মনিটরের দিকে তাকিয়ে প্রফেসর আলিম আঁতকে উঠলেন।মনিটরে দেখাচ্ছে লেখার বয়স -২৪০০ বছর!!তিনি তা বোঝার বোঝে গেলেন।এটা ভবিষ্যত থেকে বর্তমানে চলে এসেছে।আরো ভালোভাবে বলা যায়, ২৪০০ বছর পরের লেখা।আর তা লিখিত হয়েছে তার সাংকেতিক ভাষা দ্বারা!
...................দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর যখন মেভস্যন্স ফল্সমে সমসয় টেস্ট হলো তখন লেসকস্ম পর্দায় ভেসে উঠল
"Unidentified metal!!!Outside of Milkway Galaxy.........."হঠাৎ করেই সব কম্পিউটারের স্কিনের মতোই পরিষ্কার হয়ে গেল প্রফেসর আলিমের কাছে।তার ঠোঁটে সূক্ষ হাসির রেখা ফুটে উঠল।তিনি কিছুটা প্রশান্তিও বোধ করলেন।তিনি পঞ্চদশ মাত্রার কসমোক(লেজার কাটার) নিয়ে আজানা বস্তুটির নমুনা নিলেন।তারপর তা পরীক্ষা করতে উদ্ধত হলেন।
কিন্তু তার জন্য আরো কিছু অপেক্ষা করছিল।তাকে হতবাক করে দিয়ে নমুনাটি ঐ বস্তুরটির সাথে জোড়া লেগে গেল।তারপর অপ্রত্যাশিত ভাবেই আলোক বিচ্ছুরিত হতে লাগল বস্তুটি হতে।তিনি যেন চোখে কিছুই দেখতে পেলেন না।কিন্তু তার চোখে ফসফিসছ গ্লাস ছিল যা দিয়ে যেকোন আলো বা ঐ জাতীয় জিনিস এমনকি অত্যন্ত ক্ষুদ্র জিনিস দেখা সম্ভব।কিন্তু ঐ আজানা আলোর কাছে তার এই গ্লাস কোন পাত্তাই পেলো না।
আলোকছটা কেটে যেতেই দেখতে পেলেন যে ঐ বস্তুটি আর নেই!!!!হঠাৎ করেই এলো আবার চলে গেল।প্রফেসর কি হলো বুঝতেই পারলেন না।তবে তিনি এটা অনুভব করলেন তার আজ অস্বাভাবিক কিছুর অভিজ্ঞতা হয়েছে।তার কেবল মনে হতে লাগল ভবিষ্যতে তার সৃষ্টিকর্ম নিশ্চয়ই কোন কাজে ব্যবহৃত হবে এবং সেটা যে কোন মামুলি ব্যাপার হতে পারে না, তাও বুঝতে পারলেন।
তিনি কি ভেবে হঠাৎ তাঁর নোটখাতাটা হাতে নিলেন।..........