রশ্নী আবরার নামের ক্রাইম রিপোর্টারের হাতে উদ্ধার হয় এক নাম না জানা ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলা শিশু।রশ্নী আহত হয় এই ভেবে,মানুষ নিজের জাতকে কত তুচ্ছ করছে,এক মা,একটা পরিবার তাদের রক্তে জন্ম নেয়া সন্তানকে কেমন করে ছুড়ে ফেলে! ঘটনা কি এখানেই শেষ?না! মরার জন্য ফেলে রেখেও শান্তি হয়নি,আবার এসেছে ওকে হত্যা করতে!একবার,দুবার,বারবার একই...
কাঁচা হাতে লিখার চেষ্টা। অনেক গুলি বই পড়ার পর এমন টা লিখতে ইচ্ছে হলো। 🙂 ভালো না লাগলে দুঃখিত। 🙂
ছাদের রেলিং এর সামনে দাঁড়িয়ে আছে ইশিকা। অগ্রহায়ণের বাতাস অনুভব করছে। হঠাৎ চোখ পড়ল সামনের ছাদের দিকে। মনের অনুভূতিটা যেন নড়াচড়া দিয়ে উঠল। চোখটা বন্ধ করে জোরে নিঃস্বাস নিল। এক দৌড়ে ছুটে এল নিজের ঘরে।
জীবনে সবারই এমন কিছু অনুভূতি থাকে যা প্রকাশ করতে কোনো বড় রচনা লেখা লাগেনা। অল্প কথাতেই প্রকাশ হয়ে যায়। এই বইটাতেও তেমন কিছু অনুভূতি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। [ Highest ranking so far #1 in Random ]
ঝুম বৃষ্টির সন্ধ্যা, কফি বানাচ্ছে মাহিন, তার ও স্ত্রী এর জন্য। হঠাত দরজায় টোকা, অন্ধকারে কে এল যে বদলে দিতে পারতো তাদের জীবনের অনেক কিছুই?
পথ সিরিজের ★ত্রিমাত্রা★ ও ★প্রত্যাবর্তন প্রহেলিকা★ উপন্যাসের অবলম্বনে আমার নতুন উপন্যাস, ★সর্প পর্বত★ → অনেকদিন পর লেখা ৪ অধ্যায়ের আমার এই উপন্যাসে থাকছে প্রত্নতাত্ত্বিক রহস্য, পৌরাণিক কাহিনী, গুপ্তধন, থ্রিলার, ভয়, এক্স্যান ও এডভেঞ্চারে ভরপুর সংমিশ্রণ। আশাকরি উপন্যাসটি সবার ভালো লাগবে, যারা থ্রিলার গল্প পছন্দ করেন ত...
I don't miss u Part:1 রাত ঠিক ১২ টা ৩২ মিনিট। ফোণে মেসেজ এল একটা। ঘুম ঘুম চোখে চেক করছিলো জারা। নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিল না। ঘুমের ঘরে ভুল দেখছে নাতো। উঠে বসল। দৌড়ে গেল বারান্দায়। চেনা মানুষটা অচেনা কিছু কথা লিখে পাঠাইছে। মেসেজটা ছিল- " আমার চেনা সবচেয়ে ভাল একটা মেয়ে তুমি। তোমায় ভাল ও বাসি অনেক। কিন্তু অসহা...
অনেকক্ষণ ঝেড়ে কেশেও যখন শান্ত হৃদির দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হলো না তখন সরাসরি গিয়ে হ্যালো বলতে হলো। ----- হ্যালো! আমার নাম শান্ত। তুমি নিশ্চয়ই আমাকে চেনো? তুমি হৃদি তাই না? ----- হ্যাঁ। ----- বাই দা ওয়ে, পরিচয় তো হয়েই গেলো। তাহলে আজ থেকে আমরা বেস্ট ফ্রেন্ড, OK? হৃদির তো আক্কেল গুড়ুম! যে ছেলে এতো দিন কথা বলা তো দূরে...
যিনাত সাকিবকে খুব করে চায়। কিন্তু কারো কাছ থেকে ভালোবাসা চাওয়ার আগে তো নিজেকে তার যোগ্য করে তুলতে হবে। যিনাত একটা সাধারণ মেয়ে যাকে নিজের সব ক্লাসমেইটরাই বোধ হয় ভালো করে চিনে না, অপরদিকে সাকিব জনপ্রিয় একজন গায়ক। সে কোন মুখে সাকিবের কাছে তার ভালোবাসার প্রতিউত্তর চাইবে? ★ A Mahtim Sakib Fanfiction.. জানি মাহতিম কখনোই এটা...
সবাই সুন্দর করে নিজের নাম বললেও উনি সেদিন শুধুমাত্র দুটো কথাই বলেছিলেন। নিঃসংকোচে, "তমা মিস, লাস্ট ব্রেঞ্চে বসেছি বলে আমাকে গাধা ছাত্র ভাববেন না কিন্তু।" একটু থেমে... "আপনি দেখতে অনেক অনেক সুন্দর, আপনাকে আমার পছন্দ হয়েছে।" এটুকু বলে উনি বসে গিয়ে ছিলেন। সেদিন দশ বছরের বাচ্চার মুখে সেই কথা শুনে আমি একটু লজ্জাই পেয়েছিলা...
"প্রেমে পড় বারণ কারণে অকারণ মনে পড়লেও আজকে তোমায় মনে করা বারণ।।" খুবই হাসিখুশি খামখেয়ালি একটা মেয়ে আলতা যার কারো কাছেই বেশিদিন মন টিকে না। সে হঠাৎ এক অফিসারের প্রেমে পড়ে। কিন্তু আলতার প্রেমে পড়া অফিসার আহসান টগরের বারণ কেন? শেষ পর্যন্ত কীভাবে হ্যাপি এন্ডিং হয় সেটাই দেখার পালা...!
সেই অাট বছর অাগে, এক বিকেলে শিহাবের এক দুসম্পর্কের ফুফা এসে বাবার হাত ধরে কেঁদে বলেছিলেন, ----অাপনার মেয়েকে অামার বোনপোর জন্য চাই। বাবা-মা মরা দুঃখ দুর্দশায় একা বড় হওয়া ছেলেটা, জীবনে নিজের জন্য কিছু চায়নি। এই প্রথম নিজের জন্য কিছু পছন্দ করে চেয়েছে। যদি অাপনার মর্জি হয়??
উপরের সিড়ি থেকে, সাদেক প্রায় চিৎকার করেই নিতুকে ডাকলো, ---অাপা সর্বনাশ! তাড়াতাড়ি অাসেন।ইন্নলিল্লাহ..
২০০৮ সাল।ইন্টারমিডিয়েট পাস করেছি তখন।দেখতে ভালো হওয়ায়, বিয়ের খুব প্রস্তাব অাসতো।অামি ছাত্রী ভালো ছিলাম।পড়ার অাগ্রহ ছিলো, বিয়ে করার প্রশ্নই অাসেনা।তারপর ?
পুনমকে অামি প্রথম দেখি বিয়ের দিনই! রেজিস্টৃর পরে যখন মালাবদলে অামাকে ও'র কাছে নিয়ে যাওয়া হলো, ও কিন্তু একবার ও তাঁকায়নি অামার দিকে। শাড়ি ঠিক করার অজুহাতে নিচু হয়ে টিস্যু চেপে বারবার চোখ মুছছিলো।
জাতীয় পর্যায়ে এই গুণী মানুষদের সম্মাননা ও পুরষ্কার পাবার কারণ; তাঁদের সমাজে বহুমুখী অবদান। এই অনুষ্ঠানে নারী হিসেবে এই বিশেষ সম্মাননা প্রথমবারের মত পাচ্ছেন, ড.নিনীকা চৌধুরী।তিনি সম্মাননা ও পুরস্কার নেবার পর অনুষ্ঠান সঞ্চালক তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, ------অাচ্ছা! অাপনার তো অনেকগুলো পরিচয় ম্যাম, এই যেমন অাপনি একাধারে একজন...
নীরা সামনে এগিয়ে গেলো। একজন স্যুট টাই পরিহিত ভদ্রলোক উহ্ অাহ্ করছেন! তাঁর হাত কেঁটে গেছে। গলগল করে রক্ত পড়ছে।রক্তে নীল স্যূটের বেশিরভাগই মাখামাখি।মেঝেতে পরে অাছে কিছু এলোমেলো কাগজপত্র। বেশিরভাগেই রক্ত! কিন্তু লোকটা কাটা হাত নিয়ে অাহাম্মকের মত ফাইল ঘেটে কিছু একটা গাড়ির অাশেপাশে খুঁজছেন! নীরা বিব্রত এবং বিরক্ত হয়ে এগিয়ে...
একই বাসায় থাকি । আমি ভাড়াটিয়া সে বাড়িওয়ালা । মেয়েটির সাথে কথা, হইয় দেখা হয় ! আমি যেমন আগ্রহী ঠিক সেও তেমনি ! সামনে এগিয়ে চলে দুজনের পথ এক সাথে !
জুয়েল গভীর অাবেগে অলিন্দ্রীয়াকে কোলে তুলে নিয়ে বলল, ------তুমি কখনোই সাজো না কেনো অলি??সাজলে তোমায় কি মিষ্টি দেখায়......... মালেয়শিয়ার প্রোগ্রামে তোমায় পুরো পুতুলের মত দেখিয়েছিলো.... অলিন্দ্রীয়া দু-হাতে মুখ লুকালো...
ব্রোকেন ফ্যামিলির মেয়ে আবন্তি । সব সময় একা একা থেকেছে, একা একাই বড় হয়েছে । থাকে বাবার সাথে যে কি না বেশির ভাগ সময়েই থাকে বাইরে । নিজেকে কঠিন হৃদয়ের মানুষ হিসাবে উপস্থাপন করলেও মনের অনেক গভীরে ভালবাসা পাওয়ার জন্য আরও একটা মন সব সময় লুকিয়ে থাকে, বাইরে আসতে চায় কিন্তু আবন্তি সেই মনটাকে কোন ভাবেই বাইরে আসতে দিতে চায় না ।...
গল্প লেখা শুরু সেই ২০১১ সালে । সেখানে বেশ কিছু গল্প জমা হয়েছে ব্লগে । সেই গল্প গুলোই এখানে আস্তে আস্তে এনে জমা করা ইচ্ছে আছে । প্রত্যেকটা ভলিউমে ১০০ টা করে জমা করবো । অনেকের পড়া আছে গল্প গুলো যাদের পড়া নেই তারা পড়বেন আশা করে । আর যাদের পড়া আছে তারা আবার পড়েন । প্রত্যেক ভাগে আলাদা আলাদা গল্প স্পোস্ট দেওয়া হবে ।
আমার ব্লগে প্রকাশিত আগের গল্প গুলো এক এক এখানে জমা করা হবে । ছোট ছোট গল্প একেক পার্টে একেকটা শেষ । আস্তে আস্তে সব গুলো গল্প জমা করবো এখানে । এর আগে একটা ভলিউম বের করেছি । আজকে দ্বিতীয়টা । এভাবে চলতে থাকবে !
ঘটনা ঘটে যায় খুব আকস্মিক ভাবে । বড় ভাইয়ের সাথে বিয়ের কথা থাকলেও তৃষার বিয়ে হয়ে যায় তার ছোট ভাই তানভীরের সাথে । তাদের প্রথম বাসর রাতটা দুজনের কাছেই ছিল একটা বিভীষিকাময় রাত । দ্বিতীয় বাসর রাত টা মধুর হবে ? সেই গল্প নিয়ে এই উপন্যাসিকা !
এই বইয়ের গল্প গুলো যদিও আমিই লিখেছি কিন্তু এই থিম গুলো আমার নয় । আমার ইনবক্সে অনেকে অনেক সময় অনুরোধ করে তাদের নিয়ে গল্প লিখে দিতে । অনেকে নিজেদের কাহিনী শোনায় । সেই রকম কিছু থিম নিয়ে আমি এই কয়েকটা গল্প লিখেছি । সেগুলো এই ভালবাসা দিবস উপলক্ষ্যে প্রকাশ করলাম । সামনে আরও লিখবো যদি আপনার দেওয়া থিমটা আমার পছন্দ হয় ।
