(My 2nd story) ভালবাসা একটি অদৃশ্য তৃপ্তি দেয়।ভালবাসার মানুষ যখন পাশে থাকে তখন সব অসম্ভবকে সম্ভব মনে হয়।কিন্তু ভালবাসার মানুষটি যখন হিংস্র পশুর ন্যায় প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে উঠে তখন ভালবাসা বলে দুনিয়াতে কিছু আছে বলে অসম্ভব লাগে।ভালবাসা তখন তাচ্ছিল্যময়ী হয়ে উঠে......।
This is an most criticized story in Facebook. By Mishu Moni. I am collector of this story. You can find this writer on Facebook Mishu Moni. I am not the owner But I jusy upload it fully from Facebook because the writer was not uploaded full story in wattpad.
গল্পটি একটি মেয়ের, যে তার সমগ্র জীবনটাই উতসর্গ করেছে অন্নের জীবনের সুখ খোজার কাজে। তার সাথে জরিয়ে থাকা সবার জন্য সে যেন এ্যান্জেল। কিন্তু নিজের জীবনের সুখটুকু তার পাওয়া হয়ে ওঠে না।
WRITTEN BY আফরোজা হাসান ("নিয়তি" অন্যরকম একটি ভালোবাসার কাহিনী। যে কাহিনীর চরিত্ররা নিয়তির রঙে রাঙিয়ে শিখিয়ে যাবে কাউকে ভালোবাসার জন্য তার কাছে থাকা জরুরি নয়, তার প্রতি ভালোবাসা থাকাটা জরুরি... "নিয়তি" একে অন্যেকে ছাড়া বেঁচে থাকাটাও দুঃস্বপ্ন ভাবা দুজন মানুষের বিচ্ছেদ, অতঃপর সেই বিচ্ছেদের সাথেই খুশি মনে জীবন পথে এগিয়ে...
কাঁচা হাতে লিখার চেষ্টা। অনেক গুলি বই পড়ার পর এমন টা লিখতে ইচ্ছে হলো। 🙂 ভালো না লাগলে দুঃখিত। 🙂
কয়েকটি জীবনের চড়াই-উতরাই, হাসি কান্না, সুখ দুঃখের কাহিনী নিয়েই লেখা #এক_টুকরো_মেঘ
আসিফের সামনে বিয়ে।বাবার চড় খাওয়ার পর বিয়েতে মানা করার আর কোন উপায়ও নেই।বাবাকে নানাভাবে চেষ্টা করেও এই বিয়ে থামানো যাচ্ছে না। কেন বিয়ে থামাতে হবে?বিয়ে তো আসিফের ছয় মাসের প্রেমিকা প্রিয়ন্তির সাথেই।তবে কেন আসিফ এই বিয়ে ভাঙার চেষ্টা করছে? কারণ প্রিয়ন্তি মাত্র নবম শ্রেণির ছাত্রী।আর আসিফ এইচএসসি পরীক্ষার্থী।এত কম বয়সে কোনো...
"প্রেমে পড় বারণ কারণে অকারণ মনে পড়লেও আজকে তোমায় মনে করা বারণ।।" খুবই হাসিখুশি খামখেয়ালি একটা মেয়ে আলতা যার কারো কাছেই বেশিদিন মন টিকে না। সে হঠাৎ এক অফিসারের প্রেমে পড়ে। কিন্তু আলতার প্রেমে পড়া অফিসার আহসান টগরের বারণ কেন? শেষ পর্যন্ত কীভাবে হ্যাপি এন্ডিং হয় সেটাই দেখার পালা...!
জিনীয়া ইসলাম জেনী। "ভালবাসা" ...এই শব্দ থেকে সে এখন পালিয়ে বেড়ায় । এর পেছনে অবশ্যই কারণ আছে । কারনটি হল সে যাকেই ভালবেসেছে সেই তাকে ছেড়ে চলে গেছে ।এজন্য সে ভালবাসতে ভয় পায় । ১৮ বছর বয়সে জেনী জানতে পেরেছিল তার জীবনের অপ্রিয় সত্যগুলো ।সবকিছু জেনে তবুও তার মন হাল ছেড়ে দেয়নি একটি আশার । আর আশাটি হল একজন বিশেষ ব্যক্ত...
ছাদের রেলিং এর সামনে দাঁড়িয়ে আছে ইশিকা। অগ্রহায়ণের বাতাস অনুভব করছে। হঠাৎ চোখ পড়ল সামনের ছাদের দিকে। মনের অনুভূতিটা যেন নড়াচড়া দিয়ে উঠল। চোখটা বন্ধ করে জোরে নিঃস্বাস নিল। এক দৌড়ে ছুটে এল নিজের ঘরে।
উপরওয়ালা সবার জন্যই সর্বোত্তম কিছু ঠিক করে রেখেছেন। কিন্তু আমরা খানিক মরীচিকার পেছনে ছুটে জীবিনের রঙ হারিয়ে ফেলি। তারজন্য কিন্তু আমরা নিজেরাই দায়ী অধিকাংশে। তাই নিজের জীবন নিজের, নিজের জীবনের রঙ এর দায়িত্ব নিজের। নিজের জীবনকে রঙিন রাখার দায়িত্বও আমাদের নিজের। সবার জীবনে ভালোবাসা ঠিকই আসে, হয়তো ভালোবাসা বারবার আসে কিন্...
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত পরিনীতা উপন্যাসের ছায়া অবলম্বনে... লেখার চেষ্টা করেছি। তবে এটা হুবুহু ওটার কপি নয়, স্থান, কাল সবই ভিন্ন। আশাকরি গল্পটি আপনাদের ভালো লাগবে।
এখানকার প্রতিটি গল্প আমার পাঠকদের শখের লেখা। তারা তাদের পছন্দের চরিত্রকে নিজেদের ইচ্ছের ফ্রেমে বন্দী করেছে, আশা করি তাদের অনভ্যস্ত লেখা আপনাদের ভালো লাগবে, কারন লেখাগুলো আমার চরিত্র বা চিত্রায়ন থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন কিন্তু মিস্টি আর সুন্দর 😊
