martinhuhu

এত কষ্ট করে আপনাদের জন্য গল্প লিখি, অথচ কোনো পাঠপ্রতিক্রিয়াই পাই না....:)

monmridha

১/ গল্পের চরিত্রঃ নাম- সজল। বয়স ২১। উচ্চতা ৫ ফুট 6, গায়ের বর্ণ উজ্জ্বল শ্যামলা, গ্রামের ছেলে। চালাক চতুর। উপজেলার ডিগ্রি কলেজে প্রথম বর্ষে পড়ে। কিন্তু ডিগ্রি কলেজ হওয়ায়  কলেজে বেশি একটা যাওয়া লাগে না। শুধু পরীক্ষার সময় পরীক্ষা দিলেই হয়। মাঝে মাঝে কৃষি কাজ করে বাপের জমিতে।  তরতাজা যুবক হলেও চোদাচুদির অভিজ্ঞতা নাই। অভিজ্ঞতা বলতে বিবাহিত বড় ভাইদের মুখে তাদের বউয়ের সাথে সঙ্গমের বর্ণনা।
          
           কুরবানের মা। বয়স ৩২। শুস্রী, হালকা লম্বাট মুখ। গায়ের রং শ্যামলা।কালো আয়ত চোখ, পুরুষ্ঠ ঠোঁট, সুন্দর সারী ধরা দাঁত। ৫ ফুট সাত ৭ ইঞ্চি উচ্চতার লম্বা চওড়া মহিলা। মাথায় কোমর পর্যন্ত ঘন লম্বা চুল। খোঁপা করলে অনেক বড় খোঁপা হয়। চওড়া কোমর, ভারী উচু নিতম্ব। ভারী বুক। সুঠাম উরু।সমতল পেট। প্রচুর ঘাম হয়, গরমকালে উঠান ঝাড়ু  দিলে ঘেমে ব্লাউজ ভিজে যায়। রাতে বিছানায় চোদাচুদির সময় ঘেমে একদম গোসল।  একদম গ্রামের আদর্শ গৃহবধু। স্বামী নিম্ন মধ্যবিত্ত হওয়ায় সস্তা দামের কাপড় পরে। কম দামী হলুদ সায়া ব্লাউজ বেশি পরতে দেখা যায়। কালো, খয়েরি, বাদামী ব্লাউজ, সায়াও পরে। নয় বছর হল বিয়ে হয়েছে। পাঁচ বছর বয়েসি কুরবান নামের ছেলে আছে। এই জন্য তাকে সবাই কুরবানের মা বলে ডাকে। স্বামী মুদি দোকানদার।  বাজারে ছোট মুদি দোকান আছে। বাজারে দোকানে চুরি হওয়ার ভয় আছে। দোকান সমিতির লোকজন পালা করে রাতে বাজার পাহারা দেয়। এতে সপ্তাহে তিন রাত কুরবানের মার স্বামীকে বাজারে পাহারা দিতে হয়।  মাঝে মাঝে কৃষি কাজ করে। মাঠে নিজের ৩০ শতাংশ জমি আছে। তাছাড়া কুরবানের মা হাঁস মুরগী পালে। যা টাকা পয়সা আয় হয় তাতে মোটামুটি সংসার চালানো যায়।

monmridha

@martinhuhu ভাই, আমি আসলে ফেসবুকে  একটিভ না।
Reply

martinhuhu

@monmridha ভাই আপনার সাথে ফেসবুকে কানেক্ট হওয়া যাবে?
Reply

monmridha

৩/ এখন, গল্পে সজল ও কুরবানের মার সম্পর্ক আমাদের সমাজের বাস্তবতার সাতে কিছুটা মিল রেখে লিখবেন আশা করি। হঠাৎ করেই যেন চুদাচুদি না হয়ে যায় সেদিক খেয়াল রাখতে রাইখেন। দুজনের মাঝে আকর্ষনের একটা যৌক্তিক কারন দিয়েন।যেহেতু কুরবানের মা গ্রামের আদর্শ গৃহবধু টাউপের। গল্পের সময় গ্রীষ্মকাল। কখনও গরম, রোদ খরা, কখনও বৃষ্টি। কুরবানের মা দুপুরবেলা বাড়ির  উঠান ঝাড়ু দিচ্ছে ঘেমে শাড়ী ব্লাউজ ভিজে গেছে, এমন সময় সজল হাজির, এরকম একটা দৃশ্য রাইখেন। একবার চোদাচুদি হবে জোৎস্না রাতে  খড়ি রাখার ঘরের পাশে। আরেকদিন আরেকবার হবে রাতের বেলা বৃষ্টির মধ্যে টিনের ঘরে পুরনো চৌকির উপর। পূর্ণিমা রাতে বাড়ির পাশে মেহগনি গাছের বাগানে মাদুর বিছিয়ে চোদাচুদির  দৃশ্য রাইখেন একটা। এই দৃশ্যে কুরবানের মার লম্বা ঘন চুল খামছে ধরে টেনে কুত্তা চুদা দিবে।  আরেক দিন জোৎস্না রাতে উঠানের মাঝে পুঁই শাকের মাচার নিচে কামনায়, চুমাচুমি,  জিহবা চুষাচুষিতে  ভরপুর আগ্রাসী  চোদাচুদি রাখবেন।
            আর হ্যাঁ, সজল আর কুরবানের মার সম্পর্কের প্রথম দিকে রাতের বেলা বাড়ির পাশে গাছের নিচে চুমাচুমির, টেপাটেপির দৃশ্য রাখবেন। ২১ বছর বয়সী সদ্য যুবকের সাথে ১১ বছরের বড় ৩২ বছর বয়সী বিবাহিত এক বাচচার মার পরকীয়ার উদ্দেশ্য  করে রাতের বেলা দেখা করার যে ভয়, উত্তেজনা, চুমাচুম,  চুষাচুষি সেটা এই দৃশ্যে নিপুণভাবে রসিয়ে রসিয়ে ফুটিয়ে তুলবেন। চোদাচুদির সময় ন্যাচারাল শীৎকার, উত্তেজক কথাবার্তা,  হালকা পাতলা করে দুই তিনটা গালি ব্যবহার কইরেন। যেমন, কুরবানের মাকে ছেনাল, সজলকে লুচ্চা ইত্যাদি। 
             প্রতি চোদাচুদিতে সজল কুরবানের মার বুকে, কোমরে, উঁচু ভারী নিতম্বে আঁচড়ে, কামড়ে, চুষে, চেটে একাকার করে দেয় এটা নিশ্চিত কইরেন।
            সবশেষে গল্প যেন ন্যাচারাল গতিতে এগিয়ে যায়।কিছুটা বাস্তবতার ছোঁয়া যেন থাকে।
            
            সবশেষে একটা সুন্দর বেশ বড় গল্প উপহার দিবেন এই কামনায়।
Reply

Ozat_Hossain_1

Ozat_Hossain_1

নতুন লেখা কবে পাচ্ছি!? 

martinhuhu

@Ozat_Hossain_1 পরীক্ষা চলছে, ভাই। কিছুদিন সময় লাগবে নতুন লেখা আসতে।
Reply