বিবস্ত্র অবস্থায় খাটে এলোমেলো হয়ে পরে আছে অরু। সাদা বিছানায় লাল রক্তের ছোপ ছোপ দাগ। স্বামি নামক লোক টা পাশে বসে সিগারেট টানছে আর আড়চোখে অরুকে বারবার দেখছে।অরুর এই অবস্থা দেখে বা অরুর চোখের পানি দেখে তার বিন্দুমাত্র দয়া হচ্ছে কি না জানা নেই। কিন্তু অরুর বিবস্ত্র শরীর দেখে তার কামনা ক্রমশ প্রখর হচ্ছে…. রাত ১২ থেকে ৩ টা অবধি অরুকে দিয়ে নিজের কামনা মেটানোর পর ও কেন জানি শান্তি নাই অয়নের। তার এখন আবার চাই অরুকে। এক রাত নয় প্রতিটা রাতে চাই এখন থেকে! ৩য় সিগারেটের শেষ নামিয়ে আবার অরুকে নিজের কাছে টেনে নিল অয়ন।ভালবেসে না……… ভোগের তারনায়। আর অরুর তো শরীরে মিনিমাম শক্তি টুকু নেই নড়ার। চুপচাপ চোখের জল ফেলছে সে।সে শুধু একটা কথাই ভাবছে এখন যে বাসর রাত বুঝি এমনই হয়? এত যন্ত্রনাময়!!!!!!
।
।।
।
ভোরের দিকে অয়ন ক্লান্ত হয়ে শুয়ে পরলো অরুর বুকের উপর! আর অরু কিছুক্ষন আগের কথা ভাবতে লাগলো…………★বাসর ঘরে নতুন বউ সেজে বসে আছে অরু।পড়নে লাল টুকটুকে জামদানি শাড়ি♦লম্বা চুলগুলো পিঠে ছেড়ে দেওয়া♦ পড়নে বেশি ভারি সোনার গহনা নয় বরং ছোট একটা কানের সোনার দুল, সোনার চেইন আর হাতে চিকন ২ টা চুড়ি।
||
||
বিয়েতে শশুত পক্ষ যে তাকে গহনা দেয় নি তা কিন্তু নয়। কিছু সময় আগেও অরু লাল, গোল্ডেন রং এর কাতান শাড়ি আর গা ভর্তি সোনায় আবৃত ছিল। বাপের বাড়ী থেকে বিদাই নিয়ে কান্নাভরা চেহারা সহ শশুর বাড়ী আসার কিছুক্ষন বাদেই যেই না তাকে তার বরের ঘরে আনা হল হুট করেই তার ননদ এসে বলল…….
অহনা : এই যে নতুন ভাবি শুন… ভাইয়া বলেছেন এই এত ভারী শাড়ি, গহনা পরে লোকদেখানো অনেক হয়েছে এখন গোছল করে আটা ময়দা উঠিয়ে আর এই ভারী সব পোশাক আশাক খুলে হালকা কিছু পড়ে নেও।
Πঅরু অহনার কথা শুনে চুপচাপ মাথা নাড়াল Π
অহনা সাথেসাথে অরুর কানের কাছে এসে আবার বলল..
অহনা: হট কিছু পড়ে নেও তো জলদি…..অহনার কথা শুনে অরুর শরীর টা কেমন শিরাশির করে উঠলো …………… এটা কি বলে গেল তার ননদ!!!!!!!!!নিমিষেই অরু ভ্রু কুচকে নিল আর অহনা হাসতে হাসতে রুম থেকে বের হয়ে গেল।
DU LIEST GERADE
অরুর সংসার ( ১৮+ সতর্কতা )
Jugendliteraturবিবস্ত্র অবস্থায় খাটে এলোমেলো হয়ে পরে আছে অরু। সাদা বিছানায় লাল রক্তের ছোপ ছোপ দাগ। স্বামি নামক লোক টা পাশে বসে সিগারেট টানছে আর আড়চোখে অরুকে বারবার দেখছে।অরুর এই অবস্থা দেখে বা অরুর চোখের পানি দেখে তার বিন্দুমাত্র দয়া হচ্ছে কি না জানা নেই। কিন্তু অ...