মোহিনী
অদ্ভুদ প্রেমের বিবর্ণ কষ্ট......
জুয়েল গভীর অাবেগে অলিন্দ্রীয়াকে কোলে তুলে নিয়ে বলল, ------তুমি কখনোই সাজো না কেনো অলি??সাজলে তোমায় কি মিষ্টি দেখায়......... মালেয়শিয়ার প্রোগ্রামে তোমায় পুরো পুতুলের মত দেখিয়েছিলো.... অলিন্দ্রীয়া দু-হাতে মুখ লুকালো...
বছর তিনেক অাগের দিকে। অামি তখন সিএমসিতে পড়ছি। ফাইনাল পরীক্ষার মাঝামাঝি এসে অামার ভীষণ জ্বর হয়ে গেলো। বাসায় জানালাম না, বাসায় জানানো মানে বাবা বলবেন, পরীক্ষা কুইট কর! সুতরাং জানানোর প্রশ্নই অাসে না।
জিনীয়া ইসলাম জেনী। "ভালবাসা" ...এই শব্দ থেকে সে এখন পালিয়ে বেড়ায় । এর পেছনে অবশ্যই কারণ আছে । কারনটি হল সে যাকেই ভালবেসেছে সেই তাকে ছেড়ে চলে গেছে ।এজন্য সে ভালবাসতে ভয় পায় । ১৮ বছর বয়সে জেনী জানতে পেরেছিল তার জীবনের অপ্রিয় সত্যগুলো ।সবকিছু জেনে তবুও তার মন হাল ছেড়ে দেয়নি একটি আশার । আর আশাটি হল একজন বিশেষ ব্যক্ত...
মিশু উত্তেজনায় কাঁপছে। কত সুন্দর জীবন দর্শন মেঘালয়ের। সত্যিই নতুন ভাবে নিজেকে আবিষ্কার করতে ইচ্ছে করছে ওর। আসলেই জীবনটা অনেক বেশি সুন্দর। এইযে কত সুন্দর জোৎস্না, চারিদিকে চাঁদের স্নিগ্ধ আলো! রাস্তার দুধারে গাছের সাড়ি, কত সুন্দর সবকিছু! চুল উড়ছে, মনটাও উড়তে চাইছে। উড়ে ভেসে যেতে ইচ্ছে করছে। মনের পাখা গজিয়েছে নাকি?
নীরা সামনে এগিয়ে গেলো। একজন স্যুট টাই পরিহিত ভদ্রলোক উহ্ অাহ্ করছেন! তাঁর হাত কেঁটে গেছে। গলগল করে রক্ত পড়ছে।রক্তে নীল স্যূটের বেশিরভাগই মাখামাখি।মেঝেতে পরে অাছে কিছু এলোমেলো কাগজপত্র। বেশিরভাগেই রক্ত! কিন্তু লোকটা কাটা হাত নিয়ে অাহাম্মকের মত ফাইল ঘেটে কিছু একটা গাড়ির অাশেপাশে খুঁজছেন! নীরা বিব্রত এবং বিরক্ত হয়ে এগিয়ে...
সে : হ্যালো ! আমি : হ্যালো কে ? সে : কে মানে ! আমার নাম্বার তোমার মোবাইলে সেভ করা নাই !(রাগান্বিত কণ্ঠে) আমি : ও,হ্যাঁ।তুমি....বলো সে : কি আর বলবো আমার নাম্বারটাই তো তোমার ফোন বুকে সেভ করা নাই ! আমি : সরি,আমি ঘুমাচ্ছিলাম তো।তাই ঠিক খেয়াল করতে পারিনি। সে : নাম্বারটা না হয় খেয়াল করতে পারোনি।তাই বলে কি আমার ভয়েসটাও ভুলে...
একটি ছেলে আর একটি মেয়ের গল্প 'চাই তোমায়'। ভালোবাসার অদ্ভুত এক খেলা তাদের মাঝে।ছেলেটি মেয়েটিকে ভালোবাসে, কিন্তু মেয়েটি? ব্যাপারটা ধোঁয়াশা। এই মনে হয় মেয়েটি ও ছেলেটিকে ভালোবাসে আবার পরমুহুর্তে ঠিক তার উল্টোটা। আদৌ মেয়েটি ছেলেটিকে ভালোবেসেছিলো?
''মেঘের ভেজা ভেজা আবেগ, সূর্যের তীব্র ভালোবাসা, বিরহীদের কান্না নিয়ে, ভোর হওয়ার শুরু। ঝাপসা চোখের তারা, সব আশায় গুড়ে বালি, একটুখানি ভালোবাসার জন্যে, একটু ভালো থাকার জন্যে।"
মৈত্রী অবাক হয়ে গেল কথাটা শুনে।দারুণ একটা কথা বলেছে মিশু।দুনিয়ায় সবাই সুস্থ, সুন্দর হয়ে গেলে এত বিচিত্রতা তো থাকবে না।সবাইকেই একরকম লাগবে।কিছু অস্বাভাবিক মানুষ থাকলেও কোনো ক্ষতি তো নেই।যেমন, মিশু একটু পাগল পাগল স্বভাবের।ওর এই পাগলামি গুলোর জন্যই ওকে সবার থেকে আলাদা মনে হয়।ও যদি গম্ভীর টাইপের ম্যাডাম হয়ে হাটাহাটি করে,ও...
প্রেমে পড়তে খুব বেশি সময়ের প্রয়োজন নেই, একটা মুহূর্ত কিংবা একটা নজরকাড়া নাকফুল ই যথেষ্ট । লেখা- মিম
Friendship Never Dies.... || উৎসর্গ করি ওই অবিচ্ছেদ্য বন্ধুবৃত্তকে || [অনুপ্রেরণায় বন্ধুবৃত্ত] ভাল লাগলে অবশ্যই জানাবেন, আর গল্পটার pdf লাগলে মেইল করতে পারেন- raihanamdad@gmail.com
সর্বোচ্চ র্যাংকিং- # ১-ছোটগল্প # ১- জীবন # ১- banglastory # ২- প্রেম মানব জীবন কতই না বিচিত্র৷ এই জীবনে কত কিছুই না ঘটে ৷ এগুলোর মধ্যে কতগুলো থাকে কাঙ্ক্ষিত? জীবনের এমনই কিছু কাঙ্ক্ষিত এবং অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা নিয়েই থাকবে এই বই এর গল্পগুলো...
#Watpad_Featured_Book: 16th July 2018 এই বিড়ালটা মিউ মিউ করে ডকতে পারে কি পারে না তাও কেউ জানেনা। প্রথম প্রথম কুকুররা এসে ঘাটাঘাটি করতো, কামড়া কামড়ি করতো, ঘাড় ধরে মটকা মটকি করতো। কিন্তু বিড়ালটার কোনো রকম ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া না দেখে শেষে বিরক্ত হয়ে চলে যেত। এই পাড়ার সব কুকুরই তাকে এক নামে চিনে। কেউ ঘাটেনা তাকে এখন...
started: 27-04-18 Rank: #1 in humor (28-04-18) সার্কাজম কিং মারুফ ও তার সৃষ্ট বিড়ম্বনা নিয়ে সম্পূর্ণ হাস্যরসাত্মক ছোটগল্প।
প্রকাশিত: বইমেলা ২০১৮, রোদেলা প্রকাশনী। (Nominated for The Fiction Award (TFA) 2017) #Highest_Rank1 [for 1 year] ___মুহূর্তের মধ্যে মৃদু শব্দটা গগনবিদারী শব্দে রুপান্তরিত হল! প্রচন্ড শব্দে পুরো আকাশ যেন কাঁচের মত ঝনঝন করে ভেঙে পড়তে চাইছে! আঁখি কানে হাত দিয়ে চিৎকার করছে! কিন্তুু শুধু মুখ নাড়ানো ছাড়া আর কিছুই বোঝা গেলো...
(Highest Rank #1) লেখকের নিজের জীবনের ছোট ছোট মজার সব গল্প, ছন্দ নিয়ে খুব হেয়ালিপনা কিছু লেখা!