দ্বিতীয় পর্ব

365 2 0
                                    

পরদিন সকালে ঘুম ভাঙার পর বেশ ভালো লাগছে রেশমীর। অনেকদিন পর কাল রাতে স্বাভাবিক ভাবে জল খসেছে। বেশ আরাম! আশিকের সাথে তার এত্ত বছরের প্রেম। কিছুই লুকোয় না। রেশমীর যেমন বোরিং লাগছে সেক্স, তেমনি আশিকেরও লাগছে। তাই রেশমী আশিককে বলে দেওয়াটা শ্রেয় মনে করলো। সকালে আশিক স্নান খাওয়া দাওয়া সেরে কাজে বেরিয়ে যেতেই রেশমী আর্যকে ফোন করলো।

গোটা দুপুরটা দুজনে উন্মত্ত ফোন সেক্সে মেতে রইলো। এবার আর ফোন সেক্স অডিও তে থাকলো না। ভিডিও সেক্স হলো। রেশমীর টসটসে যৌবন দেখে আর্যর ঘাম ছুটে গেলো। তেমনি আর্যর জিম করা শরীর আর তার নীচে ৮ ইঞ্চি ধোন দেখে রেশমীর কামনার আগুন দাউদাউ করে জ্বলে উঠলো। ফোন অন রেখে রেশমী স্নান পর্যন্ত করলো আর্যকে দেখিয়ে দেখিয়ে।

দুপুর প্রায় শেষের দিকে আশিক ঘরে ফিরলো। তখন ফোন সেক্সে বিরতি দিলো রেশমী। খাওয়ার পর শুয়ে আশিককে জড়িয়ে ধরলো রেশমী। ভীষণ হর্নি হয়ে আছে সে। আশিকের ওপর রীতিমতো হামলে পড়লো রেশমী। আশিক অনিচ্ছাসত্ত্বেও এক রাউন্ড তার বউয়ের গুদ মারলো।

সন্ধ্যায় আড্ডায় গেলো আশিক। প্রতিদিনের আড্ডা যেমন চলে। ফেরার পথে আশিক আর্যকে ধরলো, ‘কি রে ফোন হয়েছে?’
আর্য- হয়েছে বলছিস? ফাটিয়ে হচ্ছে। শালা তোর বউ তো আস্ত মাগী রে শালা। দাড়া দাড়া মোবাইল বের করি।

আর্য মোবাইল বের করে দুপুরে পাঠানো রেশমীর উলঙ্গ ছবিগুলো দেখাতে লাগলো আশিকের। কিন্তু কি আশ্চর্য! রাগ ওঠার বদলে আশিকের বাড়া শক্ত হতে লাগলো। আশিক জুম করে করে ওর বউয়ের মাই, গুদ সব দেখতে লাগলো। আর্য নিজেও আশিকের কান্ড দেখে অবাক। তাতে অবশ্য আর্যর কিছু এসে যায় না। আশিকের পারমিশনেই সে এসব করছে। তবে আর্য এটাও মনে মনে ঠিক করে ফেলেছে রেশমীকে সে শুধু ফোনে না, বাস্তবেও চুদবে, নইলে সে থাকতে পারবে না। ওমন দুধিয়াল মাগী কিছুতেই হাতছাড়া করা যাবে না।

বাড়ি ফিরে খেয়ে শুলো আশিক। রেশমী এসে আশিককে জড়িয়ে ধরে শুলো।
রেশমী- জানু।
আশিক- বলো।
রেশমী- তুমি তো জানোই জীবন কতটা বোরিং হয়ে গিয়েছে।
আশিক- জানি। কি আর করা যাবে?
রেশমী- কাল একটা রং নাম্বার ফোন এসেছিলো রাতে তুমি ঘুমানোর পর। ভীষণ হট ছিলো গলাটা।
আশিক- কে সেটা?

অজানা ভবিষ্যতের দিকেWhere stories live. Discover now