রাশেদ আফরিনের যোনী চুষতে শুরু করল, আর আফরিন রাশেদের উপর উলটো দিকে ঘুরে অশ্বলিঙ্গ চুষছিল চো চো করে। অভিজ্ঞতায় যখন দুজনেই টপার সেখানে সঙ্গমটা হয়ে ওঠে দুর্দান্ত। পুরোদমে চুষে যাচ্ছিল আফরিন। রাশেদের মনে হচ্ছিল এই সময়টা চিরস্থায়ী হোক। অনন্তকাল ধরে আফরিন চুষে যাক ওর আখাম্বা সিংহটা। অতীব সুন্দরী , সেক্সি এমপ্লয়ি তার বাড়া চুষছে অথচ সে দেখতে পাচ্ছে না তাই রাশেদ আফরিনকে সরিয়ে দিল ওর উপর থেকে। আফরিন ভ্রু নাচিয়ে বুঝাল কী হলো! রাশেদ ইশারা করল, সোজা হয়ে চুষতে। সে চায় প্রাণভরে দেখতে আফরিন তার বাড়া চুষছে। রাশেদ সিদ্ধান্ত নিল আফরিনের মুখেই বীর্যপাত করবে। এবং সবটুকু বীর্য আফরিনকে দিয়ে গেলাবে। আজ পর্যন্ত রাশেদের বীর্য কখনো নষ্ট হয়নি, হয় পেটে গেছে নয়তো, জরায়ুতে। রাশেদ মুগ্ধ দৃষ্টিতে দেখতে লাগল। আফরিন ছেনালি ভঙ্গিতে হেসে বিভিন্ন কায়দায় পূনরায় শুরুকরল চোষন। হাতও থেমে নাই আফরিনের। বিচি দুটো নিয়েও খেলছিল প্যারালালে। রাশেদের সুখে চোখ বন্ধ হয়ে আসছিল। এত সুখ দিতে পারে এই মেয়েটা। ওর হবু স্বামীর প্রতিও ঈর্ষা কাজ করছিল রাশেদের। কত ভাগ্যবান সে। রাশেদ আফরিনকে বলল, "উমম কত ভালো সাক করতে জানো তুমি ডার্লিং "
আফরিন ক্রেডিট নেয়ার ভঙ্গি করল। রাশেদ বলল " কতজনেরটা আগে চুষেছ? পর্ণস্টারদেরও হার মানাবে তুমি"
আফরিন তার অতীতের কথা চেপে গেল। চোষা বন্ধ করে বাড়াটা মুখ থেকে বের করে ঠোঁট দুটো জিহভ দিয়ে চেটে বলল, 'আপনিই প্রথম!'
রাশেদ তাছিল্যের হেসে বলল, ' আম নট স্টুপিড বেইব'
' ট্রাস্ট মি। সবটাই পর্ণ দেখে শেখা'
রাশেদ অবাক হলো! ' ও তাই? ফার্স্ট টাইমেই ফার্স্ট ক্লাস? একটু পরেই বুঝা যাবে কয়জনকে দিয়ে চোদিয়েছ। '
আফরিন বলল, 'স্যরি, এখনকার মেয়েরা সেক্স না করলেও ভার্জিন থাকে না। শসা, গাজর,বেগুন তো খুব কমন আর এখন আবার সেক্স টয় এভেইলেবল। সো, তার মানে এই না যে ভার্জিনিটি শুধু সেক্স করলেই যায়।"
রাশেদ বুঝার ভঙ্গিতে ঠোঁট উলটে বলল, " মেবি৷ ইট কুড বি"আফরিন পূনরায় চুষতে লাগল। রাশেদ আফরিনের টমেটোর মত গাল হাতড়াচ্ছিল, একসময় রাশেদের মনে হলো সে আর বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারবে না। তাই নীচ থেকে আফরিনের মুখেই ঠাপাতে শুরু করল পুরোদমে। হটাৎ করে দানবীয় লিঙ্গ ওর মুখ চোদায় আফরিন ঠিকমতো নিঃশ্বাস নিতে পারছিল না। রাশেদ বীর্য ঢেলে দিল আফরিনের মুখে। উঠে বসে চেপে ধরল আফরিনের মুখ যেন মুখ থেকে লিঙ্গ না বের করতে পারে। আফরিনের চোখ মুখ লাল হয়ে গেল। চোখ যেন বের হয়ে যাবে। একে তো মুখটা পুরো লক হয়ে আছে তার উপর এত বীর্য। গিলতে হবে কিনা ভেবেই বমি উদ্রেক হলো আফরিনের। রাশেদের দিকে করুণ দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল, যদি রাশেদ মুখটা ছাড়ে। কিন্তু নির্দয় ভাবে রাশেদ বলল গিলতে পুরোটা।
আফরিনের মুখ গহব্বরে জায়গা না থাকায় ঠোঁট দিয়ে কিছু বীর্য গড়িয়েও পড়ছিল। উপায় না পেয়ে গিলে নিল আফরিন। নয়তো সে দমবন্ধ হয়ে মরে যেত। কিন্তু ঘেন্নায় গা গুলাচ্ছিল আফরিনের। যদিও টেস্ট খারাপ না, তাও! এর আগে কখনো বীর্য খায়নি সে।
রাশেদ একহাত দিয়ে টিপে টিপে সবটুকু বীর্যই বের করে দিল। আফরিন গেলার পরে বের করল বাড়াটা। রাশেদ শুয়ে পড়ল বিছানায়। এক পৈশাচিক আনন্দ হলো তার।
আফরিন মুখ মুছে শুয়ে পড়ল রাশেদের পাশে। রাশেদ আফরিনের বুকের উপরে উঠে মাই দুটো কচলাতে লাগল আর পালা করে চুষতে লাগল। এক হাতের একটা আঙুল আবার আফরিনের গুদে ঢুকিয়ে দিল। কিছুক্ষণ নেড়ে চেড়ে বের করে আবার আফরিনের মুখেই আঙ্গুলটা ঢুকিয়ে দিল।
মাই চোষা চলছেই ওদিকে। পালা করে চুষছিল,কামড়াচ্ছিল, চেটে দিচ্ছিল। আফরিন মুহুর্তের মধ্যেই চরমে পৌঁছে গেল। কামনার আগুনে মোচরাতে লাগল শরীর। কুটকুট করতে লাগল যোনীটা, রাশেদের অশ্বলিঙ্গটা সেখানে ঢুকার জন্য। আফরিন সবসময়ই চায় যেন যোনীতে আখাম্বা মোটা একটা বাড়া ঢুকে থাকে। সারাক্ষণ যেন থাকে।এমনই এক মূহুর্তে রাশেদের ফোন বাজতে শুরু করল৷ আফরিন বেশ বিরক্তই হলো, এমন চরম অবস্থায় ফোন দেয় সে কোন অপদার্থ। আজাইরা ডিস্টার্ব!!
কলটা দিয়েছিল রাশেদের বউ মিমি। রাশেদ ফোন ধরতেই ওপাশ থেকে মিমির চিৎকার এখুনি যেন রাশেদ বাসায় যায়৷ ঋতু বাবাকে ছাড়া ঘুমাবে না। রাশেদ উঠে গেল, একমাত্র মেয়ে তার, তার সবকিছুই তার মেয়ে। রাশেদ আফরিনকে কিছু না বলে স্যুট প্যান্ট গায়ে দিয়ে বেরিয়ে গেল। আফরিন হতভম্ব হয়ে বসে রইল৷ কী হলো এটা! কে ফোন দিল, আর রাশেদ আসছি বলেই চলে গেল! কিছু বলেও গেল না তাকে! কী হলো রাশেদের! কী এমন জরুরি কল ছিল সেটা? যা কিনা আফরিনের থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ!ভীষণ রাগ হলো আফরিনের, ওদিকের কামনার আগুন জ্বলছে দাউ দাউ করে।
আফরিন গুদের কুটকুটানিতে কাদতে লাগল। এমন একটা চরম মূহুর্তে কি থেকে কি হল! কী করবে এখন সে? কিভাবে শান্ত করবে! সেক্স উঠে গেলে যে তার কিছু ঠিক থাকে না। তার যে বাড়া চাই গুদে।
রাশেদের ফোনে কল দিল আফরিন৷ রাশেদ কেটে দিল। একবার দুইবার। তৃতীয় বারে রাশেদের ফোন কল যাওয়ার আগেই ব্যস্ত বলল।আফরিন বুঝতে পারল রাশেদ ব্লক করেছে তাকে।
কী করবে না করবে উপায়ন্তর না দেখে আফরিন সামির নাম্বারে ফোন দিল।
YOU ARE READING
ইরোটিকা: আফরিন তুমি কার!
Romanceআফরিনের নাম ডাকতেই আফরিন রুমে ঢুকার অনুমতি চাইল সালাম দিয়ে। ভাইবা বোর্ডে তিনজন। বড় এক টেবিলের ওপাশে তিনটি চেয়ারে বসা তিনজন আফরিনের দিকে তাকিয়ে তাকে প্রবেশ করতে বললেন। তিনজনের বয়স গ্যাপ আলাদা বুঝাই যায়। মাঝেবসা ব্যক্তিটির লোলুপ দৃষ্টি আফরিনের উপর। আফ...