা? (গাজা খেয়েছিস নাকি ব্যাটা?- চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষা)।ট্রাক থেকে কে যেন চেচায়। ওই মিয়া, চোখের মাথা খাইছেন? আমি চিতকার করে উঠি। হঠাত লোকটা পেছন ফিরে আমার দিকে তা...
-- এতে কি আছে অঙ্কিত? আমি দিয়ার দিকে না তাকিয়েই বললাম -- আমার প্রাণ। -- একটা কথা বলবো? -- বলো? -- তোমাদের ডিভোর্স হয়ে যাওয়ার পরও তোমরা একে অপরকে ভুলতে পারোনি তাই না অঙ্কিত? -- হয়তো না, কিন্তু হঠাৎ একথা তুমি বলছো কেন? বলে আমি দিয়ার দিকে তাকালাম। -- কি জানি, আমার মনে হলো তোমাদের দু'জনের মাঝখানে আমি এসে পড়...
নীলান্ত জোছনায় (উপন্যাস) ফেসবুক পেজঃ https://www.facebook.com/nilanto.jochonay/ বই মেলা ২০১৬ এক রঙা এক ঘুড়ি প্রকাশনা প্রচ্ছদঃ হুমাইরা আহমেদ তিহি
একটা বাস্তব ভালোবাসার গল্প। পড়লে সবটা পড়বেন অনেক কিছু শেখার আছে। সবটা পড়তে Read লেখাই ক্লিক করবেন। ধন্যবাদ
পথের ভাই অর্ণবের গল্প।🎸🎶 জীবন যখন চরম বাস্তবতার সম্মুখীন!! (কিছুটা ছায়াছবির আদলে)।
রুপা আর সব সাধারণ মেয়ের মতো। একদিনে তার জিবনে কত কিছু পরিবর্তন হয়ে যাবে তা এই গল্পে দেখানোর চেষ্টা করেছি।ধর্ষণের চেয়ে খুন করা ভালো।
উপরওয়ালা সবার জন্যই সর্বোত্তম কিছু ঠিক করে রেখেছেন। কিন্তু আমরা খানিক মরীচিকার পেছনে ছুটে জীবিনের রঙ হারিয়ে ফেলি। তারজন্য কিন্তু আমরা নিজেরাই দায়ী অধিকাংশে। তাই নিজের জীবন নিজের, নিজের জীবনের রঙ এর দায়িত্ব নিজের। নিজের জীবনকে রঙিন রাখার দায়িত্বও আমাদের নিজের। সবার জীবনে ভালোবাসা ঠিকই আসে, হয়তো ভালোবাসা বারবার আসে কিন্...
সদ্য বিবাহিত পাত্রের বাসর রাতে স্ত্রীকে ভুলে গিয়ে বিয়ের দিন চুরি হয়ে যাওয়া জুতার দুঃখে চোরকে গালমন্দ দিতে দিতে এ গল্পের শুরু... জীবনের অনেক গল্পই তিক্ততা দিয়ে শুরু হয়। কিন্তু কথায় আছে না, "শেষ ভালো যার, সব ভালো তার"? এ গল্পের শেষটাও কি তেমন??
রাত যত বাড়ছে, বাস ততই যাত্রী শূন্য হচ্ছে। এক পর্যায়ে সে খেয়াল করে সে ই বাসের একমাত্র যাত্রী। ঘটনাটি খুব অপরিচিত না... কিন্তু শেষটা কোথায়?
একই বাসায় থাকি । আমি ভাড়াটিয়া সে বাড়িওয়ালা । মেয়েটির সাথে কথা, হইয় দেখা হয় ! আমি যেমন আগ্রহী ঠিক সেও তেমনি ! সামনে এগিয়ে চলে দুজনের পথ এক সাথে !
নাহার জোরে মাথা নাড়ায় অর্থাৎ বোঝতে পেরেছে। আসলে নাহার (E = mc^2) সূত্রটা আগামাথা কিছুই বোঝেনি! পলাশ যতক্ষণ ধরে ওকে সূত্র বোঝাচ্ছিলো ততক্ষণ ও একমনে পলাশের দিকে তাকিয়ে ছিলো। তার 'কলম হাতে নিয়ে নড়াচড়া করা', 'মাথায় হাত রেখে খাতায় লেখা', 'সূত্র বোঝানোর সময় বিভিন্নভাবে ভ্রু কুঁচকানো' সব কিছু নাহারকে অভিভূত করে। সব কিছু। ❀
ছাদের রেলিং এর সামনে দাঁড়িয়ে আছে ইশিকা। অগ্রহায়ণের বাতাস অনুভব করছে। হঠাৎ চোখ পড়ল সামনের ছাদের দিকে। মনের অনুভূতিটা যেন নড়াচড়া দিয়ে উঠল। চোখটা বন্ধ করে জোরে নিঃস্বাস নিল। এক দৌড়ে ছুটে এল নিজের ঘরে।
মাঝে মাঝে কবিতা লিখার চেষ্টা করি। আমার সব কবিতা গুলোকে এইখানে অন্তরভুক্ত করার ইচ্ছা আছে। আশা করি সবার ভালো লাগবে