সেদিন আরো দু'বার সঙ্গম করি সামিয়ার সাথে।
আপু থেকে সম্পর্কটা হয়ে গেছে ফাকবাডির এখন।
আমরা শুধু ফাক করি। পিছুটান নেই। কোন দেনাপাওনা নেই। সংসার করছি দিব্যি দুজনে। যার যার মত।
আজ বছর ঘুরে সেই ডিনারপার্টির রাত আবারও।
এই ঘনঘোরে আবারো মনে পড়ে গেল সামিয়ার সাথে পরিচয়ের কথা। দৈহিক সম্পর্কের উত্তাল আনন্দের কথা।
আমার সবচেয়ে পছন্দের জায়গা হল ওদের বেডরুমের পাশের জানালা। গ্রিলে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা সামিয়ার পেছন থেকে আমি ঢুকি ওর শরীরের ভেতর।
আর বের হই।
ঢুকি
বের হই।ঘাড়ে চুমু খাই, টিপে গলিয়ে দেই ওর নরম, সুগোল দুধ।
ওই দুধ জোড়া চুদে দিতেও দারুণ আনন্দ হয় আমার। চুদে ওখানেই মাল ঢেলে দেই।
পরে দুজন একত্রে গোসল করি। ঝরণার নিচে ওকে আরেকবার ফাক করি আমি।
আমার সবচেয়ে পছন্দ ওর মুখে হট কামশট করা। ওর মুখের আদল খানিকটা মালাইকা আরোরার মত। একটু চাপা দুইদিক দিয়ে ভেতরে, মসৃণ তেলতেলে মুখকে আরো তেলা করে দেই মাল ফেলে।
সব ধরণের এক্সপেরিমেন্ট আমরা করেছি বলা যায়।
তবে আজ যেটা করার প্ল্যান, সেটা বলা চলে ওর কথামত, সবচেয়ে ডেয়ারিং এক্সপেরিমেন্ট।
আজ আমরা ভেবেছি, পার্টিতেই ফাক করব। ওদের অফিসে নিচে একটা স্টোর রুম মত আছে, গ্যারেজের দক্ষিণ পূর্ব কোণে। পার্টিতে সবার নেশা চড়ে গেলে, আমরা চলে যাব। ওইসময়টা ওখানে লোক থাকার সম্ভাবনা খুব কম।
অবশ্যই ঝুমুর আর রাফাত কে চেকে রেখে।
এটা আমি সামিয়ার উপরে ছেড়ে দিয়েছি। ঝুমুরকে বিজি রাখবে ওর টিমেরই এক সিনিয়র আপু। আর রাফাত তো মাল পেলেই হুশ হারায়।এই ফাকে বেজমেন্টে সামিয়া কে নিয়ে গিয়ে ফাক করব আমি।
ভাবতেই উত্তেজিত হয়ে যাচ্ছি।
দুজনে নিজেদের পার্টনারকে উপরে রেখেই অবৈধ যৌনমিলনের সুখ করব, এবং সেটা আউটডোরেই। সাচ আ ন্যাস্টি এন্ড হট সেক্সপেরিয়েন্স।
ESTÁS LEYENDO
জনঅরণ্যে জলচুম্বন
Romanceসামিয়া। পরিচয়- আমার স্ত্রীর অফিস কলিগ ও ভার্সিটি সিনিয়র। আপু ই ছিলেন, পরে হয়ে উঠলেন গোপন প্রেম। অবৈধ অথচ রোমাঞ্চকর যৌন সম্পর্ক থেকেও মনের ঘরে গোপন যাতায়াত ও বসতের অবাধ অধিকার গড়ে ওঠার ছোট গল্প এটি।