প্রতিকূল পরিবেশে একা ঘুরতে ঘুরতে সোহেল মনে করছেন, জীবন একটি নিঃস্বার্থ যাত্রা। সে জানতে চাইল একা হওয়ার অনুভূতি কেমন। সে একা হওয়ার কারণ ছিল তার বন্ধুর বিরহ।
সে স্মরণ করছেন, যে সে আর তার বন্ধুরা একসাথে হাসি-খুশি, পার্টি-প্রয়োজন, স্কুল-কলেজ, অনেক কিছু একসাথে করে ফেলেছিল। সেই বন্ধুরা আর নেই।
সোহেলের জীবনের একটি অংশ ছিল তার বন্ধুর সাথে স্কুলে যাওয়া। সেখানে সে অনেক কিছু শিখেছিল। বন্ধুরা একসাথে হাসি-খুশি করে ফেলত। বিশেষত তার একজন বন্ধুর সাথে সে খুব ভালো সম্পর্ক রেখেছিল।
সেই বন্ধুর নাম ছিল আরিফ। আরিফ একজন বুদ্ধিমান, চাপল, আনন্দময়, উদ্যমী, একজন স্বাধীন, স্বাভাবিক মানুষ। সে সবসময় সেরা হওয়া চাই।
সেই আরিফের মৃত্যুর পর, সোহেলের জীবনে একটি অবুঝ স্থান ছিল। সে আর আনন্দ পাওয়া যাচ্ছিল না। সেই আনন্দ যে সে আরিফের সাথে পাওয়া যেত।
সোহেল মনে করছেন, জীবন একটি নিঃস্বার্থ যাত্রা। সে একা হওয়ার কারণ ছিল তার বন্ধুর বিরহ। সে জানতে চাইল, কিভাবে সেই আনন্দ ফিরে আসবে।
সোহেলের জীবনের একটি অন্যতম উপহার ছিল আরিফের একটি পুরাতন ডায়েরি। সেখানে আরিফের জীবনের অনেক কিছু থাকছিল। সোহেল সেই ডায়েরিটি খুব ভালোভাবে রাখতে চাই।
সে মনে করছেন, তার বন্ধুর সাথে যে আনন্দ পাওয়া যেত, সেটি ফিরে আসবে না। কিন্তু তার বন্ধুর সাথে যে স্মৃতি ছিল, সেটি সে সবসময় মনে রাখবে।
সোহেলের জীবনের একটি অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল, তার বন্ধুর জন্য একটি উপন্যাস লিখা। সে কিছুদিনের মধ্যেই উপন্যাসটি লিখে ফেলল।
উপন্যাসের নাম ছিল "বন্ধু বিরহে". সেখানে সোহেল তার বন্ধুর বিরহ কীভাবে ভয়ংকর হয়ে উঠেছে, সেটি লিখেছেন।
উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়ে গেল। সে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। সোহেল তার বন্ধুর জন্য একটি উপন্যাস লিখে ফেলে খুব সন্তুষ্ট।
সে মনে করছেন, তার বন্ধুর সাথে যে আনন্দ পাওয়া যেত, সেটি ফিরে আসবে না। কিন্তু তার বন্ধুর সাথে যে স্মৃতি ছিল, সেটি সে সবসময় মনে রাখবে।
"বন্ধু বিরহে" উপন্যাসটি সে তার বন্ধুর জন্য লিখেছিল। কিন্তু তার বন্ধুর সাথে যে আনন্দ পাওয়া যেত, সেটি ফিরে আসবে না।
কিন্তু সেই বন্ধুর সাথে যে স্মৃতি ছিল, সেটি সে সবসময় মনে রাখবে। "বন্ধু বিরহে" উপন্যাসটি সে তার বন্ধুর জন্য লিখেছিল।
তার বন্ধুর নাম ছিল আরিফ। আরিফের মৃত্যুর পর, সোহেলের জীবনের একটি অবুঝ স্থান ছিল।
সে "বন্ধু বিরহে" উপন্যাসটি লিখে ফেলেছিল। সে তার বন্ধুর জন্য লিখেছিল। কিন্তু সেই আনন্দ যে সে আরিফের সাথে পাওয়া যেত, সেটি ফিরে আসবে না।
কিন্তু সেই আনন্দ যে সে আরিফের সাথে পাওয়া যেত, সেটি সে সবসময় মনে রাখবে।
একদিন সোহেল মনে করল, তার বন্ধুর জন্য "বন্ধু বিরহে" উপন্যাসটি লিখা।
উপন্যাসটি খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। "বন্ধু বিরহে" উপন্যাসটি সে তার বন্ধুর জন্য লিখেছিল।
কিন্তু তার বন্ধুর সাথে যে আনন্দ পাওয়া যেত, সেটি ফিরে আসবে না। কিন্তু সেই আনন্দ যে সে আরিফের সাথে পাওয়া যেত, সেটি সে সবসময় মনে রাখবে।
"বন্ধু বিরহে" উপন্যাসটি সে তার বন্ধুর জন্য লিখেছিল। কিন্তু তার বন্ধুর সাথে যে আনন্দ পাওয়া যেত, সেটি ফিরে আসবে না।
কিন্তু সেই আনন্দ যে সে আরিফের সাথে পাওয়া যেত, সেটি সে সবসময় মনে রাখবে। "বন্ধু বিরহে" উপন্যাসটি সে তার বন্ধুর জন্য লিখেছিল।
তার বন্ধুর নাম ছিল আরিফ। আরিফের মৃত্যুর পর, সোহেলের জীবনের একটি অবুঝ স্থান ছিল।
সে "বন্ধু বিরহে" উপন্যাসটি লিখে ফেলেছিল। সে তার বন্ধুর জন্য লিখেছিল।
কিন্তু সেই আনন্দ যে সে আরিফের সাথে পাওয়া যেত, সেটি ফিরে আসবে না। কিন্তু সেই আনন্দ যে সে আরিফের সাথে পাওয়া যেত, সেটি সে সবসময় মনে রাখবে।
একদিন সোহেল মনে করল, তার বন্ধুর জন্য "বন্ধু বিরহে" উপন্যাসটি লিখা।
উপন্যাসটি খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। "বন্ধু বিরহে" উপন্যাসটি সে তার বন্ধুর জন্য লিখেছিল।
কিন্তু তার বন্ধুর সাথে যে আনন্দ পাওয়া যেত, সেটি ফিরে আসবে না। কিন্তু সেই আনন্দ যে সে আরিফের সাথে পাওয়া যেত, সেটি সে সবসময় মনে রাখবে।
"বন্ধু বিরহে" উপন্যাসটি সে তার বন্ধুর জন্য লিখেছিল। কিন্তু তার বন্ধুর সাথে যে আনন্দ পাওয়া যেত, সেটি ফিরে আসবে না।
কিন্তু সেই আনন্দ যে সে আরিফের সাথে পাওয়া যেত, সেটি সে সবসময় মনে রাখবে। "বন্ধু বিরহে" উপন্যাসটি সে তার বন্ধু কে উৎসর্গ করেছিলো ।
YOU ARE READING
বন্ধু বিরহ
Tâm linhকিন্তু সেই আনন্দ যে সে আরিফের সাথে পাওয়া যেত, সেটি সে সবসময় মনে রাখবে। "বন্ধু বিরহে" উপন্যাসটি সে তার বন্ধুর জন্য লিখেছিল।