সেমিলি গুপ্ত অঙ্গে র নেশা আমাকে পাগল করে দিল। যে অঙ্গ টি আমি ভালকরে কোন দিন দেখিনি। আমি সেমিলির হাত সরিয়ে ওর দুই উরু প্রসারিত করে খুব কাছে থেকে মেয়েদের স্ত্রীঅঙ্গ বা জননাঙ্গ বা যোনি টিকে লক্ষ্য করছিলাম। ছোট ছোট কালো কোঁকড়ানো ঘন লোমে আবৃত স্থানের মাঝে লম্বা গোলাপের পাপড়ি র মতো দেখতে চেড়াকাটা সামন্য গভীর অংশ পাশে দুই দিক সামান্য উঁচু আমি দুই হাতে সেই অংশ ধরে ভিতরের ফাঁকটা টাকে প্রসারিত করলাম। হ্যা এখানেই মানুষের জন্ম হয়। এই পথেই আমি একদিন বেড়িয়ে এসে পৃথিবীর আলো বাতাস দেখেছিলাম।আরও ভালো করে লক্ষ্য করে দেখলাম সেই ছোট্ট পটল চেড়া সরবর এর উপর দিকে পাতলা আবরণে আবৃত মটর দানার মতো একটি অংশ উঁকি দিচ্ছে। আমি সেই আবরন সরিয়ে ঐ অংশে স্পর্শ করা মাত্র সেমিলি সুখে আরামে আঃআঃ করে উঠে ।আমি আমার জিভ দিয়ে সেই অংশ টিকে ঘষতে থাকি। সেমিলি এবার পাগলের মতো আমার মাথায় চুমু খেতে লাগল। আমার বুঝতে কোন অসুবিধা হলো না মেয়েদের সবচেয়ে বেশি অনুভুতি শীল অংশ স্তুনে বোঁটা নয় এইটা।আমি সেমিলির দেহ টাকে তুলে আমার বুকের উপর নিয়ে আসি।ওর সেই অংশ টা কে আমার জিহ্বা-র সামনে রেখে নিজের উলঙ্গ শরীরেরটাকে চিত করে, আমার ডান্ডা উঁচু করে শুয়ে পরলাম। সেমিলি অবস্থান ঠিক এর বিপরীত। সে উপুড় হয়ে আমার বুকের উপর শুয়ে আমার দুই উরুর মাঝখানে উদ্ধত পুরুষাঙ্গ ওর মুখের ভেতর।
আমি যতটুকু সম্ভব আমার পুরুষাঙ্গ কে উপরের দিকে তুলে ধরলাম এবং জিভ্ দিয়ে ওর যোনি র সেই মটর দানার মতো অংশ টাকে চেপে ধরে চুষতে লাগলাম। আমার হাতের একটি আঙ্গুল ওর জরায়ুতে ভিতরে বাহিরে করতে থাকে।
সেমিলি এতে প্রচন্ড বেগে শ্বাস প্রশ্বাস নিতে থাকে এবং মুখে বিভিন্ন আরামপ্রদ শব্দ করতে থাকে। কিছুক্ষণ পরে সে বলল আমি আর পারছি না প্লিজ ঢোকাও।
আমি বললাম তুমি আগে করে দেখাও। সে উঠে দাড়িয়ে ওর যোনিকে হাতদুটো দিয়ে সামান্য প্রসারিত করে ধীরে ধীরে আমার লিঙ্গের উপর বসে পড়ল কিন্তু লিঙ্গ টিকে যথাস্থানে প্রবেশ করাতে পারল না । মুখে একটা বেদনাদায়ক শব্দ আঃ করে পুনরায় আমার পুরুষাঙ্গ ধরে আস্তে আস্তে এক পিচ্ছিল সঙ্কীর্ণ অজানা পথে প্রবেশ করাতে থাকে। মুখে শুধু বলে ওঠে ওঃ এত মোটা আহহহ উউউফ । এর পরে ধীরে ধীরে তার সম্পুর্ন বিবস্ত্র দেহটাকে একটি নির্দিষ্ট স্থানে ঝাঁকুনি দিতে থাকে। ওর গোল গোল স্তন দুটো আমার মুখের সামনে নাচতে নাচতে তার আকৃতির পরিবর্তন হতে থাকে প্রতিটি ঝাঁকুনি তে।আমি দুই হাতে মনের সুখে ওর দুটি স্তনকে আদর করতে থাকি। কখনো স্তনের বৃন্ত কে মুখে নিয়ে আলতো করে কামড় দিই। কখনো সেই দুটি কে দুই আঙ্গুল দিয়ে হালকা করে মোচড় দিয়ে সজোরে স্তন দুটো কে কচলে মুখে মধ্যে চেপে ধরি। কখনো ওর পিঠে হাত বুলিয়ে শক্ত করে জাপ্টে ধরি। সেমিলি প্রচন্ড পরিশ্রান্ত হয়ে ওঠে। আমি মনে মনে ভাবলাম এবার হয়ত আমার পালা। এক সময় সেমিলি ঘামে স্নান করে প্রচন্ড পরিশ্রমে যেমন ক্লান্ত হয়ে নেতিয়ে পড়ে সেই ভাবে আমাকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে খেতে স্থির হয়ে পরে রইলো। আমার পুরুষাঙ্গ তখনও তার যোনির ভেতরে আবদ্ধ। আমি তাকে আস্তে করে পাশে শুয়ে দিলাম। তখনও আমার পুরুষাঙ্গ ফোঁস ফোঁস করছে।আমি সেমিলির ঘামে ভেজা অনাবৃত দেহটাকে বিছানার চিৎ করে শুইয়ে বিছানার নিচে নেমে আসলাম। ওর পা দুটো টেনে বিছানার প্রান্তে এনে আমার কাঁধের উপর তুলে সেমিলির নিতম্ব কে সামান্য উঁচু করে নিচে একটা বালিশ দিয়ে সাপোর্ট দিলাম এবার আমার প্রবেশ করতে বা নির্গমন হতে সমস্যা হবে না। আমার দীর্ঘ লম্বা মোটা পুরুষাঙ্গ আরো দৃঢ় শক্ত এবং কঠিন হয়ে উদ্ধত হয়ে আছে । সেমিলি তার উরু র নিচে থেকে হাত বের করে সেটিকে ধরল।আমি অপেক্ষায় ছিলাম সে কি করবে এখন। সেমিলি ভ্রুকুটি করে বলল কি করছ তুমি ঢোকাও। আমি আমার যন্ত্র টিকে আরও সামনে এগিয়ে দিলাম। ও তার যোনির একটি নির্দিষ্ট স্থানে আমার যন্ত্র প্রতিস্থাপন করে আরেকটি হাত দিয়ে আমার পাছাটাকে চাপ দিয়ে বলল ঢুকাও না গো।আমি সজোরে আমার লিঙ্গে চাপ দিতেই সেটা ওর সুখের গহ্বর রে প্রবেশ করে। সেমিলি বলল আস্তে লাগছে। আমিও কিছুটা বেথা অনুভব করলাম আমার যৌন যন্ত্রের অগ্রভাগে। আমার অজান্তেই আমি আমার মেশিন টাকে বের করে আনি এবং সেটিকে তার গুপ্ত স্থানে এখানে সেখানে ঘষাঘষি করতে থাকি। সেমিলি আবার বলল ঢুকাও না।আমি আমার হাত দিয়ে আমার লিঙ্গের বাইরের আবরণ টাকে সামনে এনে লিঙ্গের আগার টুপি টাকে আবৃত করে সোজা তার যোনির ঐ অংশে চাপা দিতেই মসৃন ভাবে সেটা ঢুকে যায়।আমি ধীরে ধীরে আমার এই বিশেষ মেশিন টাকে তার গহ্বরে অন্তরে সম্পুর্ন ঢুকিয়ে আবার বাইরে দিকে সামান্য বের করে সজোরে আবার ধাক্কা মারি। আমার মেশিনে লাগানো হাজার হাজার স্নাউ তরঙ্গ আমার মস্তিষ্কে এক স্বর্গীয় আনন্দ প্রেরণ করে আমায় নির্দেশ দিচ্ছে আরো জোড়ে আরো গভীরে আরো শক্ত করে। আমার চোখের সামনে ওর সুন্দর মুখ সুন্দর বড়বড় গোল গোল দুটি দুধ তার মাঝে পদ্দফুলের মতো বাদামী রঙের স্তনবৃন্ত গভীর নাভি অগভীর তলপেট পাতলা সরু কোমর রসালো দুটি উরু র মাঝে সাজানো লোমে আবৃত গহ্বরে সেমিলির উইকেট। আমার বলিং এ সেমিলি যেন বেটিং করছে। কে হারবে কে জিতবে এই প্রতিযোগিতায় ।কাঠের তৈরি খাট এর জোড়ায় জোড়ায় কচ কচ করে শব্দ করছে খুব। কতক্ষন ওভাবে ওকে আমি করেছিলাম মনে নেই। সেমিলি আমাকে সরিয়ে দিয়ে পিছন ফিরে সে হাঁটু মুড়ে তার নিতম্ব কে উপরের দিকে উঁচু করে তুলে শরীর টাকে বিছানার সঙ্গে লেপ্টে দিয়ে বলল এবার "কর"। আমি বুঝতে পারলাম না কিভাবে।সে তার দুই পাছার ফাঁক করে বলল এখানে। আমি বিছানার উপর উঠে হাঁটু ভাঁজ করে সেই নির্দিষ্ট স্থানে আমার লিঙ্গটা ঢুকিয়ে চাপ দিতেই সেটা একটি অজানা স্থানে প্রবেশ করে। এবারের অনুভূতি টা অন্য রকম লাগলো।আমি ওর পাছায় শক্ত করে খামচে ধরে আরেক হাতে ওর স্তনের বোঁটা মুচড় দিতে থাকি এবং খুব জোরে জোরেই ঠাপ দিতে লাগলাম। সেমিলি পচন্ড আরামে সুখে আনন্দে পুলকের প্রায় শেষ পর্যায়ে উপনীত হয়েছে।আমি পাগলের মতো ওঁকে করে যাচ্ছিলাম। সেমিলি আমাকে সরিয়ে দিয়ে নিজেই দাঁড়িয়ে খাটের নিচে নেমে মেঝেতে শুয়ে আমাকে ইশারা করে ডাকল। আমি নিচে এসে দাঁড়ানো মাত্র সেমিলি আবার উঠে বসে আমার পুরুষাঙ্গ টা পুরো তার মুখের ভিতর ঢুকিয়ে চুষতে শুরু করলো। অনেকক্ষণ কোনো কথা নেই। সে হাঁপিয়ে ওঠে। আমি ওকে সোজা করে দাঁড় করিয়ে ওর ঠোঁটে চুমু খেতে লাগলাম। সেমিলি একটি পা তুলে আমার মেশিন টাকে সে নির্দিষ্ট স্থানে প্রবেশ করিয়ে দুই পা দিয়ে আমাকে বেষ্টন করে আমার কোলে বসে ঝাঁকুনি দিতে থাকে যাতে আমার পুরুষাঙ্গের ঘর্ষণ সে অনুধাবন করতে পারে। আমিও সেই রকম বিপরীত ঘর্ষণে তাকে আনন্দিত করে তুলি।এক সময় সুখে আনন্দে ওকে আবার বিছানায় ফেলে প্রচন্ড জোরে জোরে করতে লাগলাম। সুখে সপ্নে আনন্দ ধারায় আমার চোখ বুজে আসে। কি যেন এক তরল উষ্ণ আনন্দের বন্যা আমার পুরুষাঙ্গ হয়ে নেমে আসছে ওর সুখের জীবন্ত গহ্বরে। আমি খুব জোরে আমার পুরুষাঙ্গ ওর শরীরের একদম ভিতরে ঢুকিয়ে চরম সুখ প্রাপ্ত করলাম। ওঁকে আঁকড়ে ধরে চুমু খেতে খেতে শান্ত শীতল হয়ে পরে থাকলাম। সেমিলি খুব আদর করে আমাকে তদ্রূপ আলিঙ্গন করে শুয়ে রইলো যতক্ষণ না আমি পাশে এলিয়ে পড়ি। কতক্ষন ওভাবে ছিলাম জানিনা। সেমিলি আমাকে গড়িয়ে আমার উপর উঠে আমার সমস্ত শরীরে আবার চুমু দিতে থাকে আমার ছোট সঙ্কুচিত ঘুমন্ত পুরুষাঙ্গ কে মুখে পুরে আবার চুষতে লাগে।
YOU ARE READING
প্রতিশোধ
Mystery / Thrillerঅন্যায়,অত্যাচার,ব্যাভিচার, ধর্ষণ,হত্যা যৌনতা-র মাঝে ভালোবাসা ও প্রতিশোধ এর একটি ছোট গল্প।