আফরিনের বেশকিছু কলিগ সবার সামনেই বসের সাথে আফরিনের রাসলীলা দেখে মজা লুটছিল। সিংহভাগই পুরুষ। আর কিছু কলিগ কানাঘুষো করছে এসব নোংরামি দেখে। যদিও এসব পার্টিতে নারী পুরুষের কচলাকচলি থেকে শুরু করে সবকিছুই সাধারণ ব্যাপার। তাই কয়েকজনের দৃষ্টিতে খারাপ হলেও বাকিরা মজা লুটে নিচ্ছে।
একথা সত্য আফরিনের যা ফিগার তা দেখে যেকোনো পুরুষের পুংদন্ডে সিগনাল পড়বেই। আর যদি হয় রাশেদের মতো সামর্থবান পুরুষ তাহলে তো কথাই নেই। সারারাত ধরে উলটে পালটে শত আসনে খেলে অভ্যস্ত রাশেদ। একটা টুর্ণামেন্ট হলে চ্যাম্পিয়ন ট্রফিটা রাশেদুল হক ছাড়া অন্য কারো হওয়ার চান্সই নেই।
পার্টির বেশকিছু সদ্য হওয়া কাপলও নিজেদের মধ্যে কচলাকচলিতে লিপ্ত হয়ে গেছে। কেউ কেউ আগে থেকেই বুক করা রুমেও যেতে শুরু করেছে। বছরে য কয়দিন এধরণের প্রোগ্রাম থাকে তাতে সবাই-ই একটু আধটু খেলায় মেতে উঠে। আর কেউ কেউ পুরোদমে মেতে উঠে আদিম খেলায়।রাশেদ আফরিনের বুকদুটো চটকাচ্ছে। রাশেদকে পেছন দিয়ে রাশেদের কোলে বসেছে আফরিন। দুই হাতের বেড়ে আফরিনের মাংস পিন্ডদুটো দলাই মুচড়াই করছিল রাশেদ। সিংহদন্ড ফুলে ফেঁপে কঠিন তপ্ত লৌহদন্ডে রূপ নিয়েছে। আফরিনের মাংসল নিতম্বে বারবার গুতাচ্ছে।
রাশেদ আফরিনকে ছেড়ে এগিয়ে গেল সিড়ির দিকে। আফরিন শাড়ি ঠিক করে একটা গ্লাস নিল, এসব মদের নাম সে জানে না। আজকেই প্রথম খাওয়া এত দামিসব লাল পানীয়। এক কলিগের থেকে শুনেছে একেকটার দাম হাজার ডলারও পার হয় এগুলো!
রাশেদ রুমে গিয়ে শার্টের উপরের দিকের দুটো বোতাম খুলে ফেলল। প্যান্টের বেল্ট খুলে ছুড়ে ফেলল নিচে। বিছানায় আধশোয়া হয়ে অপেক্ষা করতে লাগল আফরিনের।
আফরিন রুমের দরজায় এসে দাড়াল মিনিট দশেক পরে। রাশেদ আফরিনের দেরী হওয়াতে অনেকটাই ক্ষুব্ধ। সে আফরিনকে দূরে রাখতে পারছে না। গুহায় যতক্ষণ না সিংহ ঢুকছে ততক্ষণ সে শান্তি পাচ্ছে না।আফরিন ছেনালি ভঙ্গিমায় হেটে হেটে যেতে লাগল রাশেদের দিকে। একদম রাশেদের মুখের উপর ঝুকল। রাশেদ আফরিনের থুতনি চেপে ধরে ক্ষুব্ধ কন্ঠে শাসিয়ে উঠল,
' হোয়াই বিং লেট? হোয়াই'
আফরিন রাশেদের হাত ছাড়িয়ে ঠোঁট টেনে নিয়ে রাশেদের ঠোঁটে আলতো ছুঁয়েই আবার সরিয়ে নিল। বলল,
' শুকিয়ে গিয়েছিল হানি'
' কী?'
'ঠোঁট 'রাশেদ আফরিনকে জড়িয়ে ধরল বাহুডোরে। আফরিনের দুই পাহাড় এসে চেপে বসল রাশেদের বুকে। আর রাশেদের সিংহ গুতা দিল আফরিনের জানুসন্ধিতে।
এবার আফরিনের ঠোঁট চেপে ধরল রাশেদ ঠোঁট দিয়ে। তবে চুমু নয়। চুষতে শুরু করল পুরোদমে । এভাবে কতক্ষণ চলেছিল তা হয়তোবা কারোরই ধ্যানে নেই।আফরিনকে আবার আগের আসনে বসাল রাশেদ। টিপতে লাগল আফরিনের মাংসল দুধ। জোরে, নির্দয় ভাবে। আফরিন উম্মম উম্মম্ম উউউ করছিল সুখে।
চল্লিশের শক্তি-সামর্থ্যবান রাশেদের একহাত চব্বিশের আফরিনের বুক ছেড়ে নিচে নামতে থাকল। অন্য হাতে পালা করে দুই বুক দলাই মচড়াই করেই চলেছে নিষ্ঠুর ভাবে ব্লাউজের উপর দিয়ে। আফরিনের অবশ্য বেশ ভালোই লাগছে। কামুকী আফরিন বরাবরই চায় তার শয্যাসঙ্গী হবে পাক্কা খেলোয়াড়। তা নাহলে কি আর খেলা জমে? রাশেদ আফরিনের জানু টিপতে লাগল। রাশেদ আফরিনের ঘাড়ে জিভ দিয়ে আলতো করে চেটে দিচ্ছিল।
রাশেদ ব্লাউজের হুক টেনে ছিড়ে ফেলল, ব্রায়ের উপর দিয়ে চটকাতে লাগল মাংস পিন্ড দুটো। শাড়ির কুচি খুলে ফেলে ছায়া গলিয়ে হাত ঢুকিয়ে দিল ভেতরে। পেন্টি পরা ছিল আফরিন। ভিজে গিয়েছে প্যান্টি রসে। রাশেদ প্যান্টির উপর দিয়ে কচলাতে লাগল নারীযোনি।
https://www.facebook.com/atikasultanas.ayrin?mibextid=ZbWKwL
https://www.facebook.com/irin.aktet.940?mibextid=ZbWKwL
আফরিন নিজেকে আর ধরে রাখতে পারছিল না। যেকোনো মুহূর্তে হয়ে যাবে তার। তবে সে চায় প্রথম রাগমোচনটা যেন রাশেদের জিভের স্পর্শে হয়।
ক্রমশ
YOU ARE READING
ইরোটিকা: আফরিন তুমি কার!
Romanceআফরিনের নাম ডাকতেই আফরিন রুমে ঢুকার অনুমতি চাইল সালাম দিয়ে। ভাইবা বোর্ডে তিনজন। বড় এক টেবিলের ওপাশে তিনটি চেয়ারে বসা তিনজন আফরিনের দিকে তাকিয়ে তাকে প্রবেশ করতে বললেন। তিনজনের বয়স গ্যাপ আলাদা বুঝাই যায়। মাঝেবসা ব্যক্তিটির লোলুপ দৃষ্টি আফরিনের উপর। আফ...