আমার কথা :- আমাদের বাড়িতে কম্পিউটার বা ভালো মোবাইল ছিল না,থাকার
কথাও না ,বইপত্রই বাবা খুব কষ্ট করে কিনে দিতেন, আমার এক বান্ধবী ছিল পৌলোমী,ওরা খুব বড়োলোক, চারচাকা গাড়িতে চেপে ড্রাইভার কাকুর সাথে স্কুল এ আসতো,কিন্তু অজ্ঞাত কারণে আমার এতে ওর খুবই বন্ধুত্ব ছিল আমাদের অবস্থার ফারাক থাকা সত্ত্বেও,..................বাবা ছিলেন শিল্পপতি , আর মা সমাজসেবী। অবশ্য আমার কখনো ওনাকে দেখে সমাজসেবী মনে হয়নি ,স্টেপকাট চুল ,বড় পিঠকাটা হাতকাটা ব্লাউস ,পাতলা ফিনফিনে জর্জেটের শাড়ি ,যায় ছিল ওনার পোশাক। অবশ্য বেশিরভাগ সময়ই উনি ওনার কাজ পার্টি এইসব নিয়েই থাকতেন, ওনাকে খুব কমই দেখেছি। আর ছিল পৌলমীর দাদা,ওর দাদার কম্পিউটারে আমাদের প্রথম নীল ছবি দেখা, মোটকথা পৌলোমীদের বাড়িতে ছিল আমার নিষিদ্ধ জগতের হাতছানি , আগেই বলেছি ও আমার খুব ভালো বন্ধু ছিল ,আমরা পরস্পর সব কথা শেয়ার করতাম.............পৌলমীর কাছেই শুনেছিলাম, ওর মায়ের কথা, ওর মা ছিল একজন টপ ক্লাস রেন্ডি , ওনার যৌবনের স্বাদ নেয়নি এমন লোক কমই ছিল । শুনেছিলাম ওর বাবা বাড়ি না থাকলে কিভাবে ওদের ড্রাইভার কাকু,মালি ,দারোয়ান সবাই মিলে পালা করে ওনার যৌবন উপভোগ করতো। এমনকি ওর দাদাও। ..........পৌলমীর দাদা ছিল খুব সেক্সি, অবশ্য এমন যার মা তার তো এটা হবারই কথা। ওর মা ড্রিঙ্কস নিলে সম্পূর্ণ বদলে যেতেন , তখন কাউকে না কাউকে চাই ই চাই , ওর বাবা বাড়ি না থাকলে যে কেউ। ......... পৌলোমী সব লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতো সন্ধেবেলায় ওর মা এর কান্ডকারখানা। নিষ্ঠুরতা যে যৌনতার একটি অঙ্গ সেটা প্রথম শুনেছিলাম ওর কাছেই। এইসব গল্প শুনতে শুনতে গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে যেত।,পৌলমীর কথায় ,ওর দাদা ছিল খুব নিষ্ঠুর, বিশেষ করে যৌনতার সময় , ওদের কাজের মেয়েটাকে বা ওর রেন্ডি মা কে চুলের মুঠি ধরে হিড়হিড় করে টেনে আনতো , ওর আক্রমণের মূল লক্ষ ছিল পাছা , থাপ্পড় মেরে মেরে পাছা লাল না হয়ে যাওয়া পর্যন্ত ও নাকি থামতো না।
মাগীগুলো যত কতরাত ও ততো মজা পেত। .........................এইসব গল্প শুনতে শুনতে কখন নিজেই ভিজে যেতাম জানি না ,মনে হতো................আমাকে যদি ঐভাবে ,........নিজের অজান্তেই পৌলমীর দাদাকে আমার স্বপ্নের পুরুষের আসনে বসিয়েছিলাম।