অতঃপর তুমি আমি
এটা আমার প্রথম উপন্যাস "প্রতিশোধ" এর সিক্যুয়েল। হুট করে গল্পটা মাথায় চলে এসেছে। আমিও লিখে ফেললাম। যদিও এভাবে সিক্যুয়েল লেখার অভ্যেস নেই আমার। খুব বেশি হলে ছোট গল্প লিখি। এটা লিখতে গিয়ে একটু বড় হয়ে গেছে।
এটা আমার প্রথম উপন্যাস "প্রতিশোধ" এর সিক্যুয়েল। হুট করে গল্পটা মাথায় চলে এসেছে। আমিও লিখে ফেললাম। যদিও এভাবে সিক্যুয়েল লেখার অভ্যেস নেই আমার। খুব বেশি হলে ছোট গল্প লিখি। এটা লিখতে গিয়ে একটু বড় হয়ে গেছে।
মিশু উত্তেজনায় কাঁপছে। কত সুন্দর জীবন দর্শন মেঘালয়ের। সত্যিই নতুন ভাবে নিজেকে আবিষ্কার করতে ইচ্ছে করছে ওর। আসলেই জীবনটা অনেক বেশি সুন্দর। এইযে কত সুন্দর জোৎস্না, চারিদিকে চাঁদের স্নিগ্ধ আলো! রাস্তার দুধারে গাছের সাড়ি, কত সুন্দর সবকিছু! চুল উড়ছে, মনটাও উড়তে চাইছে। উড়ে ভেসে যেতে ইচ্ছে করছে। মনের পাখা গজিয়েছে নাকি?
পুনমকে অামি প্রথম দেখি বিয়ের দিনই! রেজিস্টৃর পরে যখন মালাবদলে অামাকে ও'র কাছে নিয়ে যাওয়া হলো, ও কিন্তু একবার ও তাঁকায়নি অামার দিকে। শাড়ি ঠিক করার অজুহাতে নিচু হয়ে টিস্যু চেপে বারবার চোখ মুছছিলো।
হাস্যরসাত্মক গল্প . মেয়েরা এত স্বার্থপর হয় কিভাবে? আমাকে টেনশনে ফেলে দিয়ে নিজে বিয়ের চিন্তায় মগ্ন! ভেবে চিন্তে আমার বন্ধু মিনহাজ কে কল দিলাম। ওকে বললাম এখুনি আমার সাথে দেখা করতে।
ইমরানের মৃত্যুর বছর খানেক পেরোনোর আগেই ওর ভাসুরের সাথে বিয়ে নিয়ে চাপ আসলো। না, আপন ভাসুর নয়, চাচাতো ভাসুর। ওদের বিয়ের পর খুব বেশিদিন তিনি দেশে থাকেন নি। তরীকে তিনি ভাইয়ের বউ হিসেবেও যথেষ্ট স্নেহ করতেন। অথচ এই লোককে কিনা তরীর বিয়ে করতে হবে? তাও আবার স্বামী বিয়োগের বছর পেরোনের আগেই? কেন? তরীর দুই সন্তান আছে বলে? নাকি জি...
ইফতি উঠে এসে আমার মাথাটা ধরে ফেললো।তারপর ওর মুখটা আমার মুখের কাছে নিয়ে আসলো।আমি লজ্জায় চোখ বন্ধ করে ফেললাম।ধুকপুকুনি টা বাড়তে শুরু করেছে।কেমন যেন অনুভূতি হচ্ছে।ইফতি একদম কাছে চলে এসেছে!
বাংলা রোমান্টিক থ্রিলার। ভালবাসা বলে কয়ে আসেনা তার জলজ্যান্ত প্রমান নিঝুম নামের মেয়েটি। ভার্সিটি পড়ুয়া হাসিখুশি মেয়েটা হুট করেই প্রেমে পড়ে যায় অচেনা একটি মানুষের। আর তারপরই জন্ম নেয় কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত মুহূর্তের, যার ফলশ্রুতিতে অদ্ভুত সব ঘটনা ঘটতে থাকে ওদেরকে ঘিরে। কিন্তু সব প্রতিকুলতাকে একদিকে ঠেলে ফেলে দিয়ে নিঝুম আর...
মৈত্রী অবাক হয়ে গেল কথাটা শুনে।দারুণ একটা কথা বলেছে মিশু।দুনিয়ায় সবাই সুস্থ, সুন্দর হয়ে গেলে এত বিচিত্রতা তো থাকবে না।সবাইকেই একরকম লাগবে।কিছু অস্বাভাবিক মানুষ থাকলেও কোনো ক্ষতি তো নেই।যেমন, মিশু একটু পাগল পাগল স্বভাবের।ওর এই পাগলামি গুলোর জন্যই ওকে সবার থেকে আলাদা মনে হয়।ও যদি গম্ভীর টাইপের ম্যাডাম হয়ে হাটাহাটি করে,ও...