পাখির কোলাহল
ঘুড়ির সাথে সাদা মেঘের দল।গ্রীষ্মের দুপুরের ঘুর্ঘরে
ঘুঘু গাইছে কিছু দূরে ।
রাতের বেলার ঝিঁঝিঁ ,
শেয়ালগুলোর হাক ;
ডাহুক এর ডাক!জোনাকিরা উড়ে পুকুর-পারে ঝোপ-ঝাড়ে ,
হলদে-সবুজ আলোয় যেন তারা নিভু নিভু চাঁদ।জ্যোৎস্নার আলোয় চোখে পড়ে দূর প্রান্তের মাঠ
মাটির মেঠো পথ বলছে -
আমায় দেখো ;
" চন্দ্রপ্রভা'য় আমি নিস্তব্ধ সৌন্দর্যের ছাপ "ফিঙে উড়ছে,
সবুজ সোনালী ধানসারিতে বসে দুলছে।
বন্দের কোন এক মাঠে গোল্লাছুট , কানামাছি
আর আয়রে আমার "টিয়ে" "টগর" কিংবা "গোলাপ"
- এর হাট চলছে।বিলের কোন এক পারে বক
ঠ্যাং দুটি ডুবিয়ে ঠোঁট জোড়া চুবিয়ে
ধরছে না পুঁটি যা পাচ্ছে গিলে খাচ্ছে -
না হয় উড়ে চলে যাচ্ছে।কোন এক পুকুরে প্রথম বেলার দুপুরে
বরই গাছের উপর থেকে তারা দিচ্ছে ঝাঁপ ,
ভিজে চোখ লাল কোন এক বেটার বাপ!
ঘাট থেকে নিয়ে সাবান-টুকরা উড়ে গেল কাক!জাল ঠেলে ধরছে - কই, পুঁটি, টেংরা, শোল
আর ছোট-চিংড়ির ঝাঁক , ধানের আগে যেখানে জমেছে মেঘের দান করা -
নিয়মিত বন্যার ভাঁডার।আবার আসবে রাতের আঁধার
তার আগে সন্ধায় মোড়ের-বাজার!
ভাজাপোড়া, সন্দেশ, মুড়ি-মোয়া
দুধ-চা হাতে গপ্পে মজার এক
হাসিখুশি জীবনে সরল-শ্যামল -এ
যেখানে আসমানিরা থাকে ।

DU LIEST GERADE
আসমানি'র কুঁড়েঘর
Aktuelle Literaturযেখানে আসমানিরা থাকে। আপনার পরিচিত বানান - " আসমানী "