সকালবেলা নন্দিতার মেজাজটাই বিগড়ে গেলো। প্রতিটা দিন অফিস যাওয়ার আগে রাজ ওকে জোর করে এক দফা চুদে তবেই বিছানা ছাড়বে। নন্দিতার আপত্তি ছিলো না। কিন্তু সকালবেলা রাজের বড্ড তাড়াহুড়ো থাকে। অফিসের দেরী হয়ে যাওয়ার বাহানায় শুধু নিজের ফেদা বের হবার সাথেই নন্দিতার গুদ থেকে বাড়াটা বের করে ওয়াশরুমে চলে যাবে। এদিকে নন্দিতার শরীর জুড়ে লাভা টগবগ করতে থাকে৷ এতোবার বলেছিলো, এত তাড়াহুড়ো করে আমাকে লাগাতে আসবে না। কিন্তু কে শুনে কার কথা।
স্নান করে জামা কাপড় পরে রাজ ঘরে এসে জিজ্ঞাসা করলো,
- কি গো, উঠবে না?
চাদরের নিচে নগ্ন শরীরটাকে নিজের হাতে ছুঁতে ছুঁতে নন্দিতা বললো,
- আরেকটু পর।
- নাস্তা খাওয়াবে না?
- এতোক্ষণ আমাকে খেয়েও পেট ভরেনি?
- তোমাকে সারাজীবন খেলেও মন ভরবে না, সোনা।
নন্দিতার ঠোঁটে চুমু খেয়ে রাজ চলে গেলো। নাস্তাটা ও অফিসে গিয়ে করে নিবে৷ রাজ চলে যেতেই নন্দিতা দীর্ঘশ্বাস ফেললো।
বিছানার চাদরটা গা থেকে একঝটকায় ফেলে দিয়ে নিজের দু হাতে ঠাসা মাই দুটো চেপে ধরলো। রাজের সাথে বিয়ের সবে মাত্র পাঁচ মাস হয়েছে। এর মধ্যেই নন্দিতার ৩২ সাইজের মাই দুটো বড় হয়ে ৩৬ হয়ে গেছে৷ নন্দিতার ছোট হাত দুটোতে ওগুলো ঠিকঠাক আটে না৷ রাজের বিশাল হাতের চটকানা খাওয়ার পর নন্দিতার ছোট হাতের পিষনে ওদের উপর তেমন প্রভাব পরছে না। দু আঙ্গুলের মাঝে মাইয়ের বোটা দুটো ধরে খেলতেই কিছুক্ষণের মধ্যে বোটা দুটো খাড়া হয়ে গেলো। সেই সাথে গুদ থেকে আরও জল ঝরতে থাকলো।
নন্দিতার এক হাত ধীরে ধীরে নেমে গেলো নিচে৷ গুদের ফাঁক থেকে তখনো রাজের ফেদা ঝরে পরছে। বাম হাতের দুটো আঙ্গুল একসাথে গুদের মধ্যে ঢুকিয়ে দিতেই নন্দিতার মুখ থেকে আর্তনাদ বেরিয়ে এলো,
- আহহহহ!
কিন্তু ও থামলো না। ধীরে ধীরে আঙ্গুল দুটো ভেতর বাহির করতে থাকলো। অন্য হাতে পালা করে মাই দুটো দলাই মলাই করছে। কিছুক্ষণের মধ্যে গতি বাড়িয়ে দিলো সেই সাথে ধনুকের মতো বাঁকা হতে থাকলো নন্দিতার শরীর৷ মুখ দিয়ে বের হলো আত্মতুষ্টির আওয়াজ।

YOU ARE READING
চোরাবালি
Romanceস্বামী রাজ ও দেবর রুপকের সাথে নন্দিতার দ্বিমুখী সুখ প্রাপ্তির বর্ণনা।