জয়া হুট করেই অয়ন যে টেবিল বসা সেখানে বসে পড়লো! বলল......
জয়া: স্যার বাইরের খাবার এখন খাওয়া ঠিক কা।দেখে করোনা ভাইরাসের যে প্রকপ! আমি বাসা থেকে নিজের হাতে রান্না করে এনেছি "! প্লিজ এখান থেকে খান..অয়ন: নাহ আমি রোজ যা খাই আমি তাই ই খাব!! আর আপনি কি বলতে চাচ্ছেন যে হাসপাতালের ক্যান্টনের খাবার অস্বাস্থ্যকর!!!! মানে আপনি আমার মেনেজমেন্ট এর উপর সন্দেহ করছেন "!! আমি এদের পর্যপ্ত টাকা দিয়ে রাখছি! এরা স্বাস্থ্যকর খাবার ছাড়া সরবোরাহো করে না!!!
জয়া: না আমি কাউকে কোন দোশ দিচ্ছি না কিন্তু আপনি আজ আমার হাতের খাবার ই খাবেন প্লিজ প্লিজ প্লিজ!!
(জয়ার জোরাজুরি তে অয়ন বেশি কথা বাড়ালো না,খেয়ে নিল)........
||||||||||
...
কেবিনে অয়নের কথায় কস্ট পেলেও এখন জয়ার মন খুব ভাল কারন অয়ন তার হাতের রান্না খেয়েছে.. আর খেয়ে ওঠার সময় রান্নার প্রসংশাও করেছে ♥♥♥ওদিলে অনিকের আসতে দেড়ী দেখে আরোহী ফোন দিল।
অনিক : হা বলো!
আরোহী : শুন! আজ তারাতারি ফেরার কথা ছিল কিন্তু , মনে আছে? বিকালে বাড়ী যেতে হবে না! পরশু ভাই এর বৌভাত!!!
অনিক: ওহ! মনে ছিল না।কাল যাব সকালে। আজ ফিরতে পারবো না জলদি
আরোহী: এটা কোন কথা হল!! না তুমি আজ ই আসবে!!! কিচ্ছু জানিনা আমি
অনিক : বললাম তো পারবো না। বলে ফোন কেটে দিল
(আরোহী ছাড়ার পাত্র না.
আজই যাবে সে আর তাও অনিক কে নিয়ে )
আরোহীর ব্যাগ গুছানোও কম্পলিট! রুশা কে রেডি করে নিয়ে অরোহী ব্যাগ
পত্র নিয়ে বের হয়ে গেল অনিকের অফিসের উদ্দ্যেশে!!!!অনুকের অফিসে পৌছে ব্যাগ আর রুশা কে গাড়িতে রেখে আরোহী ভিতরে ঢুকলো।
আরোহীকে দেখে সবাই দাড়িয়ে সালাম দিল।আরোহী অনিকের কেবিনে নক না করেই ঢুকে গেল। অনিক মনযোগ দিয়ে ফাইল দেখছে....
আরোহী :surprise.....
অনিক: তুমি?
আরোহী : শুধু আমি না,সাথে ব্যাগ পত্র আর তোমার মেয়েও আছে।তারা গাড়িতে....
চলে তো এখন
অনিক : কোথায়???
আরোহী : বললাম না বাড়ী যাব.... চল
অনিক :what the f**k!! r you Creazy?? বলি নাই তোমাকে যে আজ যেতে পারবো না??? তাও তুমি এমন ব্যাফ পত্র নিয়ে আসো কোন সেন্স এ"!! যাও বাসায়! বলদ নাকি!! গো! """
আরোহী : চিৎকার করছো কেন তুমি অনিক? সবাই কি ভাবছে " দেখো কাচের দরজা , সবাই তাকিয়ে আছে এদিক।
অনিক : আমি কি করেছি? তুমি ননসেন্স এর মত কাজ করলা কোন আক্কেলে???? (চিৎকার করে)
(আরোহী এবার কেঁদে দিল)
আরোহী : কিভাবে কথা বলছো তুমি!!! এত খারাপ বিহেব কেন করছো??
অনিক : এই শোন!! যা সর!! মাথা গরম করে দেয়! ভাল মুড টা নস্ট করে দিল।
(আরোহী অনিকের তুই তুকারি দেখে হতবাক)
আরোহী : অনিক তোমার কি হয়েছে? তুই তুকারি করছো তুমি আমার সাথে??
অনিক : যাও তুমি বাসায় এখন প্লিজ, মাথা আর গরম করো না! সিন ক্রিয়েট করো না আর।জাস্ট লিভ!!!!!!
আরোহী : তুমি বদলে গেছো অনিক!! বুদলে গেছো!! (এই বলে অনিকের কলার ধরে কাছে টেনে নিল আরোহী ) কাচের দরজার বাইরে দাড়িয়ে সবাই ওদের দেখছে "! অনিকের মাথায় এবার রক্ত উঠে গেল...আরাহীকে সরিয়ে ঠাসসস্্্্্্্্্্্্্ করে চড় বসিয়ে দিলে
ESTÁS LEYENDO
অরুর সংসার ( ১৮+ সতর্কতা )
Novela Juvenilবিবস্ত্র অবস্থায় খাটে এলোমেলো হয়ে পরে আছে অরু। সাদা বিছানায় লাল রক্তের ছোপ ছোপ দাগ। স্বামি নামক লোক টা পাশে বসে সিগারেট টানছে আর আড়চোখে অরুকে বারবার দেখছে।অরুর এই অবস্থা দেখে বা অরুর চোখের পানি দেখে তার বিন্দুমাত্র দয়া হচ্ছে কি না জানা নেই। কিন্তু অ...